ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ট্রাম্পের চেষ্টায়ও থামছে না ইউক্রেন যুদ্ধ, পুতিন আসলে কী চান
যুক্তরাষ্ট্রের ‘গাজা পরিকল্পনা’র মধ্যেই জাতিসংঘে রাশিয়ার পাল্টা প্রস্তাব
নেদারল্যান্ডের হেগে আন্তর্জাতিক ন্যায়বিচার আদালতের সামনে প্রবাসী বাংলাদেশীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ
বাংলাদেশে অংশগ্রহণমূলক ও অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন নিশ্চিতের আহ্বান ব্রিটিশ এমপি বব ব্ল্যাকম্যানের
দিল্লির লাল কেল্লায় বিস্ফোরণ: তদন্ত চলছে, সীমান্তে সতর্ক ভারতীয় বাহিনী
দিল্লি হামলাকে ‘ষড়যন্ত্র’ আখ্যা মোদির, তদন্তে সন্ত্রাসবিরোধী আইন প্রয়োগ ভারতীয় পুলিশের
যে কোনো দেশের পারমাণবিক পরীক্ষা হলে রাশিয়া ‘সমানভাবে প্রতিক্রিয়া জানাবে’: ল্যাভরভ
রাশিয়ার বিরুদ্ধে নতুন নিষেধাজ্ঞা চান জেলেনস্কি
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি শুক্রবার পশ্চিমা দেশগুলোর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন, তুরস্কে চলমান শান্তি আলোচনা ফলপ্রসূ না হলে মস্কোর বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা, বিশেষ করে নতুন নিষেধাজ্ঞা নেওয়া হোক। খবর এএফপির।
তিনি আলবেনিয়ার রাজধানী তিরানায় ইউরোপীয় নেতাদের এক সম্মেলনে এ কথা বলেন। জেলেনস্কি আরও বলেন, এ যুদ্ধ থামাতে আমাদের সামনে একটি বাস্তব সুযোগ ছিল—যদি না পুতিন তুরস্কে আসতে ভয় পেতেন।
ইউক্রেনের এই প্রেসিডেন্ট বলেন, যদি রাশিয়ার প্রতিনিধিদল কেবল নাটক করতে থাকে এবং কোনো বাস্তব সিদ্ধান্তে আসতে না পারে, তবে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে—বিশেষ করে রাশিয়ার জ্বালানি খাত ও ব্যাংক ব্যবস্থার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা জরুরি।
গত তিন বছরের মধ্যে এই প্রথমবারের মতো ইউক্রেন ও রাশিয়ার
মধ্যে সরাসরি শান্তি আলোচনা শুরু হয়েছে। তুরস্কের ইস্তান্বুলে হচ্ছে এ আলোচনা। তবে এতে জেলেনস্কি ও পুতিন অংশ নিচ্ছেন না, ফলে বড় ধরনের অগ্রগতির আশা খুবই কম। জেলেনস্কি বলেন, আমি প্রস্তুত ছিলাম পুতিনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার জন্য, সেটা আঙ্কারা হোক বা ইস্তান্বুলে। শুধু সাক্ষাৎ নয়, গুরুত্বপূর্ণ সব বিষয়ে সমাধানের জন্যও আমরা প্রস্তুত। কিন্তু তিনি আমার কোনো প্রস্তাবেই সম্মত হননি। তিনি জোর দিয়ে বলেন, ইউক্রেনের প্রথম ও প্রধান অগ্রাধিকার হলো একটি পূর্ণাঙ্গ, নিঃশর্ত ও সৎ যুদ্ধবিরতি, যা অবিলম্বে কার্যকর করতে হবে, যেন মানুষ মারা যাওয়া বন্ধ হয়। তিনি আরও বলেন, আর যদি রাশিয়ার প্রতিনিধি দল একমত না হয়, তাহলে এটা একেবারে স্পষ্ট হবে যে পুতিন
কূটনীতিকে ধ্বংস করতে চাচ্ছেন।
মধ্যে সরাসরি শান্তি আলোচনা শুরু হয়েছে। তুরস্কের ইস্তান্বুলে হচ্ছে এ আলোচনা। তবে এতে জেলেনস্কি ও পুতিন অংশ নিচ্ছেন না, ফলে বড় ধরনের অগ্রগতির আশা খুবই কম। জেলেনস্কি বলেন, আমি প্রস্তুত ছিলাম পুতিনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার জন্য, সেটা আঙ্কারা হোক বা ইস্তান্বুলে। শুধু সাক্ষাৎ নয়, গুরুত্বপূর্ণ সব বিষয়ে সমাধানের জন্যও আমরা প্রস্তুত। কিন্তু তিনি আমার কোনো প্রস্তাবেই সম্মত হননি। তিনি জোর দিয়ে বলেন, ইউক্রেনের প্রথম ও প্রধান অগ্রাধিকার হলো একটি পূর্ণাঙ্গ, নিঃশর্ত ও সৎ যুদ্ধবিরতি, যা অবিলম্বে কার্যকর করতে হবে, যেন মানুষ মারা যাওয়া বন্ধ হয়। তিনি আরও বলেন, আর যদি রাশিয়ার প্রতিনিধি দল একমত না হয়, তাহলে এটা একেবারে স্পষ্ট হবে যে পুতিন
কূটনীতিকে ধ্বংস করতে চাচ্ছেন।



