ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
সিডনিতে হামলায় নিহত বেড়ে ১২
প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইউরোপের এক দেশ
জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কুকুর ছানাকে বাঁচালেন তরুণী
সিডনিতে হামলায় নিহত বেড়ে ১২
গুলি করা ব্যক্তিকে গ্রেপ্তারে বাড়িতে পুলিশের অভিযান, তদন্তে নতুন তথ্য
সুদানে সন্ত্রাসী হামলায় শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর নিহত সদস্যদের স্মরণে ও আহতদের দ্রুত সুস্থতা কামনায় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বিবৃতি
পাকিস্তানের গুপ্তচর সন্দেহে ভারতীয় বিমানবাহিনীর সাবেক কর্মকর্তা গ্রেপ্তার
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া নিয়ে বিভাজিত ইউরোপ
ইউরোপের প্রভাবশালী দেশ ফ্রান্স আগামী সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে বলে ঘোষণা দিয়েছে। এ অবস্থায় চাপ বাড়ছে ব্রিটিশ সরকারের ওপরও। রাশিয়া বলছে, তারা ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার কথা ভাবছে। আবার ইউরোপেরই কয়েকটি দেশ এ স্বীকৃতির চেয়ে রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠাকে গুরুত্ব দিচ্ছে। শুক্রবার এএফপি জানায়, যুক্তরাজ্যের ২২০ জনের বেশি সংসদ সদস্য (এমপি), যাদের মধ্যে শাসক দল লেবার পার্টির অনেকেই আছেন। তারা প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারের কাছে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার দাবি জানিয়ে চিঠি লিখেছেন। ৯টি ভিন্ন রাজনৈতিক দলের এমপিদের সই করা ওই চিঠিতে বলা হয়েছে, ‘আমরা আপনাকে অনুরোধ করছি– আগামী সপ্তাহে নিউইয়র্কে অনুষ্ঠিতব্য সম্মেলনে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দিন।’
আগামী সোম ও মঙ্গলবার
জাতিসংঘের উদ্যোগে এ সম্মেলন ফ্রান্স ও সৌদি আরবের সহসভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। চিঠিতে বলা হয়, ‘আমরা বুঝি, যুক্তরাজ্যের একার পক্ষে স্বাধীন ও মুক্ত ফিলিস্তিন গঠন সম্ভব নয়। তবে যুক্তরাজ্যের স্বীকৃতি একটি তাৎপর্যপূর্ণ বার্তা দেবে বিশ্বকে।’ ব্রিটেনের ঐতিহাসিক ভূমিকা ও জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য হওয়ার বিষয়টি উল্লেখ করে তারা বলেন, ‘১৯১৭ সালের বেলফোর ঘোষণার মাধ্যমে ইসরায়েল গঠনে যুক্তরাজ্যের ভূমিকা ছিল; এখন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়াও আমাদের নৈতিক দায়িত্ব।’ এ চিঠিতে রক্ষণশীল, লিবারেল ডেমোক্র্যাট, স্কটিশ ন্যাশনাল পার্টি ও ওয়েলসের প্লাইড কামরিসসহ বিভিন্ন দলের সংসদ সদস্যরা সই করেন। স্টারমার সরকার এখনও আনুষ্ঠানিকভাবে এ প্রস্তাবে সাড়া দেয়নি। ‘হিতে বিপরীতের’ শঙ্কা মেলোনির প্রতিষ্ঠা লাভের আগেই ফিলিস্তিনকে
‘রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি’ দেওয়া হলে তাতে উল্টো ফলও হতে পারে বলে মনে করেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি। তিনি বলেন, ‘আমি ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পক্ষে, কিন্তু প্রতিষ্ঠার আগেই তাকে স্বীকৃতি দেওয়ার পক্ষে নই।’ রয়টার্স জানায়, শুক্রবার ইতালির প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ‘যেটার অস্তিত্ব নেই, কিন্তু কাগজে স্বীকৃতি থাকলে, মনে হতে পারে সমস্যার সমাধান হয়ে গেছে। কিন্তু আদতে হয়নি।’ এর আগে ইতালির পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি তখনই দেওয়া যেতে পারে, যখন নতুন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রও ইসরায়েলকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে। স্বীকৃতি দেওয়ার কথা ভাবছে রাশিয়া আরটি জানিয়েছে, রাশিয়া ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া নিয়ে ভাবছে বলে জানিয়েছেন রুশ প্রেসিডেন্টের কার্যালয় ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ। শুক্রবার তিনি বলেন, ফিলিস্তিন রাষ্ট্র
প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে ইসরায়েলসহ মধ্যপ্রাচ্য সংকটের সমাধান সম্ভব। রাশিয়া সব সময়ই ফিলিস্তিন সমস্যার সমাধানের ভিত্তি হিসেবে দ্বি-রাষ্ট্রীয় সমাধানের পক্ষে ছিল। মস্কো ১৯৮৮ সালেই ফিলিস্তিনের স্বাধীনতার ঘোষণাকে সমর্থন করে স্বীকৃতি দিয়েছিল। পেসকভের মতে, শান্তি কেবল জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের প্রস্তাবনা মেনে চলার মাধ্যমেই অর্জন করা সম্ভব।
জাতিসংঘের উদ্যোগে এ সম্মেলন ফ্রান্স ও সৌদি আরবের সহসভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। চিঠিতে বলা হয়, ‘আমরা বুঝি, যুক্তরাজ্যের একার পক্ষে স্বাধীন ও মুক্ত ফিলিস্তিন গঠন সম্ভব নয়। তবে যুক্তরাজ্যের স্বীকৃতি একটি তাৎপর্যপূর্ণ বার্তা দেবে বিশ্বকে।’ ব্রিটেনের ঐতিহাসিক ভূমিকা ও জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য হওয়ার বিষয়টি উল্লেখ করে তারা বলেন, ‘১৯১৭ সালের বেলফোর ঘোষণার মাধ্যমে ইসরায়েল গঠনে যুক্তরাজ্যের ভূমিকা ছিল; এখন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়াও আমাদের নৈতিক দায়িত্ব।’ এ চিঠিতে রক্ষণশীল, লিবারেল ডেমোক্র্যাট, স্কটিশ ন্যাশনাল পার্টি ও ওয়েলসের প্লাইড কামরিসসহ বিভিন্ন দলের সংসদ সদস্যরা সই করেন। স্টারমার সরকার এখনও আনুষ্ঠানিকভাবে এ প্রস্তাবে সাড়া দেয়নি। ‘হিতে বিপরীতের’ শঙ্কা মেলোনির প্রতিষ্ঠা লাভের আগেই ফিলিস্তিনকে
‘রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি’ দেওয়া হলে তাতে উল্টো ফলও হতে পারে বলে মনে করেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি। তিনি বলেন, ‘আমি ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পক্ষে, কিন্তু প্রতিষ্ঠার আগেই তাকে স্বীকৃতি দেওয়ার পক্ষে নই।’ রয়টার্স জানায়, শুক্রবার ইতালির প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ‘যেটার অস্তিত্ব নেই, কিন্তু কাগজে স্বীকৃতি থাকলে, মনে হতে পারে সমস্যার সমাধান হয়ে গেছে। কিন্তু আদতে হয়নি।’ এর আগে ইতালির পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি তখনই দেওয়া যেতে পারে, যখন নতুন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রও ইসরায়েলকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে। স্বীকৃতি দেওয়ার কথা ভাবছে রাশিয়া আরটি জানিয়েছে, রাশিয়া ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া নিয়ে ভাবছে বলে জানিয়েছেন রুশ প্রেসিডেন্টের কার্যালয় ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ। শুক্রবার তিনি বলেন, ফিলিস্তিন রাষ্ট্র
প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে ইসরায়েলসহ মধ্যপ্রাচ্য সংকটের সমাধান সম্ভব। রাশিয়া সব সময়ই ফিলিস্তিন সমস্যার সমাধানের ভিত্তি হিসেবে দ্বি-রাষ্ট্রীয় সমাধানের পক্ষে ছিল। মস্কো ১৯৮৮ সালেই ফিলিস্তিনের স্বাধীনতার ঘোষণাকে সমর্থন করে স্বীকৃতি দিয়েছিল। পেসকভের মতে, শান্তি কেবল জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের প্রস্তাবনা মেনে চলার মাধ্যমেই অর্জন করা সম্ভব।



