
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ঈদগাহে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান: আওয়ামী লীগ-বিএনপি সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধসহ আহত ৫

সুনামগঞ্জে ফেসবুক পোস্ট নিয়ে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৪০

ঘরে ঢুকে ধর্ষণের অভিযোগ, ইউএনও অফিসের গাড়িচালকসহ গ্রেপ্তার ৪

গণপিটুনিতে দুই ভাই নিহত, আহত মা-বাবা

প্রস্তুত সিলেট: ঈদে ১৫ লাখ পর্যটক সমাগমের প্রত্যাশা

ভারসাম্যপূর্ণ রাষ্ট্র গঠনে যাকাতভিত্তিক অর্থব্যবস্থার বিকল্প নেই

মুন্সীগঞ্জে ১০ টাকায় গরুর মাংস বিক্রি
সৌদির সঙ্গে মিলিয়ে ঈদ করেছে মঠবাড়িয়ার ৮ শতাধিক পরিবার

সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া উপজেলার সাপলেজা ইউনিয়নের ছয় গ্রামের ৮ শতাধিক পরিবার রোববার পবিত্র ঈদুল ফিতর উদযাপন করছেন।
সকাল সাড়ে ৯টায় সাপলেজা ইউনিয়নের ভাইজোড়া গ্রামের খোন্দকার বাড়ি ও নয়টায় কচুবাড়িয়া গ্রামের হাজি ওয়াহেদ আলী হাওলাদার বাড়িতে ঈদের দুটি জামাত অনুষ্ঠিত হয়।
এতে ইমামতি করেন মোহাম্মদ হাজী আমির আলী মুন্সী ও মাওলানা আলী হায়দার।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, শরীয়তপুরের নড়িয়া উপজেলার সুরেশ্বর গ্রামের মরহুম হজরত মাওলানা জান শরীফ ওরফে শাহে আহম্মদ আলীর অনুসারী হিসেবে উপজেলার সাপলেজা ইউনিয়নের পূর্ব সাপলেজা, ভাইজোড়া, কচুবাড়িয়া, খেতাছিড়া, বাদুরতলী ও চড়কগাছিয়া গ্রামের কয়েক হাজার মানুষ একশ বছরের বেশি সময় ধরে সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে রোজা রাখা,
ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আজহা পালন করে আসছেন। সুরেশ্বর পীরের অনুসারী মিরাজ খন্দকার বলেন, আমরা সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে রোজা রেখেছি এবং আজ সৌদি আরবের সঙ্গেই ঈদ উদযাপন করছি। তিনি আরও জানান, কচুবাড়িয়া গ্রামের প্রয়াত ওয়াহেদ আলী হাওলাদার, শীতল খাঁ, হাজি সমিরুদ্দিন ১৮শ শতকের শেষ দিকে সুরেশ্বর গ্রামের পির মরহুম হজরত মাওলানা জান শরীফকে কচুবাড়িয়ায় নিয়ে আসেন। সেই থেকে কচুবাড়িয়া ও ভাইজোড়া গ্রামে সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে প্রথম রোজা রাখা ও ঈদ উদযাপন শুরু হয়। ধীরে ধীরে তাদের অনুসারীর সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়ে আশপাশের গ্রামগুলোতে ছড়িয়ে পড়ে। ১২৫নং ভাইজোড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক ফারুক খন্দকার সাপলেজা ইউনিয়নের ছয় গ্রামে সৌদি আরবের
সঙ্গে মিল রেখে ঈদ উদযাপনের সত্যতা নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, আমাদের গ্রামে সুরেশ্বর পিরের অনুসারীরা রোববার ঈদ পালন করেন। রোজার শেষে আজ আমাদের আনন্দের দিন।
ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আজহা পালন করে আসছেন। সুরেশ্বর পীরের অনুসারী মিরাজ খন্দকার বলেন, আমরা সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে রোজা রেখেছি এবং আজ সৌদি আরবের সঙ্গেই ঈদ উদযাপন করছি। তিনি আরও জানান, কচুবাড়িয়া গ্রামের প্রয়াত ওয়াহেদ আলী হাওলাদার, শীতল খাঁ, হাজি সমিরুদ্দিন ১৮শ শতকের শেষ দিকে সুরেশ্বর গ্রামের পির মরহুম হজরত মাওলানা জান শরীফকে কচুবাড়িয়ায় নিয়ে আসেন। সেই থেকে কচুবাড়িয়া ও ভাইজোড়া গ্রামে সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে প্রথম রোজা রাখা ও ঈদ উদযাপন শুরু হয়। ধীরে ধীরে তাদের অনুসারীর সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়ে আশপাশের গ্রামগুলোতে ছড়িয়ে পড়ে। ১২৫নং ভাইজোড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক ফারুক খন্দকার সাপলেজা ইউনিয়নের ছয় গ্রামে সৌদি আরবের
সঙ্গে মিল রেখে ঈদ উদযাপনের সত্যতা নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, আমাদের গ্রামে সুরেশ্বর পিরের অনুসারীরা রোববার ঈদ পালন করেন। রোজার শেষে আজ আমাদের আনন্দের দিন।