ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ভারতে দেবমূর্তির সাড়ে চার কেজি সোনা চুরি, পুরোহিতসহ গ্রেপ্তার ৩
যুদ্ধবিরতি থাকা সত্ত্বেও গাজায় ত্রাণ পৌঁছাতে বাধা, ক্ষুধা-দুর্ভোগে কাতর ফিলিস্তিনিরা
মার্কিন তিন নির্বাচনে ডেমোক্র্যাটদের বিপুল জয়, প্রথম পরীক্ষায় ব্যর্থ ট্রাম্প
ফিলিপাইনে টাইফুন কালমেগির তাণ্ডবে ৪০ জনের প্রাণহানি
‘লাশের শহর’ ছাড়ছে নিরুপায় বাসিন্দারা
গাজা এখন ‘মাইনের শহর’
আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ২৭, আহত ৫৩০
লন্ডনের মেয়র সাদিক খান অভিনন্দন জানালেন মামদানিকে
নিউইয়র্ক সিটি নির্বাচনে ডেমোক্র্যাট সমর্থিত প্রার্থী জোহরান মামদানির জয় ইতিহাস গড়ে দিয়েছে। এর মাধ্যমে প্রথমবারের মতো নিউইয়র্কে একজন মুসলিম এবং দক্ষিণ এশীয় বংশোদ্ভূত ব্যক্তি মেয়র হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করবেন। তার নির্বাচনের খবর পাওয়ার পর লন্ডনের মেয়র সাদিক খান সামাজিক মাধ্যমে অভিনন্দন জানিয়েছেন।
চলতি ২০২৫ সালের নির্বাচনে ভোটাররা আশা ও ভয়ের মধ্যে একটি স্পষ্ট সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। জোহরান মামদানিকে নির্বাচিত করার মাধ্যমে ভোটাররা নতুন প্রগতিশীল রাজনৈতিক পরিবর্তন ও বহুসাংস্কৃতিক ঐক্যের প্রতীককে নির্বাচিত করেছেন। তার প্রচারণা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের মাধ্যমে প্রাণবন্ত হয়েছে, যা কম সময়ে তাকে জনপ্রিয় করেছে।
মামদানি গত গ্রীষ্মে ডেমোক্র্যাটিক প্রাইমারিতে সামাজিক প্রচারণার মাধ্যমে দ্রুত জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন। তার সমর্থকরা মনে করেন,
তিনি নতুন প্রগতিশীল রাজনীতির প্রতিনিধিত্ব করছেন। নির্বাচনের ফলাফলে দেখা গেছে, তিনি নিউইয়র্ক সিটির ইতিহাসে প্রথম মুসলিম এবং দক্ষিণ এশীয় বংশোদ্ভূত মেয়র হবেন। নির্বাচনের সময় তিনি তার বহুসাংস্কৃতিক পরিচয়কে শহরের বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠীর মধ্যে ঐক্যের বার্তা হিসেবে ব্যবহার করেছেন। প্রচারণার সময় তিনি উর্দু এবং স্প্যানিশ ভাষায় ভিডিও প্রকাশ করেছেন, যা বিভিন্ন সম্প্রদায়ের ভোটারদের কাছে পৌঁছেছে। মামদানি নির্বাচিত হওয়ার পর লন্ডনের মেয়র সাদিক খান অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, “নিউইয়র্কের ভোটারদের কাছে ছিল এক স্পষ্ট নির্বাচন– আশা বনাম ভয়। ঠিক যেমন লন্ডনে দেখেছি, তবে আশা জয়ী হয়েছে।” সাদিক খানও ২০১৬ সালে লন্ডনের ইতিহাসে প্রথম মুসলিম মেয়র নির্বাচিত হয়েছিলেন। তথ্যসূত্র : বিবিসি
তিনি নতুন প্রগতিশীল রাজনীতির প্রতিনিধিত্ব করছেন। নির্বাচনের ফলাফলে দেখা গেছে, তিনি নিউইয়র্ক সিটির ইতিহাসে প্রথম মুসলিম এবং দক্ষিণ এশীয় বংশোদ্ভূত মেয়র হবেন। নির্বাচনের সময় তিনি তার বহুসাংস্কৃতিক পরিচয়কে শহরের বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠীর মধ্যে ঐক্যের বার্তা হিসেবে ব্যবহার করেছেন। প্রচারণার সময় তিনি উর্দু এবং স্প্যানিশ ভাষায় ভিডিও প্রকাশ করেছেন, যা বিভিন্ন সম্প্রদায়ের ভোটারদের কাছে পৌঁছেছে। মামদানি নির্বাচিত হওয়ার পর লন্ডনের মেয়র সাদিক খান অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, “নিউইয়র্কের ভোটারদের কাছে ছিল এক স্পষ্ট নির্বাচন– আশা বনাম ভয়। ঠিক যেমন লন্ডনে দেখেছি, তবে আশা জয়ী হয়েছে।” সাদিক খানও ২০১৬ সালে লন্ডনের ইতিহাসে প্রথম মুসলিম মেয়র নির্বাচিত হয়েছিলেন। তথ্যসূত্র : বিবিসি



