
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

সিরিয়াকে ইসরাইলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করার আহ্বান ট্রাম্পের

আইএমএফের ১০০ কোটি ডলার ঋণ পেল পাকিস্তান

ইমরান খানকে কারামুক্ত করতে ট্রাম্পের সাহায্য চান দুই পুত্র

কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী

‘আপনি রাতে ঘুমান কিভাবে?’ সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্পের প্রশ্ন

যুক্তরাষ্ট্র চায় সরাসরি আলোচনা, ক্ষুব্ধ ভারত, রাজি পাকিস্তান

যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা থেকে মুক্ত হচ্ছে সিরিয়া
ভারতের হামলায় পাকিস্তানের ১৩ সেনা নিহত

ভারতের সঙ্গে পাকিস্তানের সাম্প্রতিক সামরিক সংঘাতে দেশটির নিরাপত্তা রক্ষায় নিহত সেনাসদস্যের সংখ্যা বেড়ে ১৩ জনে পৌঁছেছে। মঙ্গলবার পাকিস্তানের আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। খবর ডনের।
পাকিস্তান আইএসপিআর বলেছে, গত ৬ ও ৭ মে রাতে ভারতের সশস্ত্র বাহিনী একেবারে বিনা উসকানিতে পাকিস্তানের ভূখণ্ডে নির্লজ্জ ও কাপুরুষোচিত হামলা চালিয়েছিল। ভারতীয় বাহিনীর এ হামলার লক্ষ্য ছিল নারী, শিশু ও বৃদ্ধসহ নিরপরাধ বেসামরিক নাগরিক।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, মাতৃভূমির প্রতি অপরিসীম সাহস ও দৃঢ় সংকল্প নিয়ে দেশরক্ষায় সেনারা নিজেদের প্রাণ দিয়েছেন। আজ আরও দুজন সাহসী সেনা চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। এ নিয়ে মোট নিহত সেনাসদস্যের সংখ্যা বেড়ে ১৩ জনে দাঁড়িয়েছে।
পাকিস্তানের সামরিক বাহিনীর
জনসংযোগ শাখা বলেছে, ভারতের সঙ্গে সামরিক সংঘাতের সময় পাকিস্তানের সেনাবাহিনীর অন্তত ৭৮ সদস্য আহত হয়েছেন। এই সদস্যরা দেশের নিরাপত্তা রক্ষায় দায়িত্ব পালনকালে আহত হয়েছেন। বর্তমানে তারা পাকিস্তানের সামরিক বাহিনীর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন। ভারতের হামলায় পাকিস্তানে নারী-শিশুসহ ৪০ বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে দেশটির সেনাবাহিনী। এছাড়া আরও ১২১ বেসামরিক নাগরিক আহত হয়েছেন। মঙ্গলবার যে দুজন সেনা চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন, তাদের পরিচয় প্রকাশ করেছে পাকিস্তানের সশস্ত্র বাহিনী। তারা হলেন, পাকিস্তান সেনাবাহিনীর হাবিলদার মোহাম্মদ নাভিদ শহিদ ও পাকিস্তান বিমান বাহিনীর সিনিয়র টেকনিশিয়ান মোহাম্মদ আয়াজ শহিদ। বিবৃতিতে বলা হয়, শহিদদের এই মহান আত্মত্যাগ তাদের সাহসিকতা, দায়িত্ববোধ ও অটুট দেশপ্রেমের চিরন্তন প্রতীক হয়ে থাকবে...। তাদের এই
ত্যাগ জাতির সম্মিলিত স্মৃতিতে চিরস্থায়ী ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য অনুপ্রেরণার উৎস হয়ে থাকবে। গত ৭ মে অপারেশন সিঁদুরের অংশ হিসেবে পাকিস্তান ও পাকিস্তান-অধিকৃত কাশ্মীরের ৯টি স্থানে ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা চালায় ভারতের সশস্ত্র বাহিনী। পেহেলগামে বন্দুকধারীদের হামলার জবাবে পাকিস্তানের সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ তুলে ওই দিন অপারেশন সিঁদুর শুরু করে ভারতীয় বাহিনী। এরপর পাকিস্তানও ভারতের বিভিন্ন সামরিক স্থাপনা লক্ষ্য করে পাল্টা হামলা চালায়। দুই দেশের এই পাল্টাপাল্টি হামলায় অন্তত ৭০ বেসামরিক নিহত হয়েছেন। আর ভারতের সেনাবাহিনী বলেছে, গত ৭ মে থেকে ১০ মে পর্যন্ত দুই দেশের নিয়ন্ত্রণ রেখায় (এলওসি) ভারতীয় সেনাবাহিনীর কামানের গোলা ও আগ্নেয়াস্ত্রের গুলিতে পাকিস্তানি অন্তত ৩৫ থেকে ৪০ সেনাসদস্য নিহত হয়েছেন। পাশাপাশি
পাকিস্তানে ‘অপারেশন সিঁদুর’ পরিচালনার সময় ভারতের অন্তত পাঁচ সেনা নিহত হয়েছেন। দেশটির সেনাবাহিনী বলেছে, আমরা সশস্ত্র বাহিনীর ৫ জন সহকর্মীকে হারিয়েছি। তাদের আত্মত্যাগ চিরকাল স্মরণীয় হয়ে থাকবে।
জনসংযোগ শাখা বলেছে, ভারতের সঙ্গে সামরিক সংঘাতের সময় পাকিস্তানের সেনাবাহিনীর অন্তত ৭৮ সদস্য আহত হয়েছেন। এই সদস্যরা দেশের নিরাপত্তা রক্ষায় দায়িত্ব পালনকালে আহত হয়েছেন। বর্তমানে তারা পাকিস্তানের সামরিক বাহিনীর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন। ভারতের হামলায় পাকিস্তানে নারী-শিশুসহ ৪০ বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে দেশটির সেনাবাহিনী। এছাড়া আরও ১২১ বেসামরিক নাগরিক আহত হয়েছেন। মঙ্গলবার যে দুজন সেনা চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন, তাদের পরিচয় প্রকাশ করেছে পাকিস্তানের সশস্ত্র বাহিনী। তারা হলেন, পাকিস্তান সেনাবাহিনীর হাবিলদার মোহাম্মদ নাভিদ শহিদ ও পাকিস্তান বিমান বাহিনীর সিনিয়র টেকনিশিয়ান মোহাম্মদ আয়াজ শহিদ। বিবৃতিতে বলা হয়, শহিদদের এই মহান আত্মত্যাগ তাদের সাহসিকতা, দায়িত্ববোধ ও অটুট দেশপ্রেমের চিরন্তন প্রতীক হয়ে থাকবে...। তাদের এই
ত্যাগ জাতির সম্মিলিত স্মৃতিতে চিরস্থায়ী ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য অনুপ্রেরণার উৎস হয়ে থাকবে। গত ৭ মে অপারেশন সিঁদুরের অংশ হিসেবে পাকিস্তান ও পাকিস্তান-অধিকৃত কাশ্মীরের ৯টি স্থানে ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা চালায় ভারতের সশস্ত্র বাহিনী। পেহেলগামে বন্দুকধারীদের হামলার জবাবে পাকিস্তানের সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ তুলে ওই দিন অপারেশন সিঁদুর শুরু করে ভারতীয় বাহিনী। এরপর পাকিস্তানও ভারতের বিভিন্ন সামরিক স্থাপনা লক্ষ্য করে পাল্টা হামলা চালায়। দুই দেশের এই পাল্টাপাল্টি হামলায় অন্তত ৭০ বেসামরিক নিহত হয়েছেন। আর ভারতের সেনাবাহিনী বলেছে, গত ৭ মে থেকে ১০ মে পর্যন্ত দুই দেশের নিয়ন্ত্রণ রেখায় (এলওসি) ভারতীয় সেনাবাহিনীর কামানের গোলা ও আগ্নেয়াস্ত্রের গুলিতে পাকিস্তানি অন্তত ৩৫ থেকে ৪০ সেনাসদস্য নিহত হয়েছেন। পাশাপাশি
পাকিস্তানে ‘অপারেশন সিঁদুর’ পরিচালনার সময় ভারতের অন্তত পাঁচ সেনা নিহত হয়েছেন। দেশটির সেনাবাহিনী বলেছে, আমরা সশস্ত্র বাহিনীর ৫ জন সহকর্মীকে হারিয়েছি। তাদের আত্মত্যাগ চিরকাল স্মরণীয় হয়ে থাকবে।