ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
মাসে কতবার সহবাস করছেন? সমীক্ষায় উঠে এল ভয়ানক তথ্য
নিজের চাহিদা মেটাতে কোটি টাকা দিয়ে এই ডল কিনলেন নীতা আম্বানি
দাম্পত্য জীবনে দূরত্ব বাড়ছে ? করণীয় কি জেনে নিন
অল্প বয়সীদের ডায়াবেটিস কেন হয়, জানেন কী?
পাশের মানুষটা কেমন চোখ দেখে বুঝে নিন
আপনি কি এইডস এ আক্রান্ত, জেনে নিন উপসর্গ
শীতকালে মিষ্টি আলু কেন খাবেন?
সম্পর্ক ভাঙার সময় এসেছে কখন বুঝবেন
ভালোবেসে একে অপরে সম্পর্ক তৈরি করে। সম্পর্কে যেমন সুখ আছে, তেমনই আছে বিচ্ছেদের কষ্টও। ভালোবাসার মানুষটিকে যেমন বলতে হয় সে কথা, তেমনই কোনো সম্পর্ক কখন আর ভালোবাসার নেই তাও বুঝতে হয়।
অনেক সম্পর্কেই তিক্ততা চলে আসে। এই রকম পরিস্থিতিতে সম্পর্কটা টেনে হিঁচড়ে আর না আগানোই ভালো। এতে দুজন আলাদা হয়েও সুখে থাকা সম্ভব। যদিও ভালোবাসলে কেউ কেউ খুঁজে পান না ইতি রেখাটি। তাই কীভাবে বুঝবেন এই সম্পর্ক থেকে কখন বেরিয়ে যাওয়াই এক মাত্র পথ? চলুন জেনে নেওয়া যাক-
১. যদি কেউ কোনো সম্পর্কে থাকাকালীন মানসিক বা শারীরিক নিগ্রহের শিকার হন, দ্বিতীয় বার না ভেবে বেরিয়ে আসুন। পুরুষ হন বা নারী, সঙ্গী যদি
কোনো ভাবে মৌখিক, অর্থনৈতিক, শারীরিক বা মানসিক নিগ্রহ করেন তবে অবিলম্বে সম্পর্ক থেকে বেরিয়ে এসে সাহায্য নিন বিশেষজ্ঞদের। ২. ভালোবাসার ঠিক বিপরীত হলো নিরুত্তাপ থাকা। যদি সঙ্গীর ভালো-মন্দের ওঠা নামা বা দৈনন্দিন যাপন আপনার মনে কোনো রকম দাগ না কাটে তাহলে বুঝতে হবে সম্পর্কের কোথাও দূরত্ব তৈরি হয়েছে। এমনও হতে পারে আপনি যে কথাগুলো বলতে চাইছেন, শুনতে চাইছেন তা আপনার সঙ্গী কিছুতেই আর বুঝতে পারছেন না। যদি উল্টোটাও সত্যি হয়, তা হলে বুঝতে হবে বিচ্ছেদের সময় হয়তো এসে গিয়েছে। ৩. যদি দেখেন সম্পর্ক ধরে রাখতে নিজের মূল্যবোধ বিসর্জন দিতে হচ্ছে, তবে সেই সম্পর্কের থেকে বেরিয়ে আসাই ভালো। মূল্যবোধের সঙ্গে আপস করে সম্পর্ক
টিকিয়ে রাখা আদপে নিজের কাছে প্রতিনিয়ত মিথ্যে কথা বলে চলার সামিল। ৪. এত কিছুর পরেও শেষ কথাটি হলো ভালোবাসা। মানুষ আর যাই বুঝুক না বুঝুক, ভালবাসার অনুভূতি আছে না নেই তা স্পষ্ট বুঝতে পারে। যদি দু’জনের কারো মধ্যে এই ভালোবাসা না থাকার অনুভূতি এসে থাকে, তাহলে সেই সম্পর্ক রাখারও বিশেষ মানে থাকে না। তবে মনে রাখতে হবে প্রত্যেকটি সম্পর্ক আলাদা। স্বতন্ত্র তার সমীকরণও। কাজেই এক সঙ্গে থাকা এবং না থাকা দুটি সিদ্ধান্তই নিন নিজের ও সঙ্গীর ভালো থাকার কথা ভেবেই।
কোনো ভাবে মৌখিক, অর্থনৈতিক, শারীরিক বা মানসিক নিগ্রহ করেন তবে অবিলম্বে সম্পর্ক থেকে বেরিয়ে এসে সাহায্য নিন বিশেষজ্ঞদের। ২. ভালোবাসার ঠিক বিপরীত হলো নিরুত্তাপ থাকা। যদি সঙ্গীর ভালো-মন্দের ওঠা নামা বা দৈনন্দিন যাপন আপনার মনে কোনো রকম দাগ না কাটে তাহলে বুঝতে হবে সম্পর্কের কোথাও দূরত্ব তৈরি হয়েছে। এমনও হতে পারে আপনি যে কথাগুলো বলতে চাইছেন, শুনতে চাইছেন তা আপনার সঙ্গী কিছুতেই আর বুঝতে পারছেন না। যদি উল্টোটাও সত্যি হয়, তা হলে বুঝতে হবে বিচ্ছেদের সময় হয়তো এসে গিয়েছে। ৩. যদি দেখেন সম্পর্ক ধরে রাখতে নিজের মূল্যবোধ বিসর্জন দিতে হচ্ছে, তবে সেই সম্পর্কের থেকে বেরিয়ে আসাই ভালো। মূল্যবোধের সঙ্গে আপস করে সম্পর্ক
টিকিয়ে রাখা আদপে নিজের কাছে প্রতিনিয়ত মিথ্যে কথা বলে চলার সামিল। ৪. এত কিছুর পরেও শেষ কথাটি হলো ভালোবাসা। মানুষ আর যাই বুঝুক না বুঝুক, ভালবাসার অনুভূতি আছে না নেই তা স্পষ্ট বুঝতে পারে। যদি দু’জনের কারো মধ্যে এই ভালোবাসা না থাকার অনুভূতি এসে থাকে, তাহলে সেই সম্পর্ক রাখারও বিশেষ মানে থাকে না। তবে মনে রাখতে হবে প্রত্যেকটি সম্পর্ক আলাদা। স্বতন্ত্র তার সমীকরণও। কাজেই এক সঙ্গে থাকা এবং না থাকা দুটি সিদ্ধান্তই নিন নিজের ও সঙ্গীর ভালো থাকার কথা ভেবেই।