ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
আইনশৃঙ্খলার অজুহাতে আবহমান বাংলার সংস্কৃতির ওপর পরিকল্পিত আঘাত—ফরিদপুরে বন্ধ ঐতিহ্যবাহী ঘুড়ি উৎসব!
আওয়ামী লীগবিহীন নির্বাচন, একটি আত্মঘাতী রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত
মহাজন ইউনুসের গণতন্ত্র : ১২২টি ফাঁদ ও একটি ভোট
রাঙ্গুনিয়ায় সংখ্যালঘুদের বসতঘরে বাইরে থেকে দরজা আটকে আগুন: ঘটনাস্থল থেকে ব্যানার উদ্ধার
খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শেখ হাসিনার শোক
চরমোন্তাজে এসআই রাতুলের ঘুষ বাণিজ্যের রামরাজত্ব: জিম্মি আ.লীগ পরিবার, রেহাই পাচ্ছে না নারীরাও
ক্ষমতার দাবার চালে অসুস্থ খালেদা জিয়া: মানবিকতার চেয়ে যখন রাজনৈতিক স্বার্থই মুখ্য!
রাজনৈতিক শিষ্টাচারের অনন্য নজির: খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়ে প্রশংসায় ভাসছেন সজীব ওয়াজেদ জয়
বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে এবং তাঁর আইসিটি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়। দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক বৈরিতা ভুলে দেশের সংকটময় মুহূর্তে তাঁর এই শোকবার্তা ও ইতিবাচক মূল্যায়ন সাধারণ মানুষের মধ্যে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে। ফেসবুকে দেওয়া এই স্ট্যাটাসের পর থেকেই রাজনৈতিক শিষ্টাচারের অনন্য নজির স্থাপনের জন্য প্রশংসায় ভাসছেন তিনি।
নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক স্ট্যাটাসে সজীব ওয়াজেদ জয় খালেদা জিয়ার শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান। তিনি লেখেন, “বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছি।”
দেশের বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট ও নিরাপত্তার অভাবের বিষয়টি
তুলে ধরে জয় উল্লেখ করেন, “দেশের এই সংকটময় মুহূর্তে, যখন সাধারণ মানুষ নিরাপত্তার অভাবে ভুগছেন এবং দেশকে অস্থিতিশীল ও বিরাজনীতিকরণের অপচেষ্টা চলছে, তখন তাঁর এই চলে যাওয়া বাংলাদেশের উত্তরণের পথে এক গভীর প্রভাব ফেলবে।” সাধারণত দেশের প্রধান দুই রাজনৈতিক দলের মধ্যে যে তীব্র বাকযুদ্ধ দেখা যায়, জয়ের এই স্ট্যাটাস ছিল তার সম্পূর্ণ বিপরীত। তিনি খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক জীবনের সাফল্যের স্বীকৃতি দিয়ে লিখেছেন, “অতীতের নানা বিরাজনীতিকরণ প্রক্রিয়ার শিকার হওয়া সত্ত্বেও, নিজের দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে তিনি অসংখ্য সাফল্য অর্জন করেছেন এবং দেশের জন্য বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ নীতি নির্ধারণ করেছেন।” তিনি আরও যোগ করেন, “জাতি গঠনে তাঁর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে; তবে তাঁর মৃত্যু বর্তমানে বাংলাদেশকে
স্থিতিশীল করার প্রচেষ্টায় একটি বড় ধাক্কা।” সজীব ওয়াজেদ জয়ের এই স্ট্যাটাসটি মুহূর্তেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়ে যায়। রাজনৈতিক মতভেদ থাকলেও একজন প্রবীণ নেত্রীর মৃত্যুতে এমন গঠনমূলক ও শ্রদ্ধাশীল মন্তব্য করায় দল-মত নির্বিশেষে অনেকেই জয়ের প্রশংসা করছেন। নেটিজেনদের অনেকেই মন্তব্যের ঘরে লিখেছেন, এটি সুস্থ রাজনীতির চর্চা। কেউ কেউ উল্লেখ করেছেন, বাংলাদেশের রাজনীতিতে এমন সহনশীলতা ও পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ বিরল। জয়ের এই বক্তব্যকে ‘রাজনৈতিক পরিপক্কতা’ হিসেবেও অভিহিত করেছেন অনেকে। বিশেষ করে খালেদা জিয়ার অবদানকে স্বীকার করা এবং তাঁর মৃত্যুকে দেশের স্থিতিশীলতার জন্য ‘ধাক্কা’ হিসেবে উল্লেখ করার বিষয়টি সাধারণ মানুষকে স্পর্শ করেছে। স্ট্যাটাসের শেষে খালেদা জিয়ার অনুসারীদের প্রতিও সহমর্মিতা জানিয়ে জয় লিখেছেন, “তাঁর অসংখ্য সমর্থক ও শুভাকাঙ্ক্ষীদের
প্রতি রইল আন্তরিক সমবেদনা।” রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, সজীব ওয়াজেদ জয়ের এই বার্তাটি বর্তমান অস্থিতিশীল পরিস্থিতিতে একটি ঐক্যের বার্তা বহন করতে পারে এবং ভবিষ্যতে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ ফিরিয়ে আনতে ভূমিকা রাখতে পারে।
তুলে ধরে জয় উল্লেখ করেন, “দেশের এই সংকটময় মুহূর্তে, যখন সাধারণ মানুষ নিরাপত্তার অভাবে ভুগছেন এবং দেশকে অস্থিতিশীল ও বিরাজনীতিকরণের অপচেষ্টা চলছে, তখন তাঁর এই চলে যাওয়া বাংলাদেশের উত্তরণের পথে এক গভীর প্রভাব ফেলবে।” সাধারণত দেশের প্রধান দুই রাজনৈতিক দলের মধ্যে যে তীব্র বাকযুদ্ধ দেখা যায়, জয়ের এই স্ট্যাটাস ছিল তার সম্পূর্ণ বিপরীত। তিনি খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক জীবনের সাফল্যের স্বীকৃতি দিয়ে লিখেছেন, “অতীতের নানা বিরাজনীতিকরণ প্রক্রিয়ার শিকার হওয়া সত্ত্বেও, নিজের দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে তিনি অসংখ্য সাফল্য অর্জন করেছেন এবং দেশের জন্য বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ নীতি নির্ধারণ করেছেন।” তিনি আরও যোগ করেন, “জাতি গঠনে তাঁর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে; তবে তাঁর মৃত্যু বর্তমানে বাংলাদেশকে
স্থিতিশীল করার প্রচেষ্টায় একটি বড় ধাক্কা।” সজীব ওয়াজেদ জয়ের এই স্ট্যাটাসটি মুহূর্তেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়ে যায়। রাজনৈতিক মতভেদ থাকলেও একজন প্রবীণ নেত্রীর মৃত্যুতে এমন গঠনমূলক ও শ্রদ্ধাশীল মন্তব্য করায় দল-মত নির্বিশেষে অনেকেই জয়ের প্রশংসা করছেন। নেটিজেনদের অনেকেই মন্তব্যের ঘরে লিখেছেন, এটি সুস্থ রাজনীতির চর্চা। কেউ কেউ উল্লেখ করেছেন, বাংলাদেশের রাজনীতিতে এমন সহনশীলতা ও পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ বিরল। জয়ের এই বক্তব্যকে ‘রাজনৈতিক পরিপক্কতা’ হিসেবেও অভিহিত করেছেন অনেকে। বিশেষ করে খালেদা জিয়ার অবদানকে স্বীকার করা এবং তাঁর মৃত্যুকে দেশের স্থিতিশীলতার জন্য ‘ধাক্কা’ হিসেবে উল্লেখ করার বিষয়টি সাধারণ মানুষকে স্পর্শ করেছে। স্ট্যাটাসের শেষে খালেদা জিয়ার অনুসারীদের প্রতিও সহমর্মিতা জানিয়ে জয় লিখেছেন, “তাঁর অসংখ্য সমর্থক ও শুভাকাঙ্ক্ষীদের
প্রতি রইল আন্তরিক সমবেদনা।” রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, সজীব ওয়াজেদ জয়ের এই বার্তাটি বর্তমান অস্থিতিশীল পরিস্থিতিতে একটি ঐক্যের বার্তা বহন করতে পারে এবং ভবিষ্যতে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ ফিরিয়ে আনতে ভূমিকা রাখতে পারে।



