
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ব্যস্ততার কারণে জামায়াতের নেতাকর্মীদের চাঁদাবাজির খোঁজ নিতে পারছেন না আমির শফিকুর

‘আমাদের বিয়ে আগামী বছর একটি উপযুক্ত সময়ে ইনশাআল্লাহ’

জাতীয় পার্টির কার্যালয়ের সামনে অ্যাকশনে পুলিশ

জামায়াতকে সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণা দিতে ট্রাম্প-রুবিওকে পরামর্শ মাইকেল রুবিনের

এবার গ্রেপ্তার হলেন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপকমিটির সহ-সম্পাদক হাবিব

রোববার রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ফের সংলাপে বসছে ঐকমত্য কমিশন

ফেইসবুকে ‘বিকৃত ছবি’ পোস্ট, চাঁদপুরে জামায়াত-বিএনপির সংঘর্ষে আহত ১০
আদালতে আমুর বক্তব্যে উত্তেজনা, আইনজীবীকে পিটুনি

আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমির হোসেন আমুর বিরুদ্ধে করা হত্যা মামলায় রিমান্ড শুনানিতে অন্য আইনজীবীদের মারধরের শিকার হয়েছেন তার আইনজীবী। পিটুনির শিকার ওই আইনজীবী নিজেই এই অভিযোগ করেছেন। সেই সঙ্গে এ ঘটনার বিচার চেয়েছেন। এছাড়া আমুর এক বক্তব্যে বিএনপিপন্থি আইনজীবীদের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দিলেও পরে পিপির হস্তক্ষেপে তারা শান্ত হন।
বৃহস্পতিবার সকালে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহীন রেজার আদালতে এ ঘটনা ঘটে।
এদিন রিমান্ড শুনানিতে আমির হোসেন আমুর রিমান্ডের পক্ষে বক্তব্য দেন ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) ওমর ফারুক ফারুকী। এ সময় তার বক্তব্যটি রাজনৈতিক বলে মন্তব্য করেন আসামি আমুর আইনজীবী স্বপন রায় চৌধুরী। তখন উত্তেজিত হয়ে
আদালতে উপস্থিত অন্য আইনজীবীরা তাকে মারধর শুরু করেন। মারধরের ঘটনায় তিনি আদালতের দরজার সামনে পড়ে যান। একপর্যায়ে তাকে লাথি মারা হয়। এরপর কয়েকজন আইনজীবী তাকে তুলে আদালত থেকে বের করে দেন। অভিযোগ জানিয়ে ভুক্তভোগী আইনজীবী স্বপন রায় চৌধুরী সাংবাদিকদের বলেন, আদালতে শুনানি চলাকালে আমাকে মারধর করে বের করে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু আদালত কোনো ব্যবস্থা নেননি। এখানে কোনো ন্যায়বিচার নেই। আমি এর বিচার চাই। এর আগে রিমান্ড শুনানিতে আদালতের পিপি ওমর ফারুক ফারুকী বলেন, আমু শেখ হাসিনার বাপকে বিপথে নিয়েছিলেন। একইভাবে শেখ হাসিনাকে বিপথে নিয়ে গেছেন। তিনি শেখ হাসিনাকে ফ্যাসিস্ট হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেছেন। তিনি ১৪ দল নিয়ে মিটিং করেন। তারা সিদ্ধান্ত নেয়, যেকোনো
মূল্যে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকে দমাতে হবে। তারা এই গণহত্যার সঙ্গে জড়িত। আমরা চাই, বাংলাদেশে কোনো শেখ হাসিনা বা ফ্যাসিস্ট আর তৈরি না হোক। আমরা গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ চাই। এদের বিচার হলে এই দেশে আর কোনো ফ্যাসিস্ট দল আসবে না। এদিকে আইনজীবীদের হট্টগোলের পর তাদের উদ্দেশে আমির হোসেন আমু বলেন, আইনজীবীরা ভাই ভাই, মিলেমিশে থাকা উচিত। এখনকার পরিবেশ কিন্তু সবসময় থাকবে না। এ সময় ফের উত্তেজিত হয়ে ওঠেন বিএনপিপন্থি আইনজীবীরা। পরে পাবলিক প্রসিকিউটর ওমর ফারুক ফারুকীর হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি শান্ত হয়। বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন চলাকালে ছাত্র-জনতার মিছিলে রাজধানীর নিউমার্কেট এলাকায় ব্যবসায়ী আব্দুল ওয়াদুদকে গুলি করে হত্যার অভিযোগে করা মামলায় গ্রেফতার আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও
সাবেক মন্ত্রী আমির হোসেন আমুর ৬ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত। এর আগে বুধবার (৬ নভেম্বর) রাজধানীর ধানমন্ডি এলাকা থেকে আমির হোসেন আমুকে গ্রেফতার করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
আদালতে উপস্থিত অন্য আইনজীবীরা তাকে মারধর শুরু করেন। মারধরের ঘটনায় তিনি আদালতের দরজার সামনে পড়ে যান। একপর্যায়ে তাকে লাথি মারা হয়। এরপর কয়েকজন আইনজীবী তাকে তুলে আদালত থেকে বের করে দেন। অভিযোগ জানিয়ে ভুক্তভোগী আইনজীবী স্বপন রায় চৌধুরী সাংবাদিকদের বলেন, আদালতে শুনানি চলাকালে আমাকে মারধর করে বের করে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু আদালত কোনো ব্যবস্থা নেননি। এখানে কোনো ন্যায়বিচার নেই। আমি এর বিচার চাই। এর আগে রিমান্ড শুনানিতে আদালতের পিপি ওমর ফারুক ফারুকী বলেন, আমু শেখ হাসিনার বাপকে বিপথে নিয়েছিলেন। একইভাবে শেখ হাসিনাকে বিপথে নিয়ে গেছেন। তিনি শেখ হাসিনাকে ফ্যাসিস্ট হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেছেন। তিনি ১৪ দল নিয়ে মিটিং করেন। তারা সিদ্ধান্ত নেয়, যেকোনো
মূল্যে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকে দমাতে হবে। তারা এই গণহত্যার সঙ্গে জড়িত। আমরা চাই, বাংলাদেশে কোনো শেখ হাসিনা বা ফ্যাসিস্ট আর তৈরি না হোক। আমরা গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ চাই। এদের বিচার হলে এই দেশে আর কোনো ফ্যাসিস্ট দল আসবে না। এদিকে আইনজীবীদের হট্টগোলের পর তাদের উদ্দেশে আমির হোসেন আমু বলেন, আইনজীবীরা ভাই ভাই, মিলেমিশে থাকা উচিত। এখনকার পরিবেশ কিন্তু সবসময় থাকবে না। এ সময় ফের উত্তেজিত হয়ে ওঠেন বিএনপিপন্থি আইনজীবীরা। পরে পাবলিক প্রসিকিউটর ওমর ফারুক ফারুকীর হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি শান্ত হয়। বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন চলাকালে ছাত্র-জনতার মিছিলে রাজধানীর নিউমার্কেট এলাকায় ব্যবসায়ী আব্দুল ওয়াদুদকে গুলি করে হত্যার অভিযোগে করা মামলায় গ্রেফতার আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও
সাবেক মন্ত্রী আমির হোসেন আমুর ৬ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত। এর আগে বুধবার (৬ নভেম্বর) রাজধানীর ধানমন্ডি এলাকা থেকে আমির হোসেন আমুকে গ্রেফতার করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।