
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
সবজিতে স্বস্তি, মুরগি ও চালের বাজার চড়া

শীত শুরুর কিছুদিন পর থেকেই স্বস্তির হাওয়া বইতে থাকে সবজির বাজারে। অধিকাংশ সবজির দাম কমে যায়। এতে ক্রেতাদের মধ্যে এক ধরনের সন্তুষ্টি দেখা যায়। ঈদকে ঘিরে বেড়ে গেছে মুরগির দাম। এছাড়া বেড়েছে চালের দাম। তবে পেঁয়াজ-টমেটোসহ কিছু নিত্যপণ্যের দাম নাগালের মধ্যেই আছে।
শুক্রবার (২১ মার্চ) সকালে রাজধানীর কয়েকটি বাজার ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে।
খিলক্ষেত কাঁচাবাজার ঘুরে দেখা যায়, শীতের সবজির বাজার কম থাকলেও ধীরে ধীরে সেই দাম বাড়ছে। তবে কম দামেই পাওয়া যাচ্ছে টমেটো, পেঁয়াজ আরও আলু। নতুন যেসব সবজি আসছে সেগুলোর দাম চড়া। এর মধ্যে ভেন্ডি ও করলা ১২০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, শীতকাল শেষ হওয়ায় শীতকালীন সবজিও
শেষের দিকে। ফলে সবজির দাম ধীরে ধীরে বাড়ছে। তবে নতুন যেসব সবজি এসেছে সেগুলোর দাম তুলনামূলকভাবে বেশি। বাজার ঘুরে দেখা যায়, ভেন্ডি ১২০ টাকা, করলা ১২০ টাকা, পটল ১০০ টাকা, বরবটি ১০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া কচুর লতি ১২০ টাকা, গোল বেগুন ১২০ টাকা, লম্বা বেগুন ১০০ টাকা, পেঁপে প্রতি কেজি ৪০ টাকা, ধুন্দল ৮০ টাকা, চিচিঙ্গা ৮০ টাকা, সাজনা ২০০ টাকা, ঝিঙ্গা ৬০ টাকা এবং কাঁচামরিচ ১০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। শিম বিক্রি হচ্ছে ৭০ থেকে ৮০ টাকা দরে। এছাড়া ফুলকপি প্রতি পিস ৫০ টাকা, বাঁধাকপি ৫০ টাকা, লাউ প্রতি পিস ৫০ থেকে ৬০ টাকায়, জালি কুমড়া ৬০ টাকা,
পাকা টমেটো প্রতি কেজি ২৫ থেকে ৪০ টাকা, গাজর ৪০ থেকে ৫০ টাকা, মুলা ৬০ টাকা, খিরা ৬০ টাকা এবং শসা ৭০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৩০ থেকে ৪০ টাকা দরে, আলু বিক্রি হচ্ছে ২০ থেকে ২৫ টাকা, দেশি রসুন বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকা দরে। বিক্রেতা করিম বলেন, নতুন কিছু সবজির দাম একটু বেশি। আমদানি কম থাকায় আর চাহিদা বেশি থাকায় নতুন সবজির দাম একটু বেশি হয়। এদিকে সবজির দাম এখনো অনেকটা স্থিতিশীল থাকলেও বেড়েছে মুরগির দাম। রমজান শুরুর কয়েকদিন পর বেড়ে যাওয়া মুরগির দাম কমলেও এখন আবারও দাম উর্ধ্বমুখী। সপ্তাহের ব্যবধানে রাজধানীর বাজারগুলোতে ব্রয়লার ও পাকিস্তানি জাতের মুরগির দাম
কেজিতে ২০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। বিভিন্ন বাজারে খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, খুচরা পর্যায়ে ব্রয়লার মুরগির কেজি বিক্রি হচ্ছে ২১০ থেকে ২২০ টাকায়। যা এক সপ্তাহ আগে ছিল ১৯০ থেকে ২০০ টাকার মধ্যে। একইভাবে বেড়ে পাকিস্তানি মুরগির কেজি ৩০০-৩২০ টাকা হয়েছে। বিক্রেতারা জানিয়েছেন, ঈদ সামনে রেখে মুরগির দাম কিছুটা বাড়ছে। চাহিদার তুলনায় সরবরাহ এখন কম। মধুবাগ বাজারের এক মুরগি বিক্রেতা বলেন, কয়েকদিন ধরে ব্রয়লার মুরগির চাহিদা বেড়ে বেড়েছে। কিন্তু সরবরাহ তুলনামূলক কম থাকায় দাম বেড়েছে। ঈদে মুরগির কিছুটা বাড়তি চাহিদা থাকায় দাম বাড়ার অন্যতম একটি কারণ বলে জানান তিনি। রোজায় অতি মুনাফা করতে মিল পর্যায়ে প্রতি বস্তা (৫০ কেজি) মিনিকেট চালের দাম ৫০০ টাকা বাড়িয়েছে।
এতে খুচরা বাজারেও মূল্য বাড়ছে হু হু করে। পরিস্থিতি এমন- কেজিপ্রতি মিনিকেট চাল কিনতে ক্রেতার সর্বোচ্চ ৯০ টাকা ব্যয় করতে হচ্ছে। এতে ভোগান্তিতে পড়ছেন সাধারণ ভোক্তা।
শেষের দিকে। ফলে সবজির দাম ধীরে ধীরে বাড়ছে। তবে নতুন যেসব সবজি এসেছে সেগুলোর দাম তুলনামূলকভাবে বেশি। বাজার ঘুরে দেখা যায়, ভেন্ডি ১২০ টাকা, করলা ১২০ টাকা, পটল ১০০ টাকা, বরবটি ১০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া কচুর লতি ১২০ টাকা, গোল বেগুন ১২০ টাকা, লম্বা বেগুন ১০০ টাকা, পেঁপে প্রতি কেজি ৪০ টাকা, ধুন্দল ৮০ টাকা, চিচিঙ্গা ৮০ টাকা, সাজনা ২০০ টাকা, ঝিঙ্গা ৬০ টাকা এবং কাঁচামরিচ ১০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। শিম বিক্রি হচ্ছে ৭০ থেকে ৮০ টাকা দরে। এছাড়া ফুলকপি প্রতি পিস ৫০ টাকা, বাঁধাকপি ৫০ টাকা, লাউ প্রতি পিস ৫০ থেকে ৬০ টাকায়, জালি কুমড়া ৬০ টাকা,
পাকা টমেটো প্রতি কেজি ২৫ থেকে ৪০ টাকা, গাজর ৪০ থেকে ৫০ টাকা, মুলা ৬০ টাকা, খিরা ৬০ টাকা এবং শসা ৭০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৩০ থেকে ৪০ টাকা দরে, আলু বিক্রি হচ্ছে ২০ থেকে ২৫ টাকা, দেশি রসুন বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকা দরে। বিক্রেতা করিম বলেন, নতুন কিছু সবজির দাম একটু বেশি। আমদানি কম থাকায় আর চাহিদা বেশি থাকায় নতুন সবজির দাম একটু বেশি হয়। এদিকে সবজির দাম এখনো অনেকটা স্থিতিশীল থাকলেও বেড়েছে মুরগির দাম। রমজান শুরুর কয়েকদিন পর বেড়ে যাওয়া মুরগির দাম কমলেও এখন আবারও দাম উর্ধ্বমুখী। সপ্তাহের ব্যবধানে রাজধানীর বাজারগুলোতে ব্রয়লার ও পাকিস্তানি জাতের মুরগির দাম
কেজিতে ২০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। বিভিন্ন বাজারে খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, খুচরা পর্যায়ে ব্রয়লার মুরগির কেজি বিক্রি হচ্ছে ২১০ থেকে ২২০ টাকায়। যা এক সপ্তাহ আগে ছিল ১৯০ থেকে ২০০ টাকার মধ্যে। একইভাবে বেড়ে পাকিস্তানি মুরগির কেজি ৩০০-৩২০ টাকা হয়েছে। বিক্রেতারা জানিয়েছেন, ঈদ সামনে রেখে মুরগির দাম কিছুটা বাড়ছে। চাহিদার তুলনায় সরবরাহ এখন কম। মধুবাগ বাজারের এক মুরগি বিক্রেতা বলেন, কয়েকদিন ধরে ব্রয়লার মুরগির চাহিদা বেড়ে বেড়েছে। কিন্তু সরবরাহ তুলনামূলক কম থাকায় দাম বেড়েছে। ঈদে মুরগির কিছুটা বাড়তি চাহিদা থাকায় দাম বাড়ার অন্যতম একটি কারণ বলে জানান তিনি। রোজায় অতি মুনাফা করতে মিল পর্যায়ে প্রতি বস্তা (৫০ কেজি) মিনিকেট চালের দাম ৫০০ টাকা বাড়িয়েছে।
এতে খুচরা বাজারেও মূল্য বাড়ছে হু হু করে। পরিস্থিতি এমন- কেজিপ্রতি মিনিকেট চাল কিনতে ক্রেতার সর্বোচ্চ ৯০ টাকা ব্যয় করতে হচ্ছে। এতে ভোগান্তিতে পড়ছেন সাধারণ ভোক্তা।