ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
আন্দোলনের মুখে দায়িত্ব ছাড়ার সিদ্ধান্ত রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ ডিনের
২০২৬ সালের এইচএসসি পরীক্ষা নিয়ে নতুন নির্দেশনা
অনির্দিষ্টকালের জন্য ঢাকা কলেজের বাস চলাচল বন্ধ
ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি নিয়ে ত্রিমুখী সংকট
একাধিক চাকরি করলে শিক্ষকদের এমপিও বাতিল
সেই জহুরুল হক হলের প্রবেশ পথে বসানো হয়েছে পাকিস্তানের পতাকা।
মধ্যরাতে শিক্ষা ভবনের সামনে শিক্ষার্থীদের অবস্থান
শিক্ষক আন্দোলনে সাউন্ড গ্রেনেডের শব্দে অসুস্থ সেই শিক্ষিকার মৃত্যু
দশম গ্রেড বেতন স্কেল বাস্তবায়নের দাবিতে আন্দোলনে অংশ নেওয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষিকা ফাতেমা আক্তার মারা গেছেন। রবিবার (১৬ নভেম্বর) সকালে রাজধানীর মিরপুরের অলক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
সহকর্মীদের অভিযোগ, গত ৮ নভেম্বর শাহবাগে আন্দোলনকালে সাউন্ড গ্রেনেডের শব্দে আতঙ্কিত হয়ে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি।
নিহত ফাতেমা আক্তার চাঁদপুর জেলার উত্তর মতলব উপজেলার ৫ নম্বর ঝিনাইয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তিনি দুই সন্তানের জননী। তার স্বামীর নাম ডিএম সোলায়মান।
শিক্ষক নেতারা জানান, সহকারী শিক্ষকদের তিন দফা দাবি আদায়ের লক্ষ্যে আয়োজিত আন্দোলনে অংশ নিতে চাঁদপুর থেকে ঢাকায় এসেছিলেন ফাতেমা। গত ৮ নভেম্বর শাহবাগে শিক্ষকদের 'কলম বিরতি' কর্মসূচিতে
অংশ নেন তিনি। আন্দোলনে ফাতেমার সঙ্গে থাকা উত্তর মতলবের আমিয়াপুর ডা. মহল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা একসঙ্গে আন্দোলনে ছিলাম। গত ৮ নভেম্বর শাহবাগে তিনি সাউন্ড গ্রেনেডের বিকট শব্দে আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে পড়েন। এরপর তাকে হাসপাতালে নেওয়া হলে এক পর্যায়ে তার কথা বলা বন্ধ হয়ে যায়। পরে তাকে আইসিইউতে স্থানান্তর করা হয়। আজ সকাল ১০টার দিকে তিনি মারা যান।’ এই ঘটনায় বাংলাদেশ প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক সমিতির সভাপতি মোহাম্মদ শামছুদ্দীন মাসুদ বলেন, ‘আমরা জানতে পেরেছি, তিনি সাউন্ড গ্রনেডের শব্দে আহত হয়ে রাজধানীর মিরপুরে অলক হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। আমরা তার বাড়ির পথে রওনা হয়েছি। সেখানে গিয়ে বিস্তারিত জানাতে পারব।’ বাংলাদেশ শিক্ষক
সমিতির (শাহীন-লিপি) নেত্রী খায়রুন নাহার লিপিও শিক্ষিকা ফাতেমা আক্তারের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। রবিবার রাতেই চাঁদপুর উত্তর মতলব উপজেলায় নিজ বাড়িতে জানাজা শেষে ফাতেমা আক্তারের দাফন সম্পন্ন হবে বলে পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে।
অংশ নেন তিনি। আন্দোলনে ফাতেমার সঙ্গে থাকা উত্তর মতলবের আমিয়াপুর ডা. মহল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা একসঙ্গে আন্দোলনে ছিলাম। গত ৮ নভেম্বর শাহবাগে তিনি সাউন্ড গ্রেনেডের বিকট শব্দে আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে পড়েন। এরপর তাকে হাসপাতালে নেওয়া হলে এক পর্যায়ে তার কথা বলা বন্ধ হয়ে যায়। পরে তাকে আইসিইউতে স্থানান্তর করা হয়। আজ সকাল ১০টার দিকে তিনি মারা যান।’ এই ঘটনায় বাংলাদেশ প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক সমিতির সভাপতি মোহাম্মদ শামছুদ্দীন মাসুদ বলেন, ‘আমরা জানতে পেরেছি, তিনি সাউন্ড গ্রনেডের শব্দে আহত হয়ে রাজধানীর মিরপুরে অলক হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। আমরা তার বাড়ির পথে রওনা হয়েছি। সেখানে গিয়ে বিস্তারিত জানাতে পারব।’ বাংলাদেশ শিক্ষক
সমিতির (শাহীন-লিপি) নেত্রী খায়রুন নাহার লিপিও শিক্ষিকা ফাতেমা আক্তারের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। রবিবার রাতেই চাঁদপুর উত্তর মতলব উপজেলায় নিজ বাড়িতে জানাজা শেষে ফাতেমা আক্তারের দাফন সম্পন্ন হবে বলে পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে।



