
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সাধারণ সম্পাদক অপু

‘দাগি’ শুধু একটি সিনেমাই নয়, একটি অভিজ্ঞতা: মেহজাবীন

পরীমনি-সাদীর সম্পর্কে ফাঁটল, নেপথ্যে কি সেই গৃহকর্মী?

শাহরুখপত্নী গৌরীর রেস্তোরাঁয় ‘নকল পনির’! ইউটিউবারের অভিযোগ নিয়ে তোলপাড়

নিজের সৌন্দর্যের বর্ণনা দিতে গিয়ে বিতর্কে ঊর্বশী

সহকর্মীর প্রতি জিনা ওর্তেগার নজিরবিহীন ভালোবাসা

জীবন্ত ছবি হঠাৎই স্মৃতি হয়ে গেল: পলাশ
সালমান খানের বাড়ি থেকে বেরিয়ে কতটা বদলেছে সীমা সাজদেহের জীবন

বলিউডের ভাইজানখ্যাত অভিনেতা সালমান খানের ভাই সোহেল খানের সঙ্গে সীমা সাজদেহের বিবাহবিচ্ছেদ হয়েছে অনেক আগেই। খান পরিবারের বউকে একসময় 'খান' নামেই তাকে চিনতেন বেশিরভাগ মানুষ। সালমান খানের পরিবারের বউমা ছিলেন বলে এ নামেই সবাই তাকে চেনেন এবং জানেন।
১৯৯৮ সালে সীমা সাজদেহকে বিয়ে করেছিলেন অভিনেতা সোহেল খান। তবে ২০০২ সালে তাদের বিবাহবিচ্ছেদ হয়ে যায়। সম্প্রতি সীমা সাজদেহ জানিয়েছেন, বিবাহবিচ্ছেদ নিয়ে তিনি কী ভাবেন এবং এর ফলে তার জীবন কতটা বদলে গেছে।
‘দ্য হিলিং সার্কেল’-কে সীমা সাজদেহ বলেন, বিয়ের পর বিভিন্ন বিষয় নিয়ে উদাসীন হয়ে পড়া এবং সবকিছু অপর ব্যক্তির ওপর ছেড়ে দেওয়া খুব সহজ। আর বিয়ের পর তিনি অন্যের ওপর
বেশ নির্ভরশীল হয়ে পড়েছিলেন। কিন্তু বিচ্ছেদের পর তাকে অনেক কিছু সামলাতে হচ্ছে, যার মধ্যে স্বাস্থ্য বীমাসংক্রান্ত বিষয়গুলোও রয়েছে। তিনি বলেন, বিবাহবিচ্ছেদ তার জীবনের অন্যতম টার্নিং পয়েন্ট প্রমাণিত হয়েছে। বিচ্ছেদের পর তিনি অনেক কিছুতে নিজেই চেষ্টা করতে শিখেছেন এবং তাকে অনেক কিছু নিজে সামলাতে হচ্ছে। যার মধ্যে অস্ত্রোপচারের স্বাস্থ্য বীমাসংক্রান্ত বিষয়গুলো নিষ্পত্তি করতে হয়েছে তাকে। এসব অভিজ্ঞতা তাকে জীবনে এগিয়ে যেতে এবং আত্মনির্ভর হতে শিখিয়েছে। সাবেক সোহেলপত্নী বলেন, আজ তিনি মনে করেন যে, তিনি আগের চেয়ে অনেক পরিণত হয়েছেন এবং ব্যক্তিগত পর্যায়ে উন্নতি করেছেন। ব্যক্তিগত জীবন বদলে যাওয়ার বিষয়ে সীমা সাজদেহ বলেন, বর্তমানে তিনি একা ডিনার করার থেকে শুরু করে বেড়াতে যাওয়া— প্রতিটি
ছোট-বড় অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে নিজেকে এখন স্বয়ংসম্পূর্ণ মনে করেন। সীমা নিজেই নিজের সঙ্গে কাটানো সময়টা উপভোগ করতে শিখেছেন। এদিকে ব্যক্তিগত জীবনে সীমা এ মুহূর্তে বিক্রম আহুজার সঙ্গে ডেট করছেন। সীমা তার ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে বিভিন্ন সাক্ষাৎকারে বলেছেন, তিনি মনে করেন যে, সময়ের সঙ্গে নিজের জীবনকে অনেকটা এগিয়ে নিয়ে গেছেন। এর আগে ফ্যাবুলাস লাইভস ভার্সেস বলিউড ওয়াইভসের একটি পর্বে সীমা সাজদেহ বলেছিলেন, তার বান্দ্রা থেকে ওরলিতে স্থানান্তরের সিদ্ধান্তে বড় ছেলে নির্বাণ বিশেষ খুশি নয়। সে তার বাবার বান্দ্রার বাড়িতেই বেশি সময় কাটায়। সীমা সাজদেহ বলেন, তিনি তার ছোট ছেলে ইয়োহানের জন্য এ সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন, যাতে সে আরও বেশি লোকজন ও খেলার সঙ্গী
পায়। কিন্তু তিনি যেটা ভেবেছিলেন সেটি ঘটেনি। ছেলেরা এখন তার বাবার বাড়িতেই বেশি সময় থাকে। প্রসঙ্গত, সোহেলের থেকে আলাদা হওয়ার পরও সীমা সাজদেহ শুরুতে সোহেলের বাড়ির কাছাকাছিই একটি বাড়িতে থাকতেন।
বেশ নির্ভরশীল হয়ে পড়েছিলেন। কিন্তু বিচ্ছেদের পর তাকে অনেক কিছু সামলাতে হচ্ছে, যার মধ্যে স্বাস্থ্য বীমাসংক্রান্ত বিষয়গুলোও রয়েছে। তিনি বলেন, বিবাহবিচ্ছেদ তার জীবনের অন্যতম টার্নিং পয়েন্ট প্রমাণিত হয়েছে। বিচ্ছেদের পর তিনি অনেক কিছুতে নিজেই চেষ্টা করতে শিখেছেন এবং তাকে অনেক কিছু নিজে সামলাতে হচ্ছে। যার মধ্যে অস্ত্রোপচারের স্বাস্থ্য বীমাসংক্রান্ত বিষয়গুলো নিষ্পত্তি করতে হয়েছে তাকে। এসব অভিজ্ঞতা তাকে জীবনে এগিয়ে যেতে এবং আত্মনির্ভর হতে শিখিয়েছে। সাবেক সোহেলপত্নী বলেন, আজ তিনি মনে করেন যে, তিনি আগের চেয়ে অনেক পরিণত হয়েছেন এবং ব্যক্তিগত পর্যায়ে উন্নতি করেছেন। ব্যক্তিগত জীবন বদলে যাওয়ার বিষয়ে সীমা সাজদেহ বলেন, বর্তমানে তিনি একা ডিনার করার থেকে শুরু করে বেড়াতে যাওয়া— প্রতিটি
ছোট-বড় অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে নিজেকে এখন স্বয়ংসম্পূর্ণ মনে করেন। সীমা নিজেই নিজের সঙ্গে কাটানো সময়টা উপভোগ করতে শিখেছেন। এদিকে ব্যক্তিগত জীবনে সীমা এ মুহূর্তে বিক্রম আহুজার সঙ্গে ডেট করছেন। সীমা তার ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে বিভিন্ন সাক্ষাৎকারে বলেছেন, তিনি মনে করেন যে, সময়ের সঙ্গে নিজের জীবনকে অনেকটা এগিয়ে নিয়ে গেছেন। এর আগে ফ্যাবুলাস লাইভস ভার্সেস বলিউড ওয়াইভসের একটি পর্বে সীমা সাজদেহ বলেছিলেন, তার বান্দ্রা থেকে ওরলিতে স্থানান্তরের সিদ্ধান্তে বড় ছেলে নির্বাণ বিশেষ খুশি নয়। সে তার বাবার বান্দ্রার বাড়িতেই বেশি সময় কাটায়। সীমা সাজদেহ বলেন, তিনি তার ছোট ছেলে ইয়োহানের জন্য এ সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন, যাতে সে আরও বেশি লোকজন ও খেলার সঙ্গী
পায়। কিন্তু তিনি যেটা ভেবেছিলেন সেটি ঘটেনি। ছেলেরা এখন তার বাবার বাড়িতেই বেশি সময় থাকে। প্রসঙ্গত, সোহেলের থেকে আলাদা হওয়ার পরও সীমা সাজদেহ শুরুতে সোহেলের বাড়ির কাছাকাছিই একটি বাড়িতে থাকতেন।