
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ছিনতাইকারীদের ধাক্কায় চলন্ত ট্রেন থেকে পড়ে যুবকের মৃত্যু

দ্রুতগতির প্রাইভেটকার কেড়ে নিল পথচারীর প্রাণ

উত্তরায় বিমান বিধ্বস্তের ঘটনার ১ মাস পর আরেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু

মহাখালীর সাততলা বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে

চাঁপাইনবাবগঞ্জে তেলবাহী ট্রেনের ৫টি ওয়াগন লাইনচ্যুত

মহাখালীতে পেট্রোল পাম্পে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১১ ইউনিট

দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নারীসহ নিহত ৩
ভাটারায় গ্যাস সিলিন্ডার লিকেজ থেকে বিস্ফোরণ, একই পরিবারের দগ্ধ ৪

রাজধানীর ভাটারা থানাধীন নুড়ের চারা এলাকার একটি বাসার রান্নাঘরে গ্যাস সিলিন্ডার লিকেজ থেকে বিস্ফোরণের ঘটেছে। এই বিস্ফোরণে একই পরিবারের চারজন দগ্ধ হয়েছেন। দগ্ধরা হলেন, গৃহকর্তা হালিম শেখ (৫০) তাঁর স্ত্রী শিউলি বেগম (৪৫), তাঁর ছেলে হানিফ শেখ (২৮) এবং হালিম শেখের বোন রহিমা খাতুন (৫০)।
বুধবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে দগ্ধ অবস্থায় জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসা হয় তাদের।
আহতদের হাসপাতালে নিয়ে আসা সাগর আহমেদ জানান, আজ রাতের দিকে আমার মামি রান্না করার সময় গ্যাস সিলিন্ডারের চুলা জ্বালানো মাত্রই বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এতে আগুনে আমার মামা-মামি, মামাতো ভাই ও আমার খালা দগ্ধ হন। পরে তাদের উদ্ধার করে
জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসি। আমরা ধারণা করছি গ্যাস সিলিন্ডারের লিকেজ থেকে রান্না ঘরে গ্যাস জমে ছিল। তাই এই বিস্ফোরণ ঘটেছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেন জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক চিকিৎসক ডা. শাওন বিন রহমান জানান, আজ রাতের দিকে ভাটারা এলাকা থেকে গ্যাস সিলিন্ডার লিকেজ থেকে বিস্ফোরণের ঘটনায় চারজনকে দগ্ধ অবস্থায় জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসা হয়। জরুরি বিভাগে তাদের ড্রেসিং চলছে তাই এই মুহূর্তে দগ্ধের পরিমাণ জানা সম্ভব নয়। তাদের সবার অবস্থাই আশঙ্কাজন। আমরা বিষয়টি ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জকে অবগত করেছি।
জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসি। আমরা ধারণা করছি গ্যাস সিলিন্ডারের লিকেজ থেকে রান্না ঘরে গ্যাস জমে ছিল। তাই এই বিস্ফোরণ ঘটেছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেন জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক চিকিৎসক ডা. শাওন বিন রহমান জানান, আজ রাতের দিকে ভাটারা এলাকা থেকে গ্যাস সিলিন্ডার লিকেজ থেকে বিস্ফোরণের ঘটনায় চারজনকে দগ্ধ অবস্থায় জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসা হয়। জরুরি বিভাগে তাদের ড্রেসিং চলছে তাই এই মুহূর্তে দগ্ধের পরিমাণ জানা সম্ভব নয়। তাদের সবার অবস্থাই আশঙ্কাজন। আমরা বিষয়টি ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জকে অবগত করেছি।