
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

কুয়েটের ভিসি-প্রোভিসিকে অব্যাহতি দিয়েছে সরকার

সারা দেশে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অস্থিরতায় আমরা যথেষ্ট উদ্বিগ্ন: শিক্ষা উপদেষ্টা

কুয়েটের ৩৭ শিক্ষার্থীর বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

খুলছে কুয়েটের সব হল

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৯ কর্মকর্তা বাধ্যতামূলক অবসরে

অনশনের ৩য় দিনে দুর্বল হয়ে পড়েছেন কুয়েটের ২৭ ছাত্র

তুচ্ছ ঘটনায় বারবার সংঘর্ষে শিক্ষার্থীরা
মুক্তি পেলেন খাগড়াছড়িতে অপহৃত চবির সেই ৫ শিক্ষার্থী

অপহরণের ৯ দিন পর মুক্তি পেলেন খাগড়াছড়িতে অপহৃত চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) ৫ শিক্ষার্থী। বৃহস্পতিবার বিকাল ৩টার দিকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন পাহাড়ি ছাত্র পরিষদের কেন্দ্রীয় সভাপতি নিপন ত্রিপুরা।
এছাড়া শিক্ষার্থীদের মুক্তির বিষয়টি স্বীকার করে পাহাড়ি ছাত্র পরিষদ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় শাখা থেকে গণমাধ্যমে প্রেস বিজ্ঞপ্তি পাঠিয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে অপহৃত চবি পিসিপি সদস্য রিশন চাকমাসহ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঁচ শিক্ষার্থীর মুক্তি পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করার পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা হয়েছে।
এতে আরও বলা হয়, ১৬ এপ্রিল সকাল আনুমানিক সাড়ে ছয়টায় খাগড়াছড়ি সদরের গিরিফুল এলাকা থেকে পিসিপি সদস্য রিশন চাকমা, চারুকলা ইনস্টিটিউটের ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী অলড্রিন ত্রিপুরা, একই বিভাগ ও শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী মৈত্রীময় চাকমা,
নাট্যকলা বিভাগের ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী দিব্যি চাকমা এবং প্রাণীবিদ্যা বিভাগের ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী লংঙি ম্রোকে জোরপূর্বক তুলে নেওয়া হয়। এ ঘটনার শুরু থেকেই জন্য ইউপিডিএফকে দায়ী করে আসছিল পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি সমর্থিত পাহাড়ি ছাত্র পরিষদের কেন্দ্রীয় সভাপতি নিপন ত্রিপুরা। তবে শুরু থেকে অভিযোগ অস্বীকার করে আসছে ইউপিডিএফ। বিবৃতিতে আরও বলা হয়, অপহৃত পাঁচ শিক্ষার্থীর মুক্তির দাবিতে সাধারণ শিক্ষার্থী, প্রগতিশীল ব্যক্তি ও ছাত্র সংগঠনসমূহ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের সাধারণ শিক্ষার্থীরা আন্দোলন গড়ে তোলে। অবশেষে জনরোষের মুখে পড়ে অপহরণকারীরা কয়েক দফায় তাদের মুক্তি দিয়েছে। এছাড়া অপহৃত পাঁচ শিক্ষার্থীর মুক্তির দাবিতে যারা সোচ্চার ছিলেন— বিশেষ করে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন, খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী
বাহিনী এবং সংশ্লিষ্ট সবাইকে পার্বত্য চট্টগ্রাম পাহাড়ী ছাত্র পরিষদ (পিসিপি), চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ধন্যবাদ জানিয়েছেন।
নাট্যকলা বিভাগের ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী দিব্যি চাকমা এবং প্রাণীবিদ্যা বিভাগের ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী লংঙি ম্রোকে জোরপূর্বক তুলে নেওয়া হয়। এ ঘটনার শুরু থেকেই জন্য ইউপিডিএফকে দায়ী করে আসছিল পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি সমর্থিত পাহাড়ি ছাত্র পরিষদের কেন্দ্রীয় সভাপতি নিপন ত্রিপুরা। তবে শুরু থেকে অভিযোগ অস্বীকার করে আসছে ইউপিডিএফ। বিবৃতিতে আরও বলা হয়, অপহৃত পাঁচ শিক্ষার্থীর মুক্তির দাবিতে সাধারণ শিক্ষার্থী, প্রগতিশীল ব্যক্তি ও ছাত্র সংগঠনসমূহ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের সাধারণ শিক্ষার্থীরা আন্দোলন গড়ে তোলে। অবশেষে জনরোষের মুখে পড়ে অপহরণকারীরা কয়েক দফায় তাদের মুক্তি দিয়েছে। এছাড়া অপহৃত পাঁচ শিক্ষার্থীর মুক্তির দাবিতে যারা সোচ্চার ছিলেন— বিশেষ করে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন, খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী
বাহিনী এবং সংশ্লিষ্ট সবাইকে পার্বত্য চট্টগ্রাম পাহাড়ী ছাত্র পরিষদ (পিসিপি), চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ধন্যবাদ জানিয়েছেন।