
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

থানায় হামলা চালিয়ে ২ আসামি ছিনতাই-ভাঙচুর, পুলিশসহ আহত ২০

খুনের পর প্রেমিকার লাশের সাথে রাত্রিযাপন! প্রেমিক গ্রেপ্তার

বোরকা পরে ঘরে ঢুকে সাবেক স্ত্রীকে ছুরিকাঘাতে হত্যার পর স্বামীর আত্মহত্যা

হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের লাশ: প্রশ্ন অনেক, উত্তর খুঁজছে পুলিশ

মুরাদনগরে নারীকে ধর্ষণের ঘটনায় ৩৮ বিশিষ্ট নাগরিকের নিন্দা, বিচার দাবি

ভোলায় চাঁদা না পেয়ে স্বামীকে বেঁধে মারধর, স্ত্রীকে দলবদ্ধ ধর্ষণ

কিশোরীকে ধর্ষণে অভিযুক্ত বান্ধবীর বাবা, শোরগোল
প্রেমিকাকে ধর্ষণের পর হত্যা, যুবকের মৃত্যুদণ্ড

রাজধানীর কমলাপুর রেলস্টেশনে প্রায় ছয় বছর আগে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে প্রেমিকাকে ধর্ষণের পর হত্যার দায়ে মারুফ হাসান বাঁধন নামে এক যুবকের ফাঁসির আদেশ দিয়েছেন আদালত।
রায়ের পর্যবেক্ষণে আদালত বলেছেন, ‘বিশ্বাসের অমর্যাদাকারীদের শাস্তি না হলে সমাজে নেতিবাচক বার্তা যাবে।’ বৃহস্পতিবার ঢাকার পঞ্চম নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মুহাম্মদ সামছুল ইসলাম এ রায় ঘোষণা করেন।
সংশ্লিষ্ট আদালতের বেঞ্চ সহকারী মইন ইসলাম বলেন, বিচারক পৌনে এক ঘণ্টায় রায় পড়া শেষে আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হওয়ায় তার ফাঁসির আদেশ দেন। একই সঙ্গে সাজা পরোয়ানা দিয়ে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। এ সময় আসামি বাঁধন আদালতে উপস্থিত ছিলেন। ২০১৯ সালের ২৩ আগস্ট
বাঁধনকে পঞ্চগড় থেকে গ্রেফতার করে পুলিশ। এরপর থেকে তিনি কারাগারে রয়েছেন। রায়ের পর্যবেক্ষণে আদালত বলেন, প্রেমিককে বিশ্বাস করে বাড়ি থেকে তার হাত ধরে পালিয়ে আসে মেয়েটি। সেই বিশ্বাসের অমর্যাদা করে তাকে ঢাকায় এনে ধর্ষণের পর হত্যা করে। এই জঘন্যতম অপরাধের জন্য তার সর্বোচ্চ শাস্তি হওয়া প্রয়োজন। না হলে আদালত ও বিচার প্রক্রিয়ার ওপর মানুষের আস্থা কমে যাবে। মামলার বিবরণ থেকে জানা যায়, বাঁধনের সঙ্গে ভুক্তভোগী আসমা আক্তারের প্রেমের সম্পর্ক ছিল। ২০১৯ সালের ১৮ আগস্ট তারা পঞ্চগড় থেকে পালিয়ে ঢাকায় আসেন। কোনো আবাসিক হোটেল না পেয়ে কমলাপুর রেলস্টেশনে অবস্থান করেন। একপর্যায়ে বলাকা ট্রেনের একটি পরিত্যক্ত বগিতে তাকে নিয়ে যান বাঁধন। সেখানে
আসমাকে ধর্ষণ করেন তিনি। তবে ওই তরুণী চিৎকার করলে ওড়না গলায় প্যাঁচিয়ে হত্যা করেন বাঁধন। এ ঘটনায় ভুক্তভোগীর চাচা রাজু আহমেদ বাদী হয়ে ঢাকার রেলওয়ে থানায় মামলা করেন।
বাঁধনকে পঞ্চগড় থেকে গ্রেফতার করে পুলিশ। এরপর থেকে তিনি কারাগারে রয়েছেন। রায়ের পর্যবেক্ষণে আদালত বলেন, প্রেমিককে বিশ্বাস করে বাড়ি থেকে তার হাত ধরে পালিয়ে আসে মেয়েটি। সেই বিশ্বাসের অমর্যাদা করে তাকে ঢাকায় এনে ধর্ষণের পর হত্যা করে। এই জঘন্যতম অপরাধের জন্য তার সর্বোচ্চ শাস্তি হওয়া প্রয়োজন। না হলে আদালত ও বিচার প্রক্রিয়ার ওপর মানুষের আস্থা কমে যাবে। মামলার বিবরণ থেকে জানা যায়, বাঁধনের সঙ্গে ভুক্তভোগী আসমা আক্তারের প্রেমের সম্পর্ক ছিল। ২০১৯ সালের ১৮ আগস্ট তারা পঞ্চগড় থেকে পালিয়ে ঢাকায় আসেন। কোনো আবাসিক হোটেল না পেয়ে কমলাপুর রেলস্টেশনে অবস্থান করেন। একপর্যায়ে বলাকা ট্রেনের একটি পরিত্যক্ত বগিতে তাকে নিয়ে যান বাঁধন। সেখানে
আসমাকে ধর্ষণ করেন তিনি। তবে ওই তরুণী চিৎকার করলে ওড়না গলায় প্যাঁচিয়ে হত্যা করেন বাঁধন। এ ঘটনায় ভুক্তভোগীর চাচা রাজু আহমেদ বাদী হয়ে ঢাকার রেলওয়ে থানায় মামলা করেন।