
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

পাকিস্তানে খনিজ তেলের বিশাল ভাণ্ডার : ডোনাল্ড ট্রাম্প

ট্রাম্পের তোপে চরম অস্বস্তিতে নয়াদিল্লি

পাকিস্তানে ভয়াবহ বিস্ফোরণে ৫ শিশু নিহত

শুল্কের অর্থে ঘাটতি সামলাতে পারবে যুক্তরাষ্ট্র?

মেদভেদেভের কথায় চটে রাশিয়ার কাছাকাছি সাবমেরিন পাঠানোর নির্দেশ ট্রাম্পের

ইমরান খানের দলের ১০৮ নেতাকর্মীকে কারাদণ্ড

যে কারণে ইংল্যান্ডে টানা ২ বছর সবচেয়ে প্রিয় নাম ‘মোহাম্মদ’
মিয়ানমার থেকে থাইল্যান্ডে পালিয়েছে ১০০ জান্তা সেনা

মিয়ানমারের সামরিক ঘাঁটিগুলোতে বিদ্রোহীদের হামলার পর শনিবার ৫০০-র বেশি বেসামরিক ও সেনাসদস্য পালিয়ে প্রতিবেশী দেশ থাইল্যান্ডে আশ্রয় নিয়েছে, জানিয়েছে থাই সেনাবাহিনী।
এ ঘটনার পেছনে রয়েছে কারেন ন্যাশনাল লিবারেশন আর্মি (একএনএলএ)। সংস্থাটি শনিবার স্থানীয় সময় দুপুর ৩টার দিকে মিয়ানমারের কায়িন রাজ্যের একটি সামরিক ঘাঁটিতে হামলা চালায়।
থাই সেনাবাহিনীর এক বিবৃতিতে বলা হয়, মিয়ানমার সেনারা প্রতিরোধ গড়ার চেষ্টা করেছিল এবং গোলাবারুদের সহায়তা চেয়েছিল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তারা অবস্থান ধরে রাখতে ব্যর্থ হয়।
ঘটনার পর প্রায় ১০০ জন জান্তা সেনা এবং ৪৬৭ জন বেসামরিক লোক থাইল্যান্ডের দিকে পালিয়ে যায়।
তাদের থাইল্যান্ডের তাক প্রদেশ সীমান্তে থাই সেনাবাহিনী ও পুলিশ নিরস্ত্র করে চিকিৎসা ও মানবিক সহায়তা দিয়েছে, জানিয়েছে
স্থানীয় প্রশাসন। বিদেশি সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলো যাতে সীমান্ত লঙ্ঘন করতে না পারে এজন্য সীমান্ত এলাকায় টহল জোরদার করেছে থাই সেনাবাহিনী। একএনএলএ -এর রাজনৈতিক শাখার নেতা সো থামাইন তুন বলেন, আমরা সীমান্ত এলাকার কয়েকটি সামনের ঘাঁটি দখল করেছি। কিছু সেনা আমাদের কাছে আত্মসমর্পণ করেছে, আবার কেউ কেউ পালিয়ে থাইল্যান্ডে আশ্রয় নিয়েছে। একএনএলএ দীর্ঘদিন ধরে মিয়ানমার সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে লড়ছে, যাতে করে কারেন জনগোষ্ঠীর জন্য স্বায়ত্তশাসনের দাবি আদায় করা যায়। এখন এই বিদ্রোহী গোষ্ঠী সামরিক জান্তা বিরোধী মূল প্রতিরোধ শক্তির একটি অংশ হিসেবে কাজ করছে। ২০২১ সালের সামরিক অভ্যুত্থানের পর থেকে মিয়ানমার রক্তক্ষয়ী গৃহযুদ্ধে জর্জরিত। সেনাবাহিনী বর্তমানে বিভিন্ন জাতিগত সশস্ত্র গোষ্ঠী ও গণতন্ত্রপন্থি বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করছে। এ
সংঘাতের ফলে ইতোমধ্যেই বিপুলসংখ্যক মানুষ ঘরবাড়ি ছেড়ে পালিয়েছে। জাতিসংঘের তথ্য মতে, বর্তমানে প্রায় ৮১ হাজার রোহিঙ্গা ও মিয়ানমার শরণার্থী থাইল্যান্ডে অবস্থান করছেন।
স্থানীয় প্রশাসন। বিদেশি সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলো যাতে সীমান্ত লঙ্ঘন করতে না পারে এজন্য সীমান্ত এলাকায় টহল জোরদার করেছে থাই সেনাবাহিনী। একএনএলএ -এর রাজনৈতিক শাখার নেতা সো থামাইন তুন বলেন, আমরা সীমান্ত এলাকার কয়েকটি সামনের ঘাঁটি দখল করেছি। কিছু সেনা আমাদের কাছে আত্মসমর্পণ করেছে, আবার কেউ কেউ পালিয়ে থাইল্যান্ডে আশ্রয় নিয়েছে। একএনএলএ দীর্ঘদিন ধরে মিয়ানমার সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে লড়ছে, যাতে করে কারেন জনগোষ্ঠীর জন্য স্বায়ত্তশাসনের দাবি আদায় করা যায়। এখন এই বিদ্রোহী গোষ্ঠী সামরিক জান্তা বিরোধী মূল প্রতিরোধ শক্তির একটি অংশ হিসেবে কাজ করছে। ২০২১ সালের সামরিক অভ্যুত্থানের পর থেকে মিয়ানমার রক্তক্ষয়ী গৃহযুদ্ধে জর্জরিত। সেনাবাহিনী বর্তমানে বিভিন্ন জাতিগত সশস্ত্র গোষ্ঠী ও গণতন্ত্রপন্থি বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করছে। এ
সংঘাতের ফলে ইতোমধ্যেই বিপুলসংখ্যক মানুষ ঘরবাড়ি ছেড়ে পালিয়েছে। জাতিসংঘের তথ্য মতে, বর্তমানে প্রায় ৮১ হাজার রোহিঙ্গা ও মিয়ানমার শরণার্থী থাইল্যান্ডে অবস্থান করছেন।