
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

চার জেলায় কেএফসি, বাটার শোরুমে ভাঙচুর

প্রেমিকার সাথে দেখা করতে গিয়ে গণপিটুনিতে প্রেমিক নিহত

দেশে সাতদিনে অন্তত ১১ জেলায় সংঘাত-সংঘর্ষ, নেপথ্যে কী

৯ বছরের শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে বৃদ্ধ গ্রেফতার

জাজিরায় দু’পক্ষের সংঘর্ষ, শতাধিক হাতবোমা বিস্ফোরণ, আহত ২০

মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেপ্তার

ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে দু’পক্ষের সংঘর্ষ, আহত ৫
ভর্তি বাণিজ্য : সাবেক সচিব মোরশেদ ও আইডিয়ালের অধ্যক্ষসহ আসামি ১১

দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) ১০৭ জন শিক্ষার্থীকে অবৈধভাবে ভর্তি করানোর অভিযোগে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সাবেক সচিব ও আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের সাবেক সভাপতি আবু হেনা মোরশেদ জামান এবং সাবেক অধ্যক্ষ শাহান আরা বেগমসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে।
মামলাটি রোববার (৬ এপ্রিল) দুদকের ঢাকা সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে উপপরিচালক মাহবুবুল আলম বাদী হয়ে দায়ের করেন। দুদকের জনসংযোগ দপ্তর এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
মামলার আসামিরা হলেন: আবু হেনা মোরশেদ জামান, শাহান আরা বেগম, ম্যানেজিং কমিটির সাবেক সদস্য মো. শহীদুল ইসলাম, গোলাম আশরাফ তালুকদার, মো. মুজিবুর রহমান, মো. আব্দুর রব মিয়া, মোহাম্মদ আলী, আজিজা বেগম, মুনিরজাদী কাফিয়া আলম, মো. গোলাম মোস্তফা, এবং মাকসুদা আক্তার।
এজাহারে জানা
গেছে, আসামিরা ক্ষমতার অপব্যবহার করে এবং সরকারি নীতিমালা লঙ্ঘন করে ২০২১ শিক্ষাবর্ষে আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের মতিঝিল শাখায় ১ম, ২য়, ৩য়, ৪র্থ ও ৬ষ্ঠ শ্রেণিতে ১০৭ জন শিক্ষার্থী ভর্তি করেন। তারা অবৈধভাবে ১১ ধাপে শিক্ষার্থী ভর্তি করে, যার ফলে যোগ্য শিক্ষার্থীরা বঞ্চিত হন। এই কার্যক্রম দণ্ডবিধির ৪২০/১০৯ ধারাসহ দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। শাহান আরা বেগমের বিরুদ্ধে অতিরিক্ত অর্থ আদায়ের অভিযোগও রয়েছে। ২০১৯ সালে, মতিঝিল শাখায় এসএসসি ফরম পূরণের জন্য শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত অর্থ নেওয়ার পাশাপাশি, অনুত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে বিশেষ বিবেচনায় পাস করার জন্য ২০ হাজার থেকে এক লাখ টাকা পর্যন্ত আদায় করার
অভিযোগ উঠেছে। এছাড়া, বিভিন্ন শাখায় শিক্ষার্থী ভর্তির জন্যও টাকার বিনিময়ে অবৈধ লেনদেনের অভিযোগ রয়েছে। তদন্তে উঠে এসেছে, শিক্ষার্থীপ্রতি চার থেকে পাঁচ লাখ টাকা আদায় করা হত, যা প্রথমে স্কুল ফান্ডে জমা হলেও পরবর্তীতে তা ম্যানেজিং কমিটির সদস্যদের মধ্যে ভাগ হয়ে যেত। এভাবে শাহান আরা বেগম কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। ২০১৯ সালে, আইডিয়াল স্কুলের বনশ্রী শাখায় ‘বিশেষ ক্লাস’ নামে বাধ্যতামূলক অর্থ আদায়ের অভিযোগে দুদক অভিযান চালায় এবং প্রাথমিক তথ্য-উপাত্ত জব্দ করে। ২০১৯ সালের মে মাসে, দ্বিতীয় ও তৃতীয় শ্রেণির ভর্তি পরীক্ষার উত্তরপত্র ঘষামাজা করে নম্বর দেওয়ার অভিযোগ প্রমাণিত হলে, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বোর্ড শাহান আরা বেগমকে কারণ দর্শানোর
নোটিশ দেয়।
গেছে, আসামিরা ক্ষমতার অপব্যবহার করে এবং সরকারি নীতিমালা লঙ্ঘন করে ২০২১ শিক্ষাবর্ষে আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের মতিঝিল শাখায় ১ম, ২য়, ৩য়, ৪র্থ ও ৬ষ্ঠ শ্রেণিতে ১০৭ জন শিক্ষার্থী ভর্তি করেন। তারা অবৈধভাবে ১১ ধাপে শিক্ষার্থী ভর্তি করে, যার ফলে যোগ্য শিক্ষার্থীরা বঞ্চিত হন। এই কার্যক্রম দণ্ডবিধির ৪২০/১০৯ ধারাসহ দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। শাহান আরা বেগমের বিরুদ্ধে অতিরিক্ত অর্থ আদায়ের অভিযোগও রয়েছে। ২০১৯ সালে, মতিঝিল শাখায় এসএসসি ফরম পূরণের জন্য শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত অর্থ নেওয়ার পাশাপাশি, অনুত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে বিশেষ বিবেচনায় পাস করার জন্য ২০ হাজার থেকে এক লাখ টাকা পর্যন্ত আদায় করার
অভিযোগ উঠেছে। এছাড়া, বিভিন্ন শাখায় শিক্ষার্থী ভর্তির জন্যও টাকার বিনিময়ে অবৈধ লেনদেনের অভিযোগ রয়েছে। তদন্তে উঠে এসেছে, শিক্ষার্থীপ্রতি চার থেকে পাঁচ লাখ টাকা আদায় করা হত, যা প্রথমে স্কুল ফান্ডে জমা হলেও পরবর্তীতে তা ম্যানেজিং কমিটির সদস্যদের মধ্যে ভাগ হয়ে যেত। এভাবে শাহান আরা বেগম কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। ২০১৯ সালে, আইডিয়াল স্কুলের বনশ্রী শাখায় ‘বিশেষ ক্লাস’ নামে বাধ্যতামূলক অর্থ আদায়ের অভিযোগে দুদক অভিযান চালায় এবং প্রাথমিক তথ্য-উপাত্ত জব্দ করে। ২০১৯ সালের মে মাসে, দ্বিতীয় ও তৃতীয় শ্রেণির ভর্তি পরীক্ষার উত্তরপত্র ঘষামাজা করে নম্বর দেওয়ার অভিযোগ প্রমাণিত হলে, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বোর্ড শাহান আরা বেগমকে কারণ দর্শানোর
নোটিশ দেয়।