ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স                            
                        আরও খবর
                                সরাসরি বৈদেশিক বিনিয়োগ (FDI) নিয়ে ড. ইউনূসের ফেসবুক পোস্ট ঘিরে বিতর্ক: তথ্য বিকৃতি ও বিভ্রান্তির অভিযোগ
                                ইউনূসকে রেফারির ভূমিকায় চায় ধর্মভিত্তিক ৮ দল
                                নতুন পে স্কেলে গ্রেড কমানোর প্রস্তাব, সর্বনিম্ন বেতন কত হতে পারে
                                মেট্রোরেলের রক্ষণাবেক্ষণে নেই বরাদ্দ, দুর্ঘটনার দায় ঠিকাদারদের ঘাড়ে চাপালেন এমডি
                                নিরাপত্তাহীনতার কারণে একে একে বাতিল হচ্ছে ক্রয়াদেশ, আরও অসংখ্য কারখানা বন্ধের শঙ্কা
                                প্রধান উপদেষ্টার তত্ত্বাবধানে পদোন্নতির নামে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার কোরামপ্রীতি: বঞ্চিত ৮৭৯ চিকিৎসক
                                বিএনপির নয়নকে ‘বুড়িগঙ্গার পানি’ দিয়ে ধোয়ার মন্তব্যে ঝড়, এনসিপির পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে মানহানির মামলা
সীমান্তে জড়ো হয়েছে ৫০ হাজার রোহিঙ্গা
                             
                                               
                    
                         মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের মংডু টাউনশিপ এলাকায় জান্তা বাহিনীর সঙ্গে আরাকান আর্মির সংঘাত তীব্র হওয়ায় প্রাণ বাঁচাতে পালিয়ে বেড়াচ্ছে রোহিঙ্গারা। যুদ্ধের জেরে ইতোমধ্যে ১০ হাজারের বেশি রোহিঙ্গা বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ করেছে। বাংলাদেশে ঢোকার জন্য আরও ৫০ হাজার রোহিঙ্গা সীমান্তে জড়ো হয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। সীমান্তে অনুপ্রবেশ ঠেকাতে বিজিবি ও কোস্টগার্ডের টহল জোরদার করা হয়েছে। 
এছাড়া শনিবার রাত ১১টা থেকে রোববার ভোর পর্যন্ত সীমান্ত এলাকায় গোলাগুলি ও বিস্ফোরণের শব্দ শোনা গেছে। এতে নতুন করে সীমান্তে বসবাসকারী বাংলাদেশিদের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে।
সীমান্তের বাসিন্দারা বলেন, মিয়ানমারের মংডু টাউনশিফের বিপরীতে টেকনাফ পৌরসভার জালিয়াপাড়া থেকে দক্ষিণ-পূর্ব এবং সাবরাংয়ের পূর্বে নাফ নদীর ওপারে মংডু শহরের অবস্থান। মংডু শহরের 
নাফ নদী দিয়ে প্রবেশপথ খায়েনখালী খালটি। ওই খালের মোহনায় রোহিঙ্গাদের জড়ো হতে দেখা গেছে। টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আদনান চৌধুরী বলেন, বাংলাদেশে ঢুকে পড়ার চেষ্টায় সীমান্তে আরও ৫০ হাজারের মতো রোহিঙ্গা জড়ো হয়েছে বলে শোনা যাচ্ছে। এ কারণে সীমান্তে অনুপ্রবেশ ঠেকাতে বিজিবি ও কোস্টগার্ডের টহল জোরদার রয়েছে। স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা বলেন, বর্তমানে মংডুতে হামলা হচ্ছে, সেখানে অধিকাংশ রোহিঙ্গা নাগরিকের বসবাস। তাদের উলেখযোগ্য একটি অংশ নাফ নদী অতিক্রম করে টেকনাফে পালিয়ে আসার চেষ্টা চালাচ্ছেন। এদিকে খারাংখালী, টেকনাফ, পৌরসভা, হ্নীলা, জাদিমুড়া, দমদমিয়া, নাইট্যংপাড়া, পৌরসভার জালিয়াপাড়া, নাজিরপাড়া, সাবরাং, শাহপরীর দ্বীপ, নাফ নদের মোহনা ও নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্ত থেকে ভেসে আসছে বিস্ফোরণের বিকট শব্দ। সীমান্তের বাসিন্দা
নজরুল ইসলাম বলেন, ওপারের গোলার বিকট শব্দে নির্ঘুম রাত কেটেছে। শনিবার সারা রাত ওপারে গোলার শব্দ শুনতে পাই। তাই আমরা রাত জেগে বসে ছিলাম। বিশেষ করে নারী ও শিশুরা ভয়ে ছিল। আরাকান রোহিঙ্গা সোসাইটি ফর পিস অ্যান্ড হিউম্যান রাইটসের (এআরএসপিএইচ) ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মোহাম্মদ জোবায়ের বলেন, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে অনুরোধ করব রোহিঙ্গাদের নিজ দেশে সেফজোন গড়ে তুলে সেখানে বসবাসের উপযোগী করা হোক। অন্যথায় এসব মানুষ প্রাণে বাঁচতে এদিক-ওদিক পালাতে থাকবে। টেকনাফ-২ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, মিয়ানমার-বাংলাদেশ সীমান্ত কাছাকাছি হওয়ার কারণে বিকট শব্দ পাওয়া যাচ্ছে। সীমান্তে অনুপ্রবেশের চেষ্টা করা রোহিঙ্গাদের আমরা প্রতিহত করছি। একটি বড় সংখ্যক রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের যে খবর
বলা হচ্ছে, সেটি মনগড়া। এছাড়া সীমান্ত পেরিয়ে যাতে কোনো অপরাধী পালিয়ে যেতে না পারে সেজন্যও নজরদারি বাড়ানো হয়েছে।
                    
                                                          
                    
                    
                                    নাফ নদী দিয়ে প্রবেশপথ খায়েনখালী খালটি। ওই খালের মোহনায় রোহিঙ্গাদের জড়ো হতে দেখা গেছে। টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আদনান চৌধুরী বলেন, বাংলাদেশে ঢুকে পড়ার চেষ্টায় সীমান্তে আরও ৫০ হাজারের মতো রোহিঙ্গা জড়ো হয়েছে বলে শোনা যাচ্ছে। এ কারণে সীমান্তে অনুপ্রবেশ ঠেকাতে বিজিবি ও কোস্টগার্ডের টহল জোরদার রয়েছে। স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা বলেন, বর্তমানে মংডুতে হামলা হচ্ছে, সেখানে অধিকাংশ রোহিঙ্গা নাগরিকের বসবাস। তাদের উলেখযোগ্য একটি অংশ নাফ নদী অতিক্রম করে টেকনাফে পালিয়ে আসার চেষ্টা চালাচ্ছেন। এদিকে খারাংখালী, টেকনাফ, পৌরসভা, হ্নীলা, জাদিমুড়া, দমদমিয়া, নাইট্যংপাড়া, পৌরসভার জালিয়াপাড়া, নাজিরপাড়া, সাবরাং, শাহপরীর দ্বীপ, নাফ নদের মোহনা ও নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্ত থেকে ভেসে আসছে বিস্ফোরণের বিকট শব্দ। সীমান্তের বাসিন্দা
নজরুল ইসলাম বলেন, ওপারের গোলার বিকট শব্দে নির্ঘুম রাত কেটেছে। শনিবার সারা রাত ওপারে গোলার শব্দ শুনতে পাই। তাই আমরা রাত জেগে বসে ছিলাম। বিশেষ করে নারী ও শিশুরা ভয়ে ছিল। আরাকান রোহিঙ্গা সোসাইটি ফর পিস অ্যান্ড হিউম্যান রাইটসের (এআরএসপিএইচ) ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মোহাম্মদ জোবায়ের বলেন, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে অনুরোধ করব রোহিঙ্গাদের নিজ দেশে সেফজোন গড়ে তুলে সেখানে বসবাসের উপযোগী করা হোক। অন্যথায় এসব মানুষ প্রাণে বাঁচতে এদিক-ওদিক পালাতে থাকবে। টেকনাফ-২ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, মিয়ানমার-বাংলাদেশ সীমান্ত কাছাকাছি হওয়ার কারণে বিকট শব্দ পাওয়া যাচ্ছে। সীমান্তে অনুপ্রবেশের চেষ্টা করা রোহিঙ্গাদের আমরা প্রতিহত করছি। একটি বড় সংখ্যক রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের যে খবর
বলা হচ্ছে, সেটি মনগড়া। এছাড়া সীমান্ত পেরিয়ে যাতে কোনো অপরাধী পালিয়ে যেতে না পারে সেজন্যও নজরদারি বাড়ানো হয়েছে।



