
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
সামাজিক মাধ্যমে প্রেম, বিয়ে ও তালাক, পাকিস্তান থেকে দেশে ফিরছেন তিউনিশীয় তরুণী

পাকিস্তানের করাচিতে সামাজিক মাধ্যমে প্রেম করে বিয়ে করতে এসে তালাকপ্রাপ্ত তিউনিসিয়ার এক তরুণীকে দেশে ফেরানোর প্রক্রিয়া চলছে। তিউনিসিয়ার দূতাবাসের সহায়তায় ইসলামাবাদ থেকে তাকে নিজ দেশে ফেরত পাঠানো হবে।
রোববার (২৯ জুন) এক প্রতিবেদনে এ খবর দিয়েছে জিও নিউজ।
তিউনিসিয়ার ১৯ বছর বয়সি সেন্ডা আয়ারি সামাজিক মাধ্যমে পাকিস্তানের করাচির লিয়ারির খাদ্দা মার্কেটের বাসিন্দা মোহাম্মদ আমিরের সঙ্গে পরিচিত হন। সম্পর্ক গড়ে ওঠার পর সেন্ডা ২০২৪ সালের ২৮ নভেম্বর পাকিস্তানে আসেন এবং তাদের বিয়ে হয়। তবে কিছু মাসের মধ্যে দাম্পত্য কলহ শুরু হয় এবং পরে তাদের বিচ্ছেদ ঘটে।
তালাকের পর হতাশাগ্রস্ত সেন্ডা করাচিতে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন বলে স্থানীয় পুলিশ জানায়। তার ভিসার মেয়াদ ১৮ ফেব্রুয়ারি শেষ
হয়ে যাওয়ায় দেশে ফিরতেও পারছিলেন না। পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জরুরি এক্সিট পারমিট দেওয়ার প্রস্তাব দেয়। পুলিশ জানিয়েছে, সেন্ডা কোনো নির্যাতনের অভিযোগ দায়ের করেননি এবং তাকে তিউনিসিয়ার দূতাবাসের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। পরে তাকে ইসলামাবাদে নেওয়া হয় এবং সেখান থেকে দেশে ফেরানোর প্রস্তুতি চলছে। ইসলামাবাদ থেকে হোয়াটসঅ্যাপে ভিডিও কলে পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যমকে সেন্ডা জানান, ‘আমি মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছি। দেশে ফেরার আগে পাকিস্তানে কিছুদিন থেকে মানসিকভাবে সুস্থ হতে চাই। আমার আত্মীয়রা তালাক নিয়ে পরিবারকে বিদ্রূপ করছে, তাই পরিবারও চায় কিছুদিন দূরে থাকি।’ তবে তিনি জানান, তার বাবা সবসময় পাশে রয়েছেন এবং এখনো তাকে দেশে ফেরাতে চান। সেন্ডার দাবি, করাচি ও ইসলামাবাদে তার
কিছু বন্ধু তাকে চাকরি ও থাকার ব্যবস্থা করে দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন যদি তার ভিসা নবায়ন হয়। তবে বর্তমান পরিস্থিতিতে সেটি সম্ভব হবে না বলেও তিনি মনে করছেন।
হয়ে যাওয়ায় দেশে ফিরতেও পারছিলেন না। পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জরুরি এক্সিট পারমিট দেওয়ার প্রস্তাব দেয়। পুলিশ জানিয়েছে, সেন্ডা কোনো নির্যাতনের অভিযোগ দায়ের করেননি এবং তাকে তিউনিসিয়ার দূতাবাসের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। পরে তাকে ইসলামাবাদে নেওয়া হয় এবং সেখান থেকে দেশে ফেরানোর প্রস্তুতি চলছে। ইসলামাবাদ থেকে হোয়াটসঅ্যাপে ভিডিও কলে পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যমকে সেন্ডা জানান, ‘আমি মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছি। দেশে ফেরার আগে পাকিস্তানে কিছুদিন থেকে মানসিকভাবে সুস্থ হতে চাই। আমার আত্মীয়রা তালাক নিয়ে পরিবারকে বিদ্রূপ করছে, তাই পরিবারও চায় কিছুদিন দূরে থাকি।’ তবে তিনি জানান, তার বাবা সবসময় পাশে রয়েছেন এবং এখনো তাকে দেশে ফেরাতে চান। সেন্ডার দাবি, করাচি ও ইসলামাবাদে তার
কিছু বন্ধু তাকে চাকরি ও থাকার ব্যবস্থা করে দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন যদি তার ভিসা নবায়ন হয়। তবে বর্তমান পরিস্থিতিতে সেটি সম্ভব হবে না বলেও তিনি মনে করছেন।