
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

পাকিস্তান সফরে যাচ্ছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প!

ইসরাইলের ৩ লক্ষ্যবস্তুতে ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা চালালো হুথি

ইরানের এক হামলায় ইসরাইলের ৩০ বৈমানিক নিহত

যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞার মধ্যে পদত্যাগ করলেন জাতিসংঘের ফিলিস্তিন তদন্ত কমিশনের তিন সদস্য

গাজায় ত্রাণ বিতরণকেন্দ্রে পদদলিত হয়ে নিহত ২১

ফিলিপাইনে রাজনৈতিক উত্তেজনা বাড়াচ্ছে এআই ও ভুয়া তথ্য

সত্যজিৎ রায়ের পূর্বপুরুষের বাড়ি ভেঙে ফেলার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার আহ্বান ভারতের
যুক্তরাজ্য-ফ্রান্স-কানাডার সমালোচনায় এবার নেতানিয়াহুর পাল্টা জবাব

গাজায় সামরিক অভিযানের বিরুদ্ধে কঠোর ভাষায় সমালোচনা করে যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও কানাডা ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দেওয়ার পর দেশটির প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু কড়া প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন।
মঙ্গলবার (২০ মে) এক প্রতিবেদনে এ খবর দিয়েছে দ্য গার্ডিয়ান
সোমবার এক যৌথ বিবৃতিতে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ের স্টারমার, ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ এবং কানাডার প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নি গাজায় ইসরাইলের তীব্র মাত্রার সামরিক অভিযান এবং মানবিক সহায়তা বন্ধ করার নিন্দা জানান।
তারা বলেন, নেতানিয়াহু সরকার এসব কর্মকাণ্ড বন্ধ না করলে আমরা যৌথভাবে আরও কঠোর পদক্ষেপ নেব।
এই বিবৃতির প্রতিক্রিয়ায় নেতানিয়াহু তার অফিস থেকে এক বিবৃতিতে বলেন, এই বিবৃতি ‘হামাসের জন্য বড় ধরনের পুরস্কার’ এবং এটি ইসরাইলের বিরুদ্ধে ৭ অক্টোবরের ‘গণহত্যামূলক হামলার’ পর
হামাসকে আরও উৎসাহিত করবে। নেতানিয়াহু বলেন, ‘যারা আমাদের আত্মরক্ষামূলক যুদ্ধ বন্ধ করতে বলছেন, তারা আসলে হামাসের সীমান্তবর্তী সন্ত্রাসীদের রক্ষা করছেন এবং একটি ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের দাবির মাধ্যমে ওই হামলার জন্য পুরস্কার দিচ্ছেন। তিনি আরও বলেন, ‘সব ইউরোপীয় নেতার উচিত প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের মতো ইসরাইলের পাশে দাঁড়ানো’। নেতানিয়াহুর ভাষ্য, এই যুদ্ধ শেষ হতে পারে আজই—যদি বাকি জিম্মিদের মুক্তি দেওয়া হয়, হামাস অস্ত্র ফেলে দেয়, তাদের নেতাদের নির্বাসনে পাঠানো হয় এবং গাজা নিরস্ত্রীকরণ হয়। কোনো রাষ্ট্রই এর চেয়ে কম কিছু মেনে নিতে পারে না, আমরাও নয়। তিনি বলেন, ‘এটি সভ্যতা বনাম বর্বরতার লড়াই। ইসরাইল ন্যায়সঙ্গত উপায়ে আত্মরক্ষা অব্যাহত রাখবে, যতক্ষণ না চূড়ান্ত বিজয় অর্জিত হয়’।
হামাসকে আরও উৎসাহিত করবে। নেতানিয়াহু বলেন, ‘যারা আমাদের আত্মরক্ষামূলক যুদ্ধ বন্ধ করতে বলছেন, তারা আসলে হামাসের সীমান্তবর্তী সন্ত্রাসীদের রক্ষা করছেন এবং একটি ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের দাবির মাধ্যমে ওই হামলার জন্য পুরস্কার দিচ্ছেন। তিনি আরও বলেন, ‘সব ইউরোপীয় নেতার উচিত প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের মতো ইসরাইলের পাশে দাঁড়ানো’। নেতানিয়াহুর ভাষ্য, এই যুদ্ধ শেষ হতে পারে আজই—যদি বাকি জিম্মিদের মুক্তি দেওয়া হয়, হামাস অস্ত্র ফেলে দেয়, তাদের নেতাদের নির্বাসনে পাঠানো হয় এবং গাজা নিরস্ত্রীকরণ হয়। কোনো রাষ্ট্রই এর চেয়ে কম কিছু মেনে নিতে পারে না, আমরাও নয়। তিনি বলেন, ‘এটি সভ্যতা বনাম বর্বরতার লড়াই। ইসরাইল ন্যায়সঙ্গত উপায়ে আত্মরক্ষা অব্যাহত রাখবে, যতক্ষণ না চূড়ান্ত বিজয় অর্জিত হয়’।