ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স                            
                        আরও খবর
                                ভিউ বাড়াতে রাম দা হাতে ফেসবুকে ভিডিও পোস্ট শিক্ষকের
                                ঢাকায় জুলাইযোদ্ধা শাফিনের রহস্যজনক মৃত্যু
                                টাঙ্গাইলে ৩৮০ পিস ইয়াবাসহ শ্রমিকদলের যুগ্ম আহ্বায়ক আটক
                                ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে ৫ লাখ টাকা ছিনতাই, যুবদলকর্মী গ্রেপ্তার
                                শিশু গৃহকর্মীকে ধর্ষণ, ট্রাফিক পুলিশ সদস্য গ্রেপ্তার
                                ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় টর্চ লাইট জ্বালিয়ে দু’দল গ্রামবাসীর সংঘর্ষ
                                স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের দায়ে যুবকের আমৃত্যু কারাদণ্ড
বনশ্রীতে নারী সাংবাদিকের ওপর হামলার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৩
                             
                                               
                    
                         রাজধানীর বনশ্রী এলাকায় দৈনিক নিউ এজের সাংবাদিক রাফিয়া তামান্নার ওপর হামলার ঘটনায় প্রধান অভিযুক্ত সোয়েব রহমান জিশানসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)। গতকাল বুধবার গভীর রাতে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। 
গ্রেপ্তার হওয়ার অপর দুজন হলেন- রাইসুল ইসলাম (২১) ও কাউসার হোসেন (২১)। 
র্যাব ৩-এর স্টাফ অফিসার (মিডিয়া) সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার সনদ বড়ুয়া এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, রাজধানীর রামপুরা এলাকায় যৌন হয়রানি সংক্রান্ত একটি ঘটনা বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে তা ব্যাপকভাবে চাঞ্চল্যকর সৃষ্টি করে। বিষয়টি র্যাব-৩ এর নজরে এলে তাৎক্ষণিকভাবে ছায়া তদন্ত শুরু হয়। এ ঘটনায় রামপুরা থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন 
দমন আইনের মামলা হয়। মামলায় উল্লেখিত এজাহার নামীয় ও অজ্ঞাতপরিচয় অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারে র্যাব সদর দপ্তরের গোয়েন্দা শাখা ও র্যাব-৩ এর একাধিক গোয়েন্দা এবং অপারেশনাল টিম মাঠ পর্যায়ে কাজ শুরু করে। গোয়েন্দা সূত্র থেকে পাওয়া তথ্য ও তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় মামলার প্রধান অভিযুক্ত সোয়েব রহমান জিশানকে রাজধানীর রামপুরা থানাধীন মেরাদিয়া এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। তার দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে রমনার বেইলি রোড এলাকা থেকে রাইসুল ইসলাম ও শ্যামপুর থানাধীন গেন্ডারিয়া এলাকা থেকে কাউসার হোসেনকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার হওয়াদের বিরুদ্ধে রামপুরা থানায় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলে জানান তিনি। এর আগে গতকাল বুধবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে সাংবাদিক রাফিয়া তামান্নার ওপর হামলার ঘটনা
ঘটে। এ সময় রাফিয়া শারীরিকভাবে লাঞ্ছনার শিকার হন। এ ঘটনায় রামপুরা থানায় জিসান নামে একজনকে আসামি করে মামলা করেন রাফিয়া। এতে অজ্ঞাতপরিচয় আরও কয়েকজনকে আসামি করা হয়। রামপুরা থানার ওসি আতাউর রহমান আকন্দ বলেন, রাফিয়া তাঁর ভাই ও আরও একজনকে নিয়ে একটি দোকানে জুস পান করতে যান। এ সময় ওই দোকানে তিন তরুণ উপস্থিত হন। রাফিয়ার দিকে তাকানো নিয়ে ঘটনার সূত্রপাত। এ ঘটনায় মামলা হয়েছে। জড়িতদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। এদিকে রাফিয়া তাঁর ফেসবুক স্ট্যাটাসে বলেন, ‘নিজের বাসার সামনে নিরাপদ না? আমাকে টিজ করার সময় আমার ভাই ছেলেগুলোর সামনে এসে দাঁড়ায়। উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় আমার ভাইকে মারা শুরু করল।
ভাইকে উঠাতে গেলে সবুজ জামা পরিহিত ছেলেটা আমার চুলে হ্যাঁচকা টান দেয়। কালো গেঞ্জি পরিহিত ছেলেটা লাথি মারে। সম্ভবত এলাকার মাস্তানদের পালিত মাস্তান এরা।’
                    
                                                          
                    
                    
                                    দমন আইনের মামলা হয়। মামলায় উল্লেখিত এজাহার নামীয় ও অজ্ঞাতপরিচয় অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারে র্যাব সদর দপ্তরের গোয়েন্দা শাখা ও র্যাব-৩ এর একাধিক গোয়েন্দা এবং অপারেশনাল টিম মাঠ পর্যায়ে কাজ শুরু করে। গোয়েন্দা সূত্র থেকে পাওয়া তথ্য ও তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় মামলার প্রধান অভিযুক্ত সোয়েব রহমান জিশানকে রাজধানীর রামপুরা থানাধীন মেরাদিয়া এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। তার দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে রমনার বেইলি রোড এলাকা থেকে রাইসুল ইসলাম ও শ্যামপুর থানাধীন গেন্ডারিয়া এলাকা থেকে কাউসার হোসেনকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার হওয়াদের বিরুদ্ধে রামপুরা থানায় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলে জানান তিনি। এর আগে গতকাল বুধবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে সাংবাদিক রাফিয়া তামান্নার ওপর হামলার ঘটনা
ঘটে। এ সময় রাফিয়া শারীরিকভাবে লাঞ্ছনার শিকার হন। এ ঘটনায় রামপুরা থানায় জিসান নামে একজনকে আসামি করে মামলা করেন রাফিয়া। এতে অজ্ঞাতপরিচয় আরও কয়েকজনকে আসামি করা হয়। রামপুরা থানার ওসি আতাউর রহমান আকন্দ বলেন, রাফিয়া তাঁর ভাই ও আরও একজনকে নিয়ে একটি দোকানে জুস পান করতে যান। এ সময় ওই দোকানে তিন তরুণ উপস্থিত হন। রাফিয়ার দিকে তাকানো নিয়ে ঘটনার সূত্রপাত। এ ঘটনায় মামলা হয়েছে। জড়িতদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। এদিকে রাফিয়া তাঁর ফেসবুক স্ট্যাটাসে বলেন, ‘নিজের বাসার সামনে নিরাপদ না? আমাকে টিজ করার সময় আমার ভাই ছেলেগুলোর সামনে এসে দাঁড়ায়। উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় আমার ভাইকে মারা শুরু করল।
ভাইকে উঠাতে গেলে সবুজ জামা পরিহিত ছেলেটা আমার চুলে হ্যাঁচকা টান দেয়। কালো গেঞ্জি পরিহিত ছেলেটা লাথি মারে। সম্ভবত এলাকার মাস্তানদের পালিত মাস্তান এরা।’



