ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
রোনাল্ডো বক্সে, মেসি পুরো মাঠেই ভয়ঙ্কর: রদ্রি
র্যাঙ্কিং থেকে সাকিবের নাম সরিয়ে দিল আইসিসি
পাকিস্তানের জন্য সুখবর বয়ে আনলেন হারিস-আব্বাস
ফেব্রুয়ারিতে সাফ টুর্নামেন্ট আয়োজন করবে বাংলাদেশ
আন্তর্জাতিক মাস্টারের খেতাব পেলেন নীড়
আয়ারল্যান্ড সিরিজের দল ঘোষণা করল বিসিবি
অস্ট্রেলিয়াকে অল্পতেই আটকে দিল পাকিস্তান
১০১ রানে পিছিয়ে থেকে দ্বিতীয় দিন শেষ বাংলাদেশের
মিরপুরের শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে চলমান প্রথম টেস্টে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে দ্বিতীয় দিনের খেলা শেষে ম্যাচে টিকে থাকার লড়াই অব্যাহত রয়েছে বাংলাদেশের। দিন শেষে তাদের সংগ্রহ ৩ উইকেটে ১০১ রান। এখনো ১০১ রানে পিছিয়ে থাকা বাংলাদেশকে টেনে তুলছেন মাহমুদুল হাসান জয় ও মুশফিকুর রহিম। এই দুই ব্যাটারের ওপরই দলের পরবর্তী দিনের প্রত্যাশা টিকে আছে, কারণ প্রথম ইনিংসে ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়া দলের এখন ম্যাচ বাঁচানোই দায়।
প্রথম ইনিংসে মাত্র ১০৬ রানে গুটিয়ে যাওয়া বাংলাদেশ প্রোটিয়াদের কাছে ২০২ রানের বিশাল ব্যবধানে পিছিয়ে পড়ে। দক্ষিণ আফ্রিকার পক্ষে কাইল ভেরেইনে এককভাবে দুর্দান্ত সেঞ্চুরি করে দলের রান বাড়াতে সহায়তা করেন। ভেরেইনের ১১৮ রানের ইনিংসের ওপর নির্ভর
করে দক্ষিণ আফ্রিকা ৩০৮ রান সংগ্রহ করে। তাদের এ বিশাল সংগ্রহের ফলে সফরকারীরা ম্যাচে দৃঢ়ভাবে নিজেদের অবস্থান তৈরি করে। বাংলাদেশের দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করতে নামার পর শুরুতেই তারা বড় ধাক্কা খায়। ওপেনার সাদমান ইসলাম ১ রানে কাগিসো রাবাদার বলে আউট হন। এরপর মুমিনুল হকও ০ রান করে রাবাদার বলে প্যাভিলিয়নের পথে হাঁটেন। ফলে বাংলাদেশ মাত্র ৪ রানে ২ উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে যায়। এই বিপর্যয়ের মাঝেও মাহমুদুল হাসান জয় ও নাজমুল হোসেন শান্ত কিছুটা স্থিতিশীলতা এনে দেন। দুই ব্যাটার ধীরে ধীরে ইনিংস গড়ে তোলার চেষ্টা করেন। তবে শান্ত ২৩ রান করে কেশব মহারাজের বলে এলবিডব্লিউ হয়ে যান, যা দলের জন্য আরেকটি ধাক্কা
হয়ে দাঁড়ায়। তখন বাংলাদেশ ৩ উইকেটে ৫৯ রানে অবস্থান করছিল। এরপর ক্রিজে আসেন অভিজ্ঞ মুশফিকুর রহিম। তার উপস্থিতি দলের মধ্যে নতুন উদ্দীপনা এনে দেয়। মুশফিক আগ্রাসীভাবে খেলতে শুরু করেন, তার পরিচিত সুইপ ও রিভার্স সুইপ শটগুলো দিয়ে দ্রুত রান তুলতে থাকেন। দিনের বাকি সময় জয়ের সাথে মিলে প্রোটিয়া বোলারদের সামলানোর চেষ্টা করেন তিনি। দিন শেষে মাহমুদুল হাসান জয় ৮০ বল খেলে ৩৮ রান এবং মুশফিকুর রহিম ২৬ বল খেলে ৩১ রান করে অপরাজিত থাকেন। এ সময় তারা কোনো উইকেট না হারিয়ে ৪২ রানের জুটি গড়েন, যা দলের জন্য ভরসার জায়গা হয়ে দাঁড়িয়েছে। দক্ষিণ আফ্রিকার বোলারদের মধ্যে কাগিসো রাবাদা ২টি উইকেট তুলে নেন এবং
কেশব মহারাজ নাজমুলকে আউট করে ১টি উইকেট সংগ্রহ করেন। প্রোটিয়া বোলাররা শুরুতে কিছুটা চাপ তৈরি করলেও মুশফিক ও জয়ের প্রতিরোধ তাদের খেলায় সামান্য হলেও ফাটল ধরাতে পেরেছে। এখনো ১০১ রানে পিছিয়ে থাকা বাংলাদেশ দল আগামী দিনের খেলায় জয়ের ও মুশফিকের ব্যাটিংয়ের ওপর নির্ভর করছে। তাদের ইনিংস যত দীর্ঘায়িত হবে, বাংলাদেশের টেস্টে টিকে থাকার সম্ভাবনা তত বেশি বাড়বে।
করে দক্ষিণ আফ্রিকা ৩০৮ রান সংগ্রহ করে। তাদের এ বিশাল সংগ্রহের ফলে সফরকারীরা ম্যাচে দৃঢ়ভাবে নিজেদের অবস্থান তৈরি করে। বাংলাদেশের দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করতে নামার পর শুরুতেই তারা বড় ধাক্কা খায়। ওপেনার সাদমান ইসলাম ১ রানে কাগিসো রাবাদার বলে আউট হন। এরপর মুমিনুল হকও ০ রান করে রাবাদার বলে প্যাভিলিয়নের পথে হাঁটেন। ফলে বাংলাদেশ মাত্র ৪ রানে ২ উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে যায়। এই বিপর্যয়ের মাঝেও মাহমুদুল হাসান জয় ও নাজমুল হোসেন শান্ত কিছুটা স্থিতিশীলতা এনে দেন। দুই ব্যাটার ধীরে ধীরে ইনিংস গড়ে তোলার চেষ্টা করেন। তবে শান্ত ২৩ রান করে কেশব মহারাজের বলে এলবিডব্লিউ হয়ে যান, যা দলের জন্য আরেকটি ধাক্কা
হয়ে দাঁড়ায়। তখন বাংলাদেশ ৩ উইকেটে ৫৯ রানে অবস্থান করছিল। এরপর ক্রিজে আসেন অভিজ্ঞ মুশফিকুর রহিম। তার উপস্থিতি দলের মধ্যে নতুন উদ্দীপনা এনে দেয়। মুশফিক আগ্রাসীভাবে খেলতে শুরু করেন, তার পরিচিত সুইপ ও রিভার্স সুইপ শটগুলো দিয়ে দ্রুত রান তুলতে থাকেন। দিনের বাকি সময় জয়ের সাথে মিলে প্রোটিয়া বোলারদের সামলানোর চেষ্টা করেন তিনি। দিন শেষে মাহমুদুল হাসান জয় ৮০ বল খেলে ৩৮ রান এবং মুশফিকুর রহিম ২৬ বল খেলে ৩১ রান করে অপরাজিত থাকেন। এ সময় তারা কোনো উইকেট না হারিয়ে ৪২ রানের জুটি গড়েন, যা দলের জন্য ভরসার জায়গা হয়ে দাঁড়িয়েছে। দক্ষিণ আফ্রিকার বোলারদের মধ্যে কাগিসো রাবাদা ২টি উইকেট তুলে নেন এবং
কেশব মহারাজ নাজমুলকে আউট করে ১টি উইকেট সংগ্রহ করেন। প্রোটিয়া বোলাররা শুরুতে কিছুটা চাপ তৈরি করলেও মুশফিক ও জয়ের প্রতিরোধ তাদের খেলায় সামান্য হলেও ফাটল ধরাতে পেরেছে। এখনো ১০১ রানে পিছিয়ে থাকা বাংলাদেশ দল আগামী দিনের খেলায় জয়ের ও মুশফিকের ব্যাটিংয়ের ওপর নির্ভর করছে। তাদের ইনিংস যত দীর্ঘায়িত হবে, বাংলাদেশের টেস্টে টিকে থাকার সম্ভাবনা তত বেশি বাড়বে।