
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

গাজায় ‘ব্যাপক’ স্থল অভিযান শুরু ইসরাইলের

মা হচ্ছেন রাধিকা, দাদা হচ্ছেন আম্বানি

গ্রেফতার আতঙ্কে নেতানিয়াহু

ফের ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বন্ধ বেন-গুরিয়ন বিমানবন্দর

পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ভারতে নারী ব্লগার গ্রেফতার

টর্নেডোর তাণ্ডবে বিপর্যস্ত যুক্তরাষ্ট্র, প্রাণহানি বেড়ে ২১

স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশ থেকে পোশাক আমদানি বন্ধ করল ভারত
হায়দ্রাবাদের ভবনে ভয়াবহ আগুন, বহু মানুষের প্রাণহানি

দক্ষিণ ভারতের তেলেঙ্গানা রাজ্যের ঐতিহাসিক চারমিনার সংলগ্ন এলাকায় একটি ভবনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে অন্তত ১৭ জন নিহত হয়েছেন এবং আরও বেশ কয়েকজন গুরুতরভাবে আহত হয়েছেন। রোববার স্থানীয় কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে এনডিটিভি।
ভারতীয় গণমাধ্যমটির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভবনটির নিচতলায় একটি গহনার দোকান ছিল এবং উপরের তলাগুলোতে আবাসিক ফ্ল্যাট ছিল। আগুন লাগার সময় ভবনের ভেতরে থাকা বেশ কয়েকজনকে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করা হয় এবং দ্রুত বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
ভারতের কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ও বিজেপি নেতা জি কিশন রেড্ডি ঘটনাস্থলে সাংবাদিকদের বলেন, ‘এ দুর্ঘটনার কারণ বিদ্যুতের সর্ট সার্কিট। এতে বহু মানুষের প্রাণহানি হয়েছে’।
হায়দ্রাবাদের এমপি আসাদুদ্দিন ওয়াইসি বলেন, কিছু বাসিন্দা ভেতর থেকে দরজা
বন্ধ করে দিয়েছিলেন।উদ্ধার অভিযানের জন্য ফায়ার সার্ভিসের অন্তত ১১টি ইঞ্জিন, একটি অগ্নিনির্বাপক রোবট এবং কয়েক ডজন দমকল কর্মী মোতায়েন করা হয়েছে। এদিকে তেলেঙ্গানার ফায়ার সার্ভিসের মহাপরিচালক ওয়াই নাগি রেড্ডি জানান, অগ্নিকাণ্ডের সময় তিনতলা ভবনটিতে মোট ২১ জন অবস্থান করছিলেন। ১৭ জনকে অচেতন অবস্থায় হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলেও তারা বাঁচেননি। ভবনটির সিঁড়ি ছিল অত্যন্ত সরু এবং একটি মাত্র নির্গমনের পথ থাকায় পালানো অসম্ভব হয়ে পড়ে। অন্যদিকে আগুন বর্তমানে নিয়ন্ত্রণে আনা হয়েছে বলে জানানো হয়েছে। দেশটির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি নিহতদের পরিবারের জন্য আর্থিক সহায়তার ঘোষণা দিয়েছেন। তিনি এক্সে দেওয়া এক শোকবার্তায় বলেছেন, ‘এই প্রাণহানিতে আমি গভীরভাবে মর্মাহত’। নির্মাণে অনিয়মই বারবার বিপর্যয়ের কারণ ভারতের শহরগুলোতে অগ্নিকাণ্ড নতুন
কিছু নয়। ভবন নির্মাণে নিয়ম না মানা এবং নিরাপত্তা বিধি উপেক্ষা করার কারণে প্রায়শই এ ধরনের দুর্ঘটনা ঘটে থাকে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। সর্বশেষ এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনা একবার আবারও দেশটির শহুরে অবকাঠামোর দুর্বলতা ও নিয়ন্ত্রণহীনতার চিত্র তুলে ধরেছে।
বন্ধ করে দিয়েছিলেন।উদ্ধার অভিযানের জন্য ফায়ার সার্ভিসের অন্তত ১১টি ইঞ্জিন, একটি অগ্নিনির্বাপক রোবট এবং কয়েক ডজন দমকল কর্মী মোতায়েন করা হয়েছে। এদিকে তেলেঙ্গানার ফায়ার সার্ভিসের মহাপরিচালক ওয়াই নাগি রেড্ডি জানান, অগ্নিকাণ্ডের সময় তিনতলা ভবনটিতে মোট ২১ জন অবস্থান করছিলেন। ১৭ জনকে অচেতন অবস্থায় হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলেও তারা বাঁচেননি। ভবনটির সিঁড়ি ছিল অত্যন্ত সরু এবং একটি মাত্র নির্গমনের পথ থাকায় পালানো অসম্ভব হয়ে পড়ে। অন্যদিকে আগুন বর্তমানে নিয়ন্ত্রণে আনা হয়েছে বলে জানানো হয়েছে। দেশটির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি নিহতদের পরিবারের জন্য আর্থিক সহায়তার ঘোষণা দিয়েছেন। তিনি এক্সে দেওয়া এক শোকবার্তায় বলেছেন, ‘এই প্রাণহানিতে আমি গভীরভাবে মর্মাহত’। নির্মাণে অনিয়মই বারবার বিপর্যয়ের কারণ ভারতের শহরগুলোতে অগ্নিকাণ্ড নতুন
কিছু নয়। ভবন নির্মাণে নিয়ম না মানা এবং নিরাপত্তা বিধি উপেক্ষা করার কারণে প্রায়শই এ ধরনের দুর্ঘটনা ঘটে থাকে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। সর্বশেষ এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনা একবার আবারও দেশটির শহুরে অবকাঠামোর দুর্বলতা ও নিয়ন্ত্রণহীনতার চিত্র তুলে ধরেছে।