
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

নীতা আম্বানির ১৩৮ কোটি টাকার বিলাসবহুল গাড়ি

চীনে ‘কুৎসিত পণ্যের’ প্রদর্শনী, তরুণদের ভিড়

২৩ বছর ধরে কারাগারে ফিলিস্তিনের ‘নেলসন মেন্ডেলা’

ধর্মঘটে বাতিল এয়ার কানাডার ৬’শর বেশি ফ্লাইট

চীনে অবৈধ সরবরাহ ঠেকাতে চিপের চালানে গোপন ট্র্যাকার বসাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠকের কয়েক ঘণ্টা পর ইউক্রেনে ভয়াবহ হামলা চালাল রাশিয়া

কেন আফগানিস্তানেই নজর চীন, ভারত ও পাকিস্তানের?
ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে বন্যায় মৃত বেড়ে ৪৪

আসাম-সহ উত্তর-পূর্ব ভারতের বেশ কয়েকটি রাজ্যে বন্যা পরিস্থিতি ভয়াবহ রূপ নিয়েছে। সেখানে এ দুর্যোগে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪৪ জনে। এর মধ্যে কেবল আসামেই মারা গেছেন ১৭ জন।
বুধবার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি।
সংবাদমাধ্যমটি বলছে, উত্তর-পূর্ব ভারতের সাতটি রাজ্যে বন্যা পরিস্থিতি মারাত্মক আকার ধারণ করেছে। মঙ্গলবার পর্যন্ত এসব রাজ্যে বন্যা ও ভারী বৃষ্টির কারণে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪৪ জনে। সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে আসাম, সেখানে প্রাণ হারিয়েছেন ১৭ জন।
প্রিয় পোষা প্রাণীকে সঙ্গে করে আশ্রয়কেন্দ্রে নিয়ে যাচ্ছেন দুজন। ছবি: এএফপি
এছাড়া অরুণাচল প্রদেশে ১২, মেঘালয়ে ৬, মিজোরামে ৫, ত্রিপুরায় ২ এবং নাগাল্যান্ড ও মণিপুরে একজন করে মারা গেছেন।
নিহতদের মধ্যে বেশিরভাগের মৃত্যু হয়েছে পানিতে ডুবে, ভূমিধস, পানিবন্দি অবস্থায় দুর্ঘটনাসহ বিভিন্ন কারণে, এমনটাই জানিয়েছেন সাত রাজ্যের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তারা। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আসাম ও সিকিমের মুখ্যমন্ত্রী এবং মণিপুরের রাজ্যপালকে ফোন করে পরিস্থিতির খোঁজখবর নিয়েছেন এবং কেন্দ্রীয় সহায়তার আশ্বাস দিয়েছেন। আসামে অন্তত ২১টি জেলায় ৬ লাখ ৩০ হাজারের বেশি মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। ব্রহ্মপুত্রসহ কয়েকটি নদী এখনো বিপদসীমার ওপর দিয়ে বইছে। অরুণাচল প্রদেশে বহু ঘরবাড়ি, রাস্তা, বিদ্যুৎ ও পানির লাইন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। মিজোরামে ভূমিধস ও বন্যায় ৫ জন মারা গেছেন, যাদের মধ্যে ৩ জন মিয়ানমার থেকে আসা শরণার্থী। গত ১০ দিনে রাজ্যটিতে ৫০০ টিরও বেশি ভূমিধস ঘটেছে। ত্রিপুরা, মেঘালয় ও নাগাল্যান্ডে পরিস্থিতি কিছুটা ভালো
হলেও এখনও বহু মানুষ বিপদে রয়েছেন। প্রশাসন ও উদ্ধারকারী দলগুলো পরিস্থিতি সামাল দিতে কাজ করে যাচ্ছে।
নিহতদের মধ্যে বেশিরভাগের মৃত্যু হয়েছে পানিতে ডুবে, ভূমিধস, পানিবন্দি অবস্থায় দুর্ঘটনাসহ বিভিন্ন কারণে, এমনটাই জানিয়েছেন সাত রাজ্যের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তারা। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আসাম ও সিকিমের মুখ্যমন্ত্রী এবং মণিপুরের রাজ্যপালকে ফোন করে পরিস্থিতির খোঁজখবর নিয়েছেন এবং কেন্দ্রীয় সহায়তার আশ্বাস দিয়েছেন। আসামে অন্তত ২১টি জেলায় ৬ লাখ ৩০ হাজারের বেশি মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। ব্রহ্মপুত্রসহ কয়েকটি নদী এখনো বিপদসীমার ওপর দিয়ে বইছে। অরুণাচল প্রদেশে বহু ঘরবাড়ি, রাস্তা, বিদ্যুৎ ও পানির লাইন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। মিজোরামে ভূমিধস ও বন্যায় ৫ জন মারা গেছেন, যাদের মধ্যে ৩ জন মিয়ানমার থেকে আসা শরণার্থী। গত ১০ দিনে রাজ্যটিতে ৫০০ টিরও বেশি ভূমিধস ঘটেছে। ত্রিপুরা, মেঘালয় ও নাগাল্যান্ডে পরিস্থিতি কিছুটা ভালো
হলেও এখনও বহু মানুষ বিপদে রয়েছেন। প্রশাসন ও উদ্ধারকারী দলগুলো পরিস্থিতি সামাল দিতে কাজ করে যাচ্ছে।