
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ফেসবুকে আপত্তিকর কনটেন্ট বন্ধের সহজ উপায়

ভিউ বাড়াতে ইউটিউব নিয়ে এসেছে নতুন ফিচার

মোবাইলের ডায়াল প্যাড আগের মতো করবেন যেভাবে

পাসওয়ার্ডের নিরাপত্তায় কার্যকরী অভ্যাস গড়ে তোলা জরুরি

বাংলাদেশি টাকায় ৭০টির বেশি দেশে রোমিং সুবিধা চালু করলো রবি ও এয়ারটেল

সাংবাদিকতায় এআই নিয়ে অনলাইন কোর্স

চ্যাটজিপিটি-৫ নিয়ে বিতর্ক, নতুন মোডে আসছে ৩ পরিবর্তন
ফোর্বসের তালিকায় এশিয়ার শীর্ষ ১০০ স্টার্টআপে বাংলাদেশের পাঠাও ও সম্ভব

এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের শীর্ষ ১০০টি স্টার্টআপ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে স্থান পেয়েছে বাংলাদেশের দুটি কোম্পানি। যার একটি রাইড শেয়ারিং কোম্পানি পাঠাও এবং অন্যটি চাকরি খোঁজার ক্ষেত্রে সহায়ক ভূমিকা পালনকারী প্রতিষ্ঠান সম্ভব।
ফোর্বস ম্যাগাজিনের করা এই তালিকায় কনজ্যুমার টেকনোলজি বা ভোক্তাপ্রযুক্তি শ্রেণিতে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে পাঠাও। ২০১৫ সালে প্রতিষ্ঠিত এই স্টার্টআপটি রাইড শেয়ারিংয়ের পাশাপাশি খাদ্য সরবরাহ, ই-কমার্স, লজিস্টিকস ও ফিনটেক সেবা দিচ্ছে। পাঠাও জানিয়েছে, তাদের অ্যাপ ৬০ লাখের বেশি বার ডাউনলোড হয়েছে এবং বাংলাদেশ ও নেপালে ৭ কোটির বেশি যাত্রা ও কার্যাদেশ সম্পন্ন হয়েছে।
হ্যান্ডশেক, আলিঙ্গন, হাসি: এসসিও সম্মেলনে পুতিন-শি-মোদীর ঘনিষ্ঠ বার্তা
ভেঞ্চারসুকের নেতৃত্বে গত বছর প্রি-সিরিজ বি রাউন্ডে ১ কোটি ২০ লাখ ডলার সংগ্রহের মাধ্যমে পাঠাওয়ের
মোট তহবিল ৫০ মিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে। সর্বশেষ বিনিয়োগে তারা পাঠাও পে (ডিজিটাল ওয়ালেট) ও পে লেটার (এখন কিনুন, পরে দিন) সেবা সম্প্রসারণের পরিকল্পনা করছে। অন্যদিকে, চাকরিপ্রার্থীদের জন্য ডিজিটাল প্রোফাইল তৈরি, আবেদন এবং অনলাইন প্রশিক্ষণের সুবিধা দেওয়া প্ল্যাটফরম সম্ভব ফোর্বসের তালিকায় স্বীকৃতি পেয়েছে। কোম্পানিগুলো এই প্ল্যাটফরম ব্যবহার করে প্রার্থী মূল্যায়ন, নিয়োগ প্রক্রিয়া আউটসোর্স এবং বেতন ব্যবস্থাপনা করতে পারে। মূলত নিম্ন আয়ের নারীদের চাকরি খোঁজায় সহায়তার মধ্য দিয়ে এর যাত্রা শুরু। ২০২৩ সালে গেটস ফাউন্ডেশন থেকে ৩ লাখ ডলার অনুদান পায় সম্ভব। চলতি বছরের মে মাসে সিঙ্গাপুরভিত্তিক ভেঞ্চার ক্যাপিটাল ফার্ম কুকুন ক্যাপিটালের নেতৃত্বে প্রি-সিড ফান্ডিংয়ে আরও ১০ লাখ ডলার সংগ্রহ করেছে প্রতিষ্ঠানটি। ফোর্বসের তালিকায় সবচেয়ে
বেশি স্থান পেয়েছে ভারতীয় স্টার্টআপ—১৮টি। এরপর সিঙ্গাপুর ও জাপানের ১৪টি করে, চীনের ৯টি, ইন্দোনেশিয়া ও দক্ষিণ কোরিয়ার ৮টি করে, আর অস্ট্রেলিয়ার ৭টি স্টার্টআপ। স্টার্টআপ সাধারণত এমন একটি ব্যবসায়িক মডেল, যা প্রযুক্তিনির্ভর হয়ে নির্দিষ্ট সমস্যার দ্রুত সমাধান দেয় এবং প্রচলিত ব্যবসার তুলনায় দ্রুত প্রসার লাভ করে।
মোট তহবিল ৫০ মিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে। সর্বশেষ বিনিয়োগে তারা পাঠাও পে (ডিজিটাল ওয়ালেট) ও পে লেটার (এখন কিনুন, পরে দিন) সেবা সম্প্রসারণের পরিকল্পনা করছে। অন্যদিকে, চাকরিপ্রার্থীদের জন্য ডিজিটাল প্রোফাইল তৈরি, আবেদন এবং অনলাইন প্রশিক্ষণের সুবিধা দেওয়া প্ল্যাটফরম সম্ভব ফোর্বসের তালিকায় স্বীকৃতি পেয়েছে। কোম্পানিগুলো এই প্ল্যাটফরম ব্যবহার করে প্রার্থী মূল্যায়ন, নিয়োগ প্রক্রিয়া আউটসোর্স এবং বেতন ব্যবস্থাপনা করতে পারে। মূলত নিম্ন আয়ের নারীদের চাকরি খোঁজায় সহায়তার মধ্য দিয়ে এর যাত্রা শুরু। ২০২৩ সালে গেটস ফাউন্ডেশন থেকে ৩ লাখ ডলার অনুদান পায় সম্ভব। চলতি বছরের মে মাসে সিঙ্গাপুরভিত্তিক ভেঞ্চার ক্যাপিটাল ফার্ম কুকুন ক্যাপিটালের নেতৃত্বে প্রি-সিড ফান্ডিংয়ে আরও ১০ লাখ ডলার সংগ্রহ করেছে প্রতিষ্ঠানটি। ফোর্বসের তালিকায় সবচেয়ে
বেশি স্থান পেয়েছে ভারতীয় স্টার্টআপ—১৮টি। এরপর সিঙ্গাপুর ও জাপানের ১৪টি করে, চীনের ৯টি, ইন্দোনেশিয়া ও দক্ষিণ কোরিয়ার ৮টি করে, আর অস্ট্রেলিয়ার ৭টি স্টার্টআপ। স্টার্টআপ সাধারণত এমন একটি ব্যবসায়িক মডেল, যা প্রযুক্তিনির্ভর হয়ে নির্দিষ্ট সমস্যার দ্রুত সমাধান দেয় এবং প্রচলিত ব্যবসার তুলনায় দ্রুত প্রসার লাভ করে।