
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

দ্রুতগতির প্রাইভেটকার কেড়ে নিল পথচারীর প্রাণ

উত্তরায় বিমান বিধ্বস্তের ঘটনার ১ মাস পর আরেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু

মহাখালীর সাততলা বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে

চাঁপাইনবাবগঞ্জে তেলবাহী ট্রেনের ৫টি ওয়াগন লাইনচ্যুত

মহাখালীতে পেট্রোল পাম্পে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১১ ইউনিট

দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নারীসহ নিহত ৩

মেঘনায় নিখোঁজের ১৯ ঘণ্টা পর শিশুর লাশ উদ্ধার
ফুলপুরে বাস-মাহিন্দ্রার সংঘর্ষে নিহত ৬

ময়মনসিংহের ফুলপুরে বাস ও যাত্রীবাহী মাহিন্দ্রার মুখোমুখি সংঘর্ষে ছয়জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও বেশ কয়েকজন। এ ঘটনায় ক্ষুব্ধ জনতা বাসটিতে আগুন ধরিয়ে দিয়েছে। শুক্রবার রাত ৮টায় উপজেলার কোরিয়ান ব্রিজ এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত ছয়জন মাহিন্দ্রার যাত্রী ছিলেন। তাদের মধ্যে দুজন- ধোবাউড়া থানার বরাটিয়া গ্রামের মৃত আব্দুল বারেকের স্ত্রী জবেদা খাতুন (৮৫) ও ফুলপুর থানার মদিপুর সুতারপাড়া গ্রামের জামাল উদ্দিনের ছেলে রাকিবুল হাসান। বাকিদের পরিচয় পাওয়া যায়নি।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ফুলপুর উপজেলার কোরিয়ান ব্রিজ এলাকায় হালুয়াঘাট থেকে ঢাকাগামী শ্যামলী বাংলা পরিবহনের একটি বাসের সঙ্গে ময়মনসিংহ থেকে হালুয়াঘাটগামী মাহেন্দ্রার মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই মাহেন্দ্রার ছয় যাত্রী নিহত হন। তাদের
মধ্যে পাঁচজন পুরুষ ও একজন নারী। গুরুতর আহত পাঁচজনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় ক্ষুব্ধ জনতা বাসটিতে আগুন ধরিয়ে দেয়। ফুলপুর থানার ওসি তদন্ত মো. আজহারুল ইসলাম বলেন, দুর্ঘটনাস্থলে পুলিশ, সেনাবাহিনী এবং ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা কাজ করছেন। ফুলপুর ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের সাব অফিসার মো. লুতফুর রহমান বলেন, দুর্ঘটনার পরপরই আমরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে যাই। নিহতদের লাশ উদ্ধার করার সময় একদল উত্তেজিত জনতা আমাদের ওপর হামলা করার চেষ্টা করে। পরে তারা দুর্ঘটনা কবলিত বাসটিতে আগুন ধরিয়ে দেয়। পরে সেনাবাহিনীর একটি দল এসে উত্তেজিত জনতাকে নিয়ন্ত্রণ করে। তিনি আরও বলেন, দুর্ঘটনায় যান চলাচল কিছুক্ষণের জন্য বন্ধ
ছিল। পরে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়।
মধ্যে পাঁচজন পুরুষ ও একজন নারী। গুরুতর আহত পাঁচজনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় ক্ষুব্ধ জনতা বাসটিতে আগুন ধরিয়ে দেয়। ফুলপুর থানার ওসি তদন্ত মো. আজহারুল ইসলাম বলেন, দুর্ঘটনাস্থলে পুলিশ, সেনাবাহিনী এবং ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা কাজ করছেন। ফুলপুর ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের সাব অফিসার মো. লুতফুর রহমান বলেন, দুর্ঘটনার পরপরই আমরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে যাই। নিহতদের লাশ উদ্ধার করার সময় একদল উত্তেজিত জনতা আমাদের ওপর হামলা করার চেষ্টা করে। পরে তারা দুর্ঘটনা কবলিত বাসটিতে আগুন ধরিয়ে দেয়। পরে সেনাবাহিনীর একটি দল এসে উত্তেজিত জনতাকে নিয়ন্ত্রণ করে। তিনি আরও বলেন, দুর্ঘটনায় যান চলাচল কিছুক্ষণের জন্য বন্ধ
ছিল। পরে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়।