ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
নেট দুনিয়ায় ভাসছে শিল্পা শেঠিকে জড়িয়ে তারেকের নাম
ডিএমপির দাবি খারিজ: মেঘালয়ে শরীফ ওসমান হত্যায় কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
‘হাসিনা সঠিক, এরা সবাই রাজাকার’—ফেসবুকে বিস্ফোরক মন্তব্য নীলা ইসরাফিলের
ধানমন্ডি ৩২-এর বাড়ি ভাঙচুরকারী বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ২ নেতাকে গণপিটুনি
গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও নির্বাচনে অংশগ্রহণের দাবি শেখ হাসিনার: ড. ইউনূসকে ভোটের মাঠে চ্যালেঞ্জ
গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও নির্বাচনে অংশগ্রহণের দাবি শেখ হাসিনার: ড. ইউনূসকে ভোটের মাঠে চ্যালেঞ্জ
গরিবের বন্ধু’র আড়ালে ইউরোপে ড. ইউনূসের হাজার কোটি টাকার গুপ্ত সাম্রাজ্য: নথিপত্রে ফাঁস চাঞ্চল্যকর তথ্য
ব্রিগেডিয়ার ‘বন্ধু’র দাপট আর আঞ্চলিকতার দায়ে অডিশনে বাদ: সেই ‘বিতর্কিত’ মিতুই আজ জাতির নসিহতকারী!
২০১১ সালের জানুয়ারি মাস। ঢাকার একটি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলের ঘটনা। জিন্স, টি-শার্ট আর পায়ে কেডস পরা এক তরুণী হুট করে হাজির হন অডিশন দিতে। তবে সাধারণ কোনো প্রতিযোগী হিসেবে নয়, এসেছিলেন খোদ এক ব্রিগেডিয়ারের ‘রেফারেন্স’ নিয়ে। ২১ বছর বয়সী সেই তরুণী দম্ভের সঙ্গেই পরিচয় দিয়েছিলেন—উচ্চপদস্থ সেই সেনা কর্মকর্তা তার ‘বন্ধু’। সেই তরুণীই আজকের আলোচিত-সমালোচিত এনসিপি নেত্রী ডা. মাহমুদা মিতু।
চ্যানেলটির তৎকালীন এক কর্মী জানান, হেড অব এইচআর-এর অনুরোধে তাকে অডিশনের সুযোগ দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু স্টুডিওতে মাইক্রোফোনের সামনে দাঁড়াতেই বেরিয়ে আসে তার আসল রূপ। বরিশালের তীব্র আঞ্চলিক টান আর অমার্জিত বাচনভঙ্গির কারণে অডিশন থেকেই তাকে বাদ দেওয়া হয়। উপস্থাপক হওয়ার ন্যূনতম যোগ্যতাও
সেদিন তার মধ্যে খুঁজে পাওয়া যায়নি। অনুসন্ধানে জানা যায়, বরিশাল অঞ্চলের এক নিম্নবিত্ত পরিবার থেকে উঠে আসা মিতু বাংলাদেশ মেডিক্যাল কলেজে পড়াকালীন জড়িয়ে পড়েন নানা বিতর্কে। অভিযোগ রয়েছে, পড়াশোনার খরচ থেকে শুরু করে বিলাসবহুল জীবনযাপন—সবকিছুর জোগান আসত এক প্রভাবশালী ‘চিনি-বাবা’ বা সুগার ড্যাডির পকেট থেকে। সেই সেনা কর্মকর্তার সঙ্গে তার ঘনিষ্ঠতা এতটাই মাত্রা ছাড়িয়েছিল যে, বিষয়টি গড়ায় পারিবারিক সংঘাত পর্যন্ত। অডিশন থেকে বাদ পড়ার কিছুদিন পরেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয় একটি চাঞ্চল্যকর ঘটনা। বাংলাদেশ মেডিক্যাল কলেজের এক ছাত্রীকে প্রকাশ্যে মারধর করছেন এক উচ্চপদস্থ সেনা কর্মকর্তার স্ত্রী। খোঁজ নিয়ে দেখা যায়, মারধরের শিকার সেই ছাত্রী আর কেউ নন—তিনিই আজকের নীতিবগীশ ডা. মাহমুদা মিতু।
অনৈতিক সম্পর্কের জেরে সেদিন জনসম্মুখে লাঞ্ছিত হতে হয়েছিল তাকে। অথচ ভাগ্যের কি নির্মম পরিহাস! একসময়ের বিতর্কিত, আঞ্চলিকতার দায়ে প্রত্যাখ্যাত এবং অনৈতিক সম্পর্কের কারণে লাঞ্ছিত সেই নারীই আজ সোশ্যাল মিডিয়ায় বায়ানবাজি করে বেড়াচ্ছেন। জাতিকে শোনাচ্ছেন ইতিহাস আর নসিহত। যাকে একসময় নিজের যোগ্যতা প্রমাণ করতে ব্যর্থ হয়ে ফিরে যেতে হয়েছিল, আজ তিনিই সেজেছেন জাতির বিবেক। সচেতন মহলের মতে, যার অতীত এতটা কলুষিত এবং যিনি অন্যের অর্থে নিজের আখের গুছিয়েছেন, তার মুখে নীতিবাক্য কেবল হাস্যকরই নয়, বরং জাতির জন্য অপমানজনক। বর্তমান সময়ের অন্যতম ধূর্ত ও বিতর্কিত এই নারীর আসল মুখোশ উন্মোচন হওয়া এখন সময়ের দাবি।
সেদিন তার মধ্যে খুঁজে পাওয়া যায়নি। অনুসন্ধানে জানা যায়, বরিশাল অঞ্চলের এক নিম্নবিত্ত পরিবার থেকে উঠে আসা মিতু বাংলাদেশ মেডিক্যাল কলেজে পড়াকালীন জড়িয়ে পড়েন নানা বিতর্কে। অভিযোগ রয়েছে, পড়াশোনার খরচ থেকে শুরু করে বিলাসবহুল জীবনযাপন—সবকিছুর জোগান আসত এক প্রভাবশালী ‘চিনি-বাবা’ বা সুগার ড্যাডির পকেট থেকে। সেই সেনা কর্মকর্তার সঙ্গে তার ঘনিষ্ঠতা এতটাই মাত্রা ছাড়িয়েছিল যে, বিষয়টি গড়ায় পারিবারিক সংঘাত পর্যন্ত। অডিশন থেকে বাদ পড়ার কিছুদিন পরেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয় একটি চাঞ্চল্যকর ঘটনা। বাংলাদেশ মেডিক্যাল কলেজের এক ছাত্রীকে প্রকাশ্যে মারধর করছেন এক উচ্চপদস্থ সেনা কর্মকর্তার স্ত্রী। খোঁজ নিয়ে দেখা যায়, মারধরের শিকার সেই ছাত্রী আর কেউ নন—তিনিই আজকের নীতিবগীশ ডা. মাহমুদা মিতু।
অনৈতিক সম্পর্কের জেরে সেদিন জনসম্মুখে লাঞ্ছিত হতে হয়েছিল তাকে। অথচ ভাগ্যের কি নির্মম পরিহাস! একসময়ের বিতর্কিত, আঞ্চলিকতার দায়ে প্রত্যাখ্যাত এবং অনৈতিক সম্পর্কের কারণে লাঞ্ছিত সেই নারীই আজ সোশ্যাল মিডিয়ায় বায়ানবাজি করে বেড়াচ্ছেন। জাতিকে শোনাচ্ছেন ইতিহাস আর নসিহত। যাকে একসময় নিজের যোগ্যতা প্রমাণ করতে ব্যর্থ হয়ে ফিরে যেতে হয়েছিল, আজ তিনিই সেজেছেন জাতির বিবেক। সচেতন মহলের মতে, যার অতীত এতটা কলুষিত এবং যিনি অন্যের অর্থে নিজের আখের গুছিয়েছেন, তার মুখে নীতিবাক্য কেবল হাস্যকরই নয়, বরং জাতির জন্য অপমানজনক। বর্তমান সময়ের অন্যতম ধূর্ত ও বিতর্কিত এই নারীর আসল মুখোশ উন্মোচন হওয়া এখন সময়ের দাবি।



