
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

শিল্পের গ্যাস দিয়ে চলছে বিদ্যুৎ ও সার উৎপাদন, দিশেহারা কারখানা মালিকরা

ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা কোন দিকে মোড় নিতে পারে?

ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে কারখানাতেই শ্রমিকের ‘আত্মহত্যা’

ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ চেয়ে ছাত্ররাই কেন সংগঠন করছে?

‘পাঁচ ঘণ্টায় ৯ গ্লাস মদপান’ করে জাপানি কর্মকর্তার কাণ্ড

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠায় রবীন্দ্রনাথরা ৪১বার বাধা দিয়েছিল

ক্ষুধার্ত পেটে সংস্কারের ট্যাবলেট হজম হবে না: গণতন্ত্র মঞ্চ
‘বোতল নিক্ষেপের ঘটনাটি উদ্দেশ্য প্রণোদিত ছিল না’

উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের দিকে বোতল ছুড়ে মারা জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) সেই শিক্ষার্থী বলেছেন, বোতল নিক্ষেপের ঘটনাটি উদ্দেশ্য প্রণোদিত ছিল না। তার ব্যাপারে বিভিন্ন প্রোপাগান্ডা ছড়ানো হচ্ছে।
বৃহস্পতিবার সকালে এই কথা বলেন জবির অর্থনীতি বিভাগের ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী হুসাইন। তার বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়া বলে জানা গেছে।
মাহফুজ আলমের দিকে বোতল ছুড়ে মারার ব্যাপারে হুসাইন বলেন, ‘আমি বোতলটি আকাশের দিকে ছুড়ে মারি। আমার কাউকে আহত-নিহত কিংবা অপমান করার উদ্দেশ্য ছিল না। আমি সেখানে সাধারণ শিক্ষার্থী হিসেবে গিয়েছি। পুরো ঘটনাটি ছিল অনাকাঙ্ক্ষিত।’
তাকে রাজনৈতিক ট্যাগ দেওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করে তিনি বলেন, ‘আমার ব্যাপারে প্রোপাগান্ডা ছড়ানো হচ্ছে। আমি কোনো সংগঠনের সাথে যুক্ত না। আমি সেখানে অর্থনীতি ১৯ ব্যাচের
কিছু শিক্ষার্থীদের সাথে যাই। জুলাইয়ে আন্দোলনে অংশ নেওয়ার ছবি থাকায় পুলিশ আমাকে মারে। এখন আমাকে ছাত্রলীগ ট্যাগ দেওয়া হচ্ছে। এটা সম্পূর্ণ মিথ্যা প্রোপাগান্ডা।’ হুসাইন বলেন, ‘আমি পড়াশোনায় পাশাপাশি চাকরি করি। পার্ট টাইম জব, টিউশন করে চলি। আমার পক্ষে কোনো রাজনৈতিক দলে সময় দেওয়া সম্ভব না।’ তিনি আরও জানান, বুধবার ঘটনার পর তাকে বিভিন্ন নম্বর থেকে ফোন দিয়ে হুমকি দিচ্ছে। ক্যাম্পাসে গেলে তাকে মব দিয়ে হেনস্থা করা হবে বলে হুমকি দেওয়া হচ্ছে। প্রসঙ্গত, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলতে বুধবার রাতে কাকরাইল মসজিদের সামনে গিয়েছিলেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম। সেখানে কথা বলার এক পর্যায়ে তাকে লক্ষ্য করে একটি প্লাস্টিকের পানির বোতল ছুড়ে
মারেন হুসাইন। এ ঘটনার নিন্দা জানিয়ে এনসিপির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা ছাড়াও বিভিন্ন সংগঠনের নেতা-কর্মীরা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পোস্ট দিয়েছেন। এদিকে হুসাইনকে খুঁজছে পুলিশ। ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস) এস এন মো. নজরুল ইসলাম জানিয়েছেন, শিগগিরই তাকে আইনের আওতায় আনা হবে।
কিছু শিক্ষার্থীদের সাথে যাই। জুলাইয়ে আন্দোলনে অংশ নেওয়ার ছবি থাকায় পুলিশ আমাকে মারে। এখন আমাকে ছাত্রলীগ ট্যাগ দেওয়া হচ্ছে। এটা সম্পূর্ণ মিথ্যা প্রোপাগান্ডা।’ হুসাইন বলেন, ‘আমি পড়াশোনায় পাশাপাশি চাকরি করি। পার্ট টাইম জব, টিউশন করে চলি। আমার পক্ষে কোনো রাজনৈতিক দলে সময় দেওয়া সম্ভব না।’ তিনি আরও জানান, বুধবার ঘটনার পর তাকে বিভিন্ন নম্বর থেকে ফোন দিয়ে হুমকি দিচ্ছে। ক্যাম্পাসে গেলে তাকে মব দিয়ে হেনস্থা করা হবে বলে হুমকি দেওয়া হচ্ছে। প্রসঙ্গত, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলতে বুধবার রাতে কাকরাইল মসজিদের সামনে গিয়েছিলেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম। সেখানে কথা বলার এক পর্যায়ে তাকে লক্ষ্য করে একটি প্লাস্টিকের পানির বোতল ছুড়ে
মারেন হুসাইন। এ ঘটনার নিন্দা জানিয়ে এনসিপির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা ছাড়াও বিভিন্ন সংগঠনের নেতা-কর্মীরা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পোস্ট দিয়েছেন। এদিকে হুসাইনকে খুঁজছে পুলিশ। ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস) এস এন মো. নজরুল ইসলাম জানিয়েছেন, শিগগিরই তাকে আইনের আওতায় আনা হবে।