ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
চার হাজার কোটির প্রকল্পে বছরে গচ্চা ৫শ কোটি
পল্লী বিদ্যুতে ‘শাটডাউনের’কুশীলবদের সন্ধানে পুলিশ
পুনর্লিখন নয়, সংবিধান সংশোধনের পক্ষে মত
নভেম্বরেই দরপত্রের খসড়া যাবে মন্ত্রণালয়ে
হয়রানিমূলক মামলা করলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন নিয়ে বক্তব্যের ব্যাখ্যা দিলেন আসিফ নজরুল
ইউএনও’র বাসভবনে বান্ডিল বান্ডিল পোড়া টাকার ভিডিও ভাইরাল
সেপ্টেম্বরের তুলনায় অক্টোবরে ডেঙ্গুতে মৃত্যুহার দ্বিগুণ
গত সেপ্টেম্বর মাসের তুলনায় চলতি অক্টোবরে এ পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মৃত্যুহার দ্বিগুণ। গত মাসের ৩১ দিনে ডেঙ্গুতে মারা যান ৮০ জন। অর্থাৎ মৃত্যুহার ছিল ২ দশমিক ৫৮ শতাংশ। অন্যদিকে চলতি মাসের ১৯ দিনেই মৃত্যু হয়েছে ৭৮ ডেঙ্গু রোগীর। সে হিসাবে দৈনিক মৃত্যুর হার ৪ দশমিক ১০ শতাংশ।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় মশাবাহিত রোগটিতে আক্রান্ত হয়ে ৪ জন মারা গেছেন। তাদের মধ্যে ৩ জন ঢাকার এবং একজন খুলনার বাসিন্দা। একই সময়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১ হাজার ১২১ ডেঙ্গু রোগী। এ সময় সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৯৭২ জন। সব মিলিয়ে চলতি বছর রোগটিতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৪৪ হাজার ৩৮৭
জন এবং মৃত্যু হয়েছে ২৪১ জনের। আক্রান্তদের মধ্যে ৬৩ দশমিক ২ শতাংশ পুরুষ এবং ৩৬ দশমিক ৮ শতাংশ নারী। অন্যদিকে, মৃতদের মধ্যে ৪৭ দশমিক ৩ শতাংশ পুরুষ এবং ৫২ দশমিক ২ শতাংশ নারী। অর্থাৎ পুরুষের মধ্যে আক্রান্তের হার বেশি হলেও মৃত্যুহার বেশি নারীদের। ২১ থেকে ২৫ বছর বয়সীদের মধ্যে আক্রান্তের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি, ৭ হাজার ৫৮৩ জন। মৃতের সংখ্যাও এই বয়সীদের মধ্যে বেশি, ২৬ জন। ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ও মৃত্যুর দিক থেকে এগিয়ে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন। সেখানে এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছেন ১০ হাজার ১২০ জন এবং মারা গেছেন ১২৫ জন, যা মোট আক্রান্তের এক-চতুর্থাংশ এবং মোট মৃত্যুর অর্ধেকের বেশি।
জন এবং মৃত্যু হয়েছে ২৪১ জনের। আক্রান্তদের মধ্যে ৬৩ দশমিক ২ শতাংশ পুরুষ এবং ৩৬ দশমিক ৮ শতাংশ নারী। অন্যদিকে, মৃতদের মধ্যে ৪৭ দশমিক ৩ শতাংশ পুরুষ এবং ৫২ দশমিক ২ শতাংশ নারী। অর্থাৎ পুরুষের মধ্যে আক্রান্তের হার বেশি হলেও মৃত্যুহার বেশি নারীদের। ২১ থেকে ২৫ বছর বয়সীদের মধ্যে আক্রান্তের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি, ৭ হাজার ৫৮৩ জন। মৃতের সংখ্যাও এই বয়সীদের মধ্যে বেশি, ২৬ জন। ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ও মৃত্যুর দিক থেকে এগিয়ে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন। সেখানে এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছেন ১০ হাজার ১২০ জন এবং মারা গেছেন ১২৫ জন, যা মোট আক্রান্তের এক-চতুর্থাংশ এবং মোট মৃত্যুর অর্ধেকের বেশি।