
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ইসরায়েলি হামলায় একসঙ্গে পরিবারের ১০ সদস্য নিহত

ইয়েমেনে যুক্তরাষ্ট্রের ভয়াবহ বিমান হামলা, নিহত ৫৮

বাংলাদেশের সঙ্গে বৈঠক নিয়ে বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পাকিস্তান

ইয়েমেনি বন্দরে মার্কিন হামলায় হতাহত ১৮৪

গাজা সফর করা ভিসা আবেদনকারীদের সোশ্যাল মিডিয়া খতিয়ে দেখার নির্দেশ যুক্তরাষ্ট্রের

এবার ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিলের কারণ জানাল ভারত

একাত্তরের ঘটনায় পাকিস্তানকে ক্ষমা চাওয়ার আহ্বান বাংলাদেশের
১০ বছর পর ইসরাইলি কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন ফিলিস্তিনি যুবক

ইসরাইলি কারাগার থেকে বৃহস্পতিবার (১০ এপ্রিল) মুক্তি পেয়েছেন ফিলিস্তিনি বন্দি আহমেদ মানাসরা। দীর্ঘ ১০ বছর কারাবাসের পর মুক্তি পেলেন তিনি। তাকে নাফা কারাগারে রাখা হয়েছিল।
ডেইলি সিয়াসাতের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইসরাইলি কর্তৃপক্ষ তাকে কারাগার থেকে অনেক দূরে ছেড়ে দেন, কিন্তু তার পরিবার তাকে স্বাগত জানাতে গেটে অপেক্ষা করছিলেন। বেয়ারশেবার এক ফিলিস্তিনি আহমেদকে খুঁজে পেয়ে তার পরিবারকে ফোন করে তার খবর দেন।
আহমেদের জন্ম ২০০২ সালের ২২ জানুয়ারি জেরুজালেমে। দুই ভাই ও পাঁচ বোনের মধ্যে তিনি বড়। ২০১৪ সালে যখন তাকে গ্রেফতার করা হয়, তখন তার বয়স ছিল মাত্র ১৩ বছর। সে সময় তিনি জেরুজালেমের নিউজেনারেশন স্কুলে অষ্টম শ্রেণিতে
পড়তেন। ইসরাইলি বাহিনীর দাবি, আহমেদ ও তার চাচাতো ভাই হাসান ছুরিকাঘাতের চেষ্টা করেছিলেন। গ্রেফতারের সময় সেনারা দুজনকেই গুলি করে। এতে ঘটনাস্থলেই হাসান মারা যান এবং আহত হন আহমেদ। সে সময়ের ভাইরাল ভিডিওতে দেখা যায়, আহত অবস্থায় আহমেদ মাটিতে কাঁদছেন এবং সেনারা তাকে চেপে ধরেছেন। সে সময় ফুটেজটি বিশ্বব্যাপী মনোযোগ আকর্ষণ করে। গ্রেফতারের পর আহমেদকে ১২ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়, তবে পরে তা কমিয়ে সাড়ে ৯ বছর করা হয়। সেইসঙ্গে ৪৭ হাজার মার্কিন ডলারেরও বেশি জরিমানা করা হয় তাকে, যা দিতে হিমশিম খেয়েছে তার পরিবার। কারাগার কঠোর পরিস্থিতির মুখোমুখি হন আহমেদ। ইসরাইলি সেনা ও বসতি স্থাপনকারীদের মারধরে
মাথার খুলি ভেঙে যায় তার। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে আহমেদকে দীর্ঘ সময় ধরে নির্জন কারাগারে রাখা হয়। যা তার মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর মারাত্মক প্রভাব ফেলে। তার স্কিজোফ্রেনিয়া এবং তীব্র বিষণ্ণতা ধরা পড়ে।
পড়তেন। ইসরাইলি বাহিনীর দাবি, আহমেদ ও তার চাচাতো ভাই হাসান ছুরিকাঘাতের চেষ্টা করেছিলেন। গ্রেফতারের সময় সেনারা দুজনকেই গুলি করে। এতে ঘটনাস্থলেই হাসান মারা যান এবং আহত হন আহমেদ। সে সময়ের ভাইরাল ভিডিওতে দেখা যায়, আহত অবস্থায় আহমেদ মাটিতে কাঁদছেন এবং সেনারা তাকে চেপে ধরেছেন। সে সময় ফুটেজটি বিশ্বব্যাপী মনোযোগ আকর্ষণ করে। গ্রেফতারের পর আহমেদকে ১২ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়, তবে পরে তা কমিয়ে সাড়ে ৯ বছর করা হয়। সেইসঙ্গে ৪৭ হাজার মার্কিন ডলারেরও বেশি জরিমানা করা হয় তাকে, যা দিতে হিমশিম খেয়েছে তার পরিবার। কারাগার কঠোর পরিস্থিতির মুখোমুখি হন আহমেদ। ইসরাইলি সেনা ও বসতি স্থাপনকারীদের মারধরে
মাথার খুলি ভেঙে যায় তার। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে আহমেদকে দীর্ঘ সময় ধরে নির্জন কারাগারে রাখা হয়। যা তার মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর মারাত্মক প্রভাব ফেলে। তার স্কিজোফ্রেনিয়া এবং তীব্র বিষণ্ণতা ধরা পড়ে।