ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
বাংলাদেশ সীমান্তের পাশে ভারতের ৩ সেনা ঘাঁটি স্থাপন
দুই দিনের সফরে আজ পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি
দ্য উইক-এ শেখ হাসিনার বিস্ফোরক নিবন্ধ: ‘অনির্বাচিত শাসকদের আগেও মোকাবেলা করেছি, দেশ এখন বারুদের স্তূপে’
হাসিনার বলিষ্ঠ বার্তা: দায় স্বীকারের সৎ সাহস ও প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে পাল্টা চ্যালেঞ্জে নতুন রাজনৈতিক অধ্যায়ের সূচনা
হেনস্তা ও আইফোন চুরির অভিযোগ, কিশোরগঞ্জ ছাড়ার ঘোষণা আইনজীবীর
ভারতের একটি ফোনেই রক্ষা পেয়েছিল শেখ হাসিনার প্রাণ! চাঞ্চল্যকর দাবি নতুন বইতে
ভারতের একটি ফোনেই রক্ষা পেয়েছিল শেখ হাসিনার প্রাণ! চাঞ্চল্যকর দাবি নতুন বইতে
হাসিনার বক্তব্য-বিবৃতি নিয়ে ভারত সরকারকে তীব্র অসন্তোষ জানানো হয়েছে :পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
দিল্লিতে বসে শেখ হাসিনা ভারতীয় গণমাধ্যমে যেভাবে বক্তব্য-বিবৃতি দিচ্ছেন তা ভালো চোখে দেখছে না অন্তর্বর্তী সরকার। গতকাল বৃহস্পতিবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এক ব্রিফিংয়ে এ কথা জানান মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র তৌফিক হাসান। তিনি বলেন, শেখ হাসিনা ভারতীয় গণমাধ্যমে যেভাবে বক্তব্য-বিবৃতি দিচ্ছেন তা ঠিক হচ্ছে না, অন্তর্বর্তী সরকার এটাকে নেতিবাচকভাবে দেখছে। ফলে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে ভারত সরকারকে তীব্র অসন্তোষ জানানো হয়েছে। পাশাপাশি ভারত সরকারকে অনুরোধ করা হয়েছে শেখ হাসিনা যেন সেখানে বসে বক্তব্য বা বিবৃতি না দিতে পারেন। আমাদের দুই দেশের মধ্যে যে ঐতিহাসিক সম্পর্ক এবং পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ, সেটির জন্য এ ধরনের বক্তব্য থেকে তাকে বিরত রাখাটা অত্যন্ত জরুরি।
ভারতীয় কর্তৃপক্ষ এ বিষয়ে কোনও উত্তর
দিয়েছে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমরা যখন বিষয়টি ভারতীয় রাষ্ট্রদূতের কাছে উত্থাপন করেছিলাম, তখন জানিয়েছেন যে তিনি বিষয়টি তার সরকারের কাছে জানাবেন। আমরা আসলে সত্যিকার অর্থে আনুষ্ঠানিকভাবে কোনও জবাব পাই নাই। তারা বিষয়টি দেখবেন এরকম জানিয়েছেন। শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে এবং তাকে ভারত থেকে প্রত্যাবর্তন করানো হবে কিনা জানতে চাইলে তৌফিক হাসান বলেন, এটি একটি রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত। আমাদের যদি সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় থেকে জানানো হয়, তখন আমরা যথাযথ পদক্ষেপ নেবো। কিন্তু আমাদের এরকমভাবে জানানো হয়নি। জরুরি প্রয়োজনে ভারত ভিসা না দিয়ে যে জটিলতা তৈরি করছে তা সমাধানে সরকার কাজ করছে কি না সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি
বলেন, কাজ চলছে তবে ভারতীয় হাইকমিশন লোকবল সংকটের কারণ দেখিয়েছেন। তবে ভারতের ভিসা না পাওয়ায় তৃতীয় দেশের ভিসাপ্রার্থীরা দিল্লির পরিবর্তে ভিয়েতনাম এবং পাকিস্তান থেকে ভিসা গ্রহণ করতে পারবেন বলেও জানিয়েছেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে মুখপাত্র তৌফিক হাসান। সম্প্রতি সামাজিক গণমাধ্যম ও বিভিন্ন গণমাধ্যমে কূটনীতিকদের নিয়ে নেতিবাচক প্রচারণা অত্যন্ত দুঃখজনক মন্তব্য করে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র বলেন, সম্প্রতি দেখা যাচ্ছে যে বিভিন্ন রাষ্ট্রদূত বা বিভিন্ন কূটনীতিক, যারা রাষ্ট্রদূত হতে যাচ্ছেন- তাদের বিষয়ে নেতিবাচক প্রচারণা হচ্ছে। এটি খুবই দুঃখজনক। ২০-২৫ বছর অভিজ্ঞতা সঞ্চয়ের পরে একজনকে রাষ্ট্রদূত হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয় এবং যোগ্য না হলে সরকার রাষ্ট্রদূত হিসেবে নিয়োগ দেয় না। তিনি বলেন, রাষ্ট্রদূতদের বিষয়ে এ ধরনের নেতিবাচক
প্রচারণা যারা করছেন- তারা ভালো কাজ করছেন না। এটি আসলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও সরকারের নেতিবাচক ভাবমূর্তি বিদেশে তুলে ধরছেন। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সংস্কারের বিষয়ে তৌফিক হাসান জানান, যে অবসরে যাচ্ছেন অথবা অবসরপ্রাপ্ত কূটনীতিক কিন্তু রাষ্ট্রদূত হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন- তাদের মেয়াদ আর বর্ধিত করা হচ্ছে না। ডিসেম্বরে ৭ থেকে আটজন কূটনীতিক অবসরে যাচ্ছেন এবং তাদের কারও মেয়াদ বাড়ানো হচ্ছে না। এর ফলে নতুন প্রজন্মের কূটনীতিকরা উৎসাহিত বোধ করছেন। কারণ মেয়াদ বাড়ানো হলে, নতুন প্রজন্মের কূটনীতিকদের রাষ্ট্রদূত হওয়ার সম্ভাবনা কমে যায় বলে তিনি জানান।
দিয়েছে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমরা যখন বিষয়টি ভারতীয় রাষ্ট্রদূতের কাছে উত্থাপন করেছিলাম, তখন জানিয়েছেন যে তিনি বিষয়টি তার সরকারের কাছে জানাবেন। আমরা আসলে সত্যিকার অর্থে আনুষ্ঠানিকভাবে কোনও জবাব পাই নাই। তারা বিষয়টি দেখবেন এরকম জানিয়েছেন। শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে এবং তাকে ভারত থেকে প্রত্যাবর্তন করানো হবে কিনা জানতে চাইলে তৌফিক হাসান বলেন, এটি একটি রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত। আমাদের যদি সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় থেকে জানানো হয়, তখন আমরা যথাযথ পদক্ষেপ নেবো। কিন্তু আমাদের এরকমভাবে জানানো হয়নি। জরুরি প্রয়োজনে ভারত ভিসা না দিয়ে যে জটিলতা তৈরি করছে তা সমাধানে সরকার কাজ করছে কি না সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি
বলেন, কাজ চলছে তবে ভারতীয় হাইকমিশন লোকবল সংকটের কারণ দেখিয়েছেন। তবে ভারতের ভিসা না পাওয়ায় তৃতীয় দেশের ভিসাপ্রার্থীরা দিল্লির পরিবর্তে ভিয়েতনাম এবং পাকিস্তান থেকে ভিসা গ্রহণ করতে পারবেন বলেও জানিয়েছেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে মুখপাত্র তৌফিক হাসান। সম্প্রতি সামাজিক গণমাধ্যম ও বিভিন্ন গণমাধ্যমে কূটনীতিকদের নিয়ে নেতিবাচক প্রচারণা অত্যন্ত দুঃখজনক মন্তব্য করে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র বলেন, সম্প্রতি দেখা যাচ্ছে যে বিভিন্ন রাষ্ট্রদূত বা বিভিন্ন কূটনীতিক, যারা রাষ্ট্রদূত হতে যাচ্ছেন- তাদের বিষয়ে নেতিবাচক প্রচারণা হচ্ছে। এটি খুবই দুঃখজনক। ২০-২৫ বছর অভিজ্ঞতা সঞ্চয়ের পরে একজনকে রাষ্ট্রদূত হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয় এবং যোগ্য না হলে সরকার রাষ্ট্রদূত হিসেবে নিয়োগ দেয় না। তিনি বলেন, রাষ্ট্রদূতদের বিষয়ে এ ধরনের নেতিবাচক
প্রচারণা যারা করছেন- তারা ভালো কাজ করছেন না। এটি আসলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও সরকারের নেতিবাচক ভাবমূর্তি বিদেশে তুলে ধরছেন। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সংস্কারের বিষয়ে তৌফিক হাসান জানান, যে অবসরে যাচ্ছেন অথবা অবসরপ্রাপ্ত কূটনীতিক কিন্তু রাষ্ট্রদূত হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন- তাদের মেয়াদ আর বর্ধিত করা হচ্ছে না। ডিসেম্বরে ৭ থেকে আটজন কূটনীতিক অবসরে যাচ্ছেন এবং তাদের কারও মেয়াদ বাড়ানো হচ্ছে না। এর ফলে নতুন প্রজন্মের কূটনীতিকরা উৎসাহিত বোধ করছেন। কারণ মেয়াদ বাড়ানো হলে, নতুন প্রজন্মের কূটনীতিকদের রাষ্ট্রদূত হওয়ার সম্ভাবনা কমে যায় বলে তিনি জানান।



