
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ইউক্রেনের নেপচুন ক্ষেপণাস্ত্রে গুপ্তচরবৃত্তি, চীনা বাবা-ছেলে আটক

মিয়ানমার থেকে থাইল্যান্ডে পালিয়েছে ১০০ জান্তা সেনা

রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে কিম জং উনের ‘উষ্ণ অভ্যর্থনা’

নেতানিয়াহুকে অবশ্যই বিদায় নিতে হবে: সাবেক ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রী

গাজায় ফুরিয়ে আসছে রক্ত!

মিয়ানমার থেকে থাইল্যান্ডে পালিয়েছে ১০০ জান্তা সেনা

‘যুদ্ধকক্ষ থেকে নিজেই লড়াইয়ের নেতৃত্ব দিয়েছেন খামেনি’
লেবাননে ১০ কোটি ডলারের সামরিক সরঞ্জাম বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্টের

যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তর লেবাননে প্রায় ১০ কোটি ডলারের সামরিক বিমান রক্ষণাবেক্ষণ ও সংশ্লিষ্ট সরঞ্জাম বিক্রির অনুমোদন দিয়েছে।
শুক্রবার (১১ জুলাই) পেন্টাগনের পক্ষ থেকে এ ঘোষণা দেওয়া হয়।
পেন্টাগন এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, এই প্রস্তাবিত বিক্রয় যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রনীতি ও জাতীয় নিরাপত্তাকে সমর্থন করবে। লেবানন মধ্যপ্রাচ্যে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও অর্থনৈতিক অগ্রগতির জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার দেশ হিসেবে কাজ করে যাচ্ছে।
এই চুক্তির আওতায় লেবাননের সামরিক বাহিনী যে গত বছরের নভেম্বরে ইসরায়েল ও হিজবুল্লাহর মধ্যে হওয়া যুদ্ধবিরতি বাস্তবায়নে দক্ষতা দেখিয়েছে, তা আরও শক্তিশালী হবে। লেবাননের দক্ষিণাঞ্চলে এই বাহিনী মোতায়েন রয়েছে।
চুক্তিতে যেসব এ-২৯ সুপার তুকানো যুদ্ধবিমান রয়েছে, সেগুলো মূলত কাছাকাছি লক্ষ্যবস্তুতে আক্রমণ চালানো এবং গোয়েন্দা নজরদারি ও তথ্য
সংগ্রহ মিশনের কাজে ব্যবহার করা হয়। এ প্রকল্পের প্রধান ঠিকাদার হচ্ছে সেইররা সিয়েরা নেভাদা করপোরেশন (এসএনসি)। এর প্রধান কার্যালয় যুক্তরাষ্ট্রের নেভাদা রাজ্যের স্পার্কস শহরে অবস্থিত। চুক্তির আওতায় কোনো মার্কিন সরকারি কর্মকর্তা বা ঠিকাদারকে লেবাননে পাঠানোর প্রয়োজন হবে না। এ চুক্তি বাস্তবায়নের ফলে লেবাননের নিরাপত্তা ব্যবস্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাব আরও বৃদ্ধি পাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। মার্কিন প্রতিরক্ষা প্রস্তুতির ওপর কোনো প্রতিকূল প্রভাব পড়বে না বলেও জানিয়েছে পেন্টাগন।
সংগ্রহ মিশনের কাজে ব্যবহার করা হয়। এ প্রকল্পের প্রধান ঠিকাদার হচ্ছে সেইররা সিয়েরা নেভাদা করপোরেশন (এসএনসি)। এর প্রধান কার্যালয় যুক্তরাষ্ট্রের নেভাদা রাজ্যের স্পার্কস শহরে অবস্থিত। চুক্তির আওতায় কোনো মার্কিন সরকারি কর্মকর্তা বা ঠিকাদারকে লেবাননে পাঠানোর প্রয়োজন হবে না। এ চুক্তি বাস্তবায়নের ফলে লেবাননের নিরাপত্তা ব্যবস্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাব আরও বৃদ্ধি পাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। মার্কিন প্রতিরক্ষা প্রস্তুতির ওপর কোনো প্রতিকূল প্রভাব পড়বে না বলেও জানিয়েছে পেন্টাগন।