
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

গণতন্ত্রের সঙ্গে প্রতারণার দায়ে জাতীয় পার্টিকে বিচারের আওতায় আনতে হবে: আখতার

শুধু বিএনপি নয়, অধিকাংশ দল ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন চায়: সালাহউদ্দিন

কারও দোসর ছিলাম না, ফ্যাসিবাদের শিকার হয়েছি : জিএম কাদের

তাজউদ্দীন কলেজের নাম পরিবর্তন ‘অযৌক্তিক সিদ্ধান্ত’: রাশেদ খান

এবার ঢাবিতে প্রকাশ্যে এলো ইসলামী ছাত্রীসংস্থা

এনসিপি নেতাদের সঙ্গে ব্রিটিশ হাইকমিশনারের বৈঠক

সরকার ৯ মাসে যা পারেনি, ৯০ বছরেও তা পারবে না : মির্জা আব্বাস
বামপন্থিরা ক্যাম্পাসের সুষ্ঠু পরিবেশ নষ্ট করার অপচেষ্টা চালাচ্ছে

বামপন্থিরা ক্যাম্পাসের সুষ্ঠু, গণতান্ত্রিক ও সহাবস্থানের পরিবেশ নষ্ট করার অপচেষ্টা চালাচ্ছে বলে অভিযোগ করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) শাখা ইসলামী ছাত্রশিবির।
বৃহস্পতিবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক যৌথ বিবৃতিতে এই অভিযোগ করেছেন সংগঠনটির ঢাবি শাখার সভাপতি এস এম ফরহাদ ও সেক্রেটারি মহিউদ্দীন খান।
‘ছাত্রশিবিরকে লক্ষ্য করে বামপন্থিদের সন্ত্রাসী স্লোগানের প্রতিবাদ ও ক্যাম্পাসে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টির অপতৎপরতার বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ’ শিরোনামে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ অভিযোগ করেন তারা।
এতে বলা হয়, ‘গত দুই দিন যাবৎ আমরা দেখতে পাচ্ছি, তথাকথিত মানবতাবিরোধী অপরাধের রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রমূলক মামলা থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রশিবিরের প্রথম সভাপতি এ টি এম আজহারুল ইসলামের বেকসুর খালাস পাওয়াকে কেন্দ্র করে বিশ্ববিদ্যালয়ের বামপন্থি সংগঠনগুলো বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন
করছে। একটি গণতান্ত্রিক দেশে সবার যেকোনো বিষয়ে বিক্ষোভ করার কিংবা সংশ্লিষ্ট বিষয়ে বক্তব্য দেওয়ার অধিকার রয়েছে। ছাত্রশিবির এই গণতান্ত্রিক নীতির প্রতি সব সময় শ্রদ্ধাশীল।’ বামপন্থিদের বিক্ষোভ থেকে ছাত্রশিবিরের বিরুদ্ধে ‘পুরোনো পতিত ফ্যাসিবাদের স্লোগান’ প্রতিধ্বনিত হচ্ছে বলে শিবির অভিযোগ করেছে। তাদের বিবৃতিতে বলা হয়, অতীতে স্বৈরাচারী হাসিনার আমলে যেসব স্লোগান ও রেটরিক ব্যবহার করে ছাত্রশিবিরকে অমানবিকীকরণ করে হত্যার বৈধতা উৎপাদন করা হয়েছিল, তারই পুনরাবৃত্তি করা হচ্ছে৷ বুধবার রাতে অনুষ্ঠিত বামপন্থিদের বিক্ষোভ মিছিলে ‘বাঁশের লাঠি মিছিল হবে, শিবির তোমার মৃত্যু হবে’, এমন সন্ত্রাসী স্লোগানও দিতে দেখা গেছে। এই স্লোগানের মধ্য দিয়ে বামপন্থিদের মধ্যে থাকা ছাত্রশিবিরকে হত্যার সুপ্ত হীন জিঘাংসা প্রতিফলিত হয়েছে। ছাত্রশিবির আরও বলেছে, নতুন
বাংলাদেশে ক্যাম্পাসে এমন হত্যা ও সন্ত্রাসের রাজনীতির পুনরাবৃত্তির অপচেষ্টাকে শিক্ষার্থীরা ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করছেন। গত মঙ্গলবার রাতে বামপন্থিদের মশালমিছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হলপাড়া এলাকায় গেলে সাধারণ শিক্ষার্থীরাই ‘ভুয়া ভুয়া’ বলে দুয়োধ্বনি দিয়ে তাদের প্রত্যাখ্যান করেছেন। বুধবার রাতেও তারা একই এলাকায় গেলে শিক্ষার্থীদের ‘ভুয়া ভুয়া’ বলে দুয়োধ্বনি দিতে দেখা গেছে। সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে সাধারণ শিক্ষার্থীদের এই প্রতিবাদ এবং যেকোনো যৌক্তিক প্রতিরোধকে ‘শিবির’ ট্যাগ দিয়ে শিক্ষার্থীদের হত্যাযোগ্য করার এই ফ্যাসিবাদী ধারা সম্পর্কে শিক্ষার্থীরা গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। শিবিরের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ক্যাম্পাসের সুষ্ঠু ও গণতান্ত্রিক পরিবেশকে অস্থিতিশীল করার জন্য বামপন্থিদের বিক্ষোভ মিছিল থেকে বিভিন্ন ধরনের উসকানি দেওয়া হচ্ছে। দুঃখজনক হলো, বামপন্থিদের এই মিছিলে দীর্ঘদিন ফ্যাসিবাদবিরোধী
সংগ্রামের অন্যতম সহযোগী সংগঠন ছাত্রদলের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার কয়েকজন নেতাকর্মীকেও অংশ নিতে দেখা গেছে, যারা উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়েছেন। আমরা বলতে চাই, বামপন্থিদের চলমান বিক্ষোভ থেকে ক্যাম্পাসের সুষ্ঠু, গণতান্ত্রিক ও সহাবস্থানের পরিবেশ নষ্ট করার অপচেষ্টা চালানো হচ্ছে। শিক্ষার্থীদের মধ্যে এই সংগঠনগুলোর (বাম সংগঠন) গ্রহণযোগ্যতা ও সমর্থন না থাকায় তারা সব সময় ডাকসু নির্বাচন নিয়ে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে অনীহা প্রকাশ করে এসেছে বলেও অভিযোগ করেছে ছাত্রশিবির। সংগঠনটি আরও বলেছে, তারা চলমান উত্তপ্ত পরিস্থিতিকে শিক্ষার্থীদের প্রাণের দাবি আসন্ন ডাকসু নির্বাচন বানচাল করার ষড়যন্ত্র হিসেবে চিহ্নিত করছে। ক্যাম্পাসে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি তৈরি করে ডাকসু নির্বাচন নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের চলমান অগ্রগতি থামিয়ে দিতে এ ধরনের অপচেষ্টাকে শিক্ষার্থীরা ঘৃণার
সঙ্গে প্রত্যাখ্যান করছেন।
করছে। একটি গণতান্ত্রিক দেশে সবার যেকোনো বিষয়ে বিক্ষোভ করার কিংবা সংশ্লিষ্ট বিষয়ে বক্তব্য দেওয়ার অধিকার রয়েছে। ছাত্রশিবির এই গণতান্ত্রিক নীতির প্রতি সব সময় শ্রদ্ধাশীল।’ বামপন্থিদের বিক্ষোভ থেকে ছাত্রশিবিরের বিরুদ্ধে ‘পুরোনো পতিত ফ্যাসিবাদের স্লোগান’ প্রতিধ্বনিত হচ্ছে বলে শিবির অভিযোগ করেছে। তাদের বিবৃতিতে বলা হয়, অতীতে স্বৈরাচারী হাসিনার আমলে যেসব স্লোগান ও রেটরিক ব্যবহার করে ছাত্রশিবিরকে অমানবিকীকরণ করে হত্যার বৈধতা উৎপাদন করা হয়েছিল, তারই পুনরাবৃত্তি করা হচ্ছে৷ বুধবার রাতে অনুষ্ঠিত বামপন্থিদের বিক্ষোভ মিছিলে ‘বাঁশের লাঠি মিছিল হবে, শিবির তোমার মৃত্যু হবে’, এমন সন্ত্রাসী স্লোগানও দিতে দেখা গেছে। এই স্লোগানের মধ্য দিয়ে বামপন্থিদের মধ্যে থাকা ছাত্রশিবিরকে হত্যার সুপ্ত হীন জিঘাংসা প্রতিফলিত হয়েছে। ছাত্রশিবির আরও বলেছে, নতুন
বাংলাদেশে ক্যাম্পাসে এমন হত্যা ও সন্ত্রাসের রাজনীতির পুনরাবৃত্তির অপচেষ্টাকে শিক্ষার্থীরা ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করছেন। গত মঙ্গলবার রাতে বামপন্থিদের মশালমিছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হলপাড়া এলাকায় গেলে সাধারণ শিক্ষার্থীরাই ‘ভুয়া ভুয়া’ বলে দুয়োধ্বনি দিয়ে তাদের প্রত্যাখ্যান করেছেন। বুধবার রাতেও তারা একই এলাকায় গেলে শিক্ষার্থীদের ‘ভুয়া ভুয়া’ বলে দুয়োধ্বনি দিতে দেখা গেছে। সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে সাধারণ শিক্ষার্থীদের এই প্রতিবাদ এবং যেকোনো যৌক্তিক প্রতিরোধকে ‘শিবির’ ট্যাগ দিয়ে শিক্ষার্থীদের হত্যাযোগ্য করার এই ফ্যাসিবাদী ধারা সম্পর্কে শিক্ষার্থীরা গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। শিবিরের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ক্যাম্পাসের সুষ্ঠু ও গণতান্ত্রিক পরিবেশকে অস্থিতিশীল করার জন্য বামপন্থিদের বিক্ষোভ মিছিল থেকে বিভিন্ন ধরনের উসকানি দেওয়া হচ্ছে। দুঃখজনক হলো, বামপন্থিদের এই মিছিলে দীর্ঘদিন ফ্যাসিবাদবিরোধী
সংগ্রামের অন্যতম সহযোগী সংগঠন ছাত্রদলের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার কয়েকজন নেতাকর্মীকেও অংশ নিতে দেখা গেছে, যারা উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়েছেন। আমরা বলতে চাই, বামপন্থিদের চলমান বিক্ষোভ থেকে ক্যাম্পাসের সুষ্ঠু, গণতান্ত্রিক ও সহাবস্থানের পরিবেশ নষ্ট করার অপচেষ্টা চালানো হচ্ছে। শিক্ষার্থীদের মধ্যে এই সংগঠনগুলোর (বাম সংগঠন) গ্রহণযোগ্যতা ও সমর্থন না থাকায় তারা সব সময় ডাকসু নির্বাচন নিয়ে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে অনীহা প্রকাশ করে এসেছে বলেও অভিযোগ করেছে ছাত্রশিবির। সংগঠনটি আরও বলেছে, তারা চলমান উত্তপ্ত পরিস্থিতিকে শিক্ষার্থীদের প্রাণের দাবি আসন্ন ডাকসু নির্বাচন বানচাল করার ষড়যন্ত্র হিসেবে চিহ্নিত করছে। ক্যাম্পাসে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি তৈরি করে ডাকসু নির্বাচন নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের চলমান অগ্রগতি থামিয়ে দিতে এ ধরনের অপচেষ্টাকে শিক্ষার্থীরা ঘৃণার
সঙ্গে প্রত্যাখ্যান করছেন।