ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
পর্দার আড়ালে দরকষাকষি: শর্ত নতুন সংবিধান প্রণয়ন
এমপিও শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন বেতন ৩০
ঢাবি শিক্ষার্থীদের ‘মেরে ঠ্যাং ভেঙে’ দেওয়ার হুমকি দিলেন শিবিরপন্থী ডাকসু সদস্য সর্বমিত্র চাকমা
চবি ক্যাম্পাস থেকে ছাত্রলীগ কর্মী সেজানকে তুলে নিয়ে কোপালো গুপ্ত শিবির সন্ত্রাসীরা
শিক্ষকদের এন্ট্রি পদ নবম গ্রেডসহ ৪-৬ স্তরের পদসোপান দাবি
শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের জন্য মাউশির সতর্কবার্তা
রাবির দ্বাদশ সমাবর্তনের তারিখ ঘোষণা
প্রাথমিক শিক্ষকদের পদযাত্রায় পুলিশের বাধা, সাউন্ড গ্রেনেড-টিয়ার শেল নিক্ষেপ
প্রাথমিক শিক্ষকদের শাহবাগ অভিমুখী পদযাত্রায় বাধা দিয়েছে পুলিশ। একপর্যায়ে আন্দোলনরত শিক্ষকদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে জলকামান, সাউন্ড গ্রেনেড ও টিয়ার শেল নিক্ষেপ করে পুলিশ। শনিবার বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে এই ঘটনা ঘটে।
প্রাথমি শিক্ষক নেতা শামসুদ্দিন মাসুদ জানান, তাদের শতাধিক শিক্ষক আহত হয়েছেন।
এর আগে সকালে দশম গ্রেডে বেতনসহ তিন দফা দাবি আদায়ে কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে লাগাতার অবস্থান কর্মসূচি শুরু করেন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকরা। সকাল ৯টা থেকে দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে আসা হাজারো শিক্ষক সেখানে জড়ো হয়ে অবস্থান নেন। দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত অবস্থান কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন তারা।
‘প্রাথমিক শিক্ষক দাবি বাস্তবায়ন পরিষদ’-এর ব্যানারে
বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির বিভিন্ন অংশসহ চারটি সংগঠন এ কর্মসূচি পরিচালনা করছে। সংগঠনগুলো হলো- বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতি (কাশেম-শাহিন), বাংলাদেশ প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক সমিতি, বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতি (শাহিন-লিপি) এবং সহকারী শিক্ষক দশম গ্রেড বাস্তবায়ন পরিষদ। এছাড়াও ঢাকা–চট্টগ্রাম বিভাগের তৃতীয় ধাপে নিয়োগপ্রাপ্ত শিক্ষকরাও আন্দোলনে যোগ দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন। ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলার অলহরী দুর্গাপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক ফাতেমা শবনম বলেন, উপজেলা হিসাবরক্ষণ অফিসে বেতন নিতে গেলে অফিস সহকারীরা ১২তম গ্রেডে বেতন পান, আর আমরা শিক্ষক হয়ে পাই ১৩তম গ্রেডে। এই গ্রেড বৈষম্যের কারণে সম্মানও পাই না। অভিযোগ করে তিনি আরও বলেন, আমাদের আয় এত কম যে বাজারে গিয়ে ভালো মাছও
কেনা সম্ভব হয় না। দুই ঈদের বোনাস দিয়েও ঈদ ঠিকভাবে করা যায় না, কুরবানি তো দূরের কথা। শরীয়তপুরের নড়িয়া উপজেলার শিক্ষক ইয়াছিন মিয়া বলেন, সরকারি গাড়িচালকরা পান ১২তম গ্রেডে বেতন, অথচ শিক্ষকেরা ১৩তম গ্রেডে। দেশে শিক্ষকদের এই অবমূল্যায়ন অগ্রহণযোগ্য। বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির (শাহিন–লিপি) সাধারণ সম্পাদক খায়রুন নাহার লিপি বলেন, আলোচনা বহুবার হয়েছে, কিন্তু কোনো ফল নেই। এবার দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত রাজপথেই থাকব। সহকারী শিক্ষকদের তিন দফা দাবিগুলো হলো- ১০ম গ্রেডে বেতন নির্ধারণ, ১০ ও ১৬ বছর পূর্তিতে উচ্চতর গ্রেড সমস্যার সমাধান এবং শতভাগ বিভাগীয় পদোন্নতি বাস্তবায়ন।
বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির বিভিন্ন অংশসহ চারটি সংগঠন এ কর্মসূচি পরিচালনা করছে। সংগঠনগুলো হলো- বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতি (কাশেম-শাহিন), বাংলাদেশ প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক সমিতি, বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতি (শাহিন-লিপি) এবং সহকারী শিক্ষক দশম গ্রেড বাস্তবায়ন পরিষদ। এছাড়াও ঢাকা–চট্টগ্রাম বিভাগের তৃতীয় ধাপে নিয়োগপ্রাপ্ত শিক্ষকরাও আন্দোলনে যোগ দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন। ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলার অলহরী দুর্গাপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক ফাতেমা শবনম বলেন, উপজেলা হিসাবরক্ষণ অফিসে বেতন নিতে গেলে অফিস সহকারীরা ১২তম গ্রেডে বেতন পান, আর আমরা শিক্ষক হয়ে পাই ১৩তম গ্রেডে। এই গ্রেড বৈষম্যের কারণে সম্মানও পাই না। অভিযোগ করে তিনি আরও বলেন, আমাদের আয় এত কম যে বাজারে গিয়ে ভালো মাছও
কেনা সম্ভব হয় না। দুই ঈদের বোনাস দিয়েও ঈদ ঠিকভাবে করা যায় না, কুরবানি তো দূরের কথা। শরীয়তপুরের নড়িয়া উপজেলার শিক্ষক ইয়াছিন মিয়া বলেন, সরকারি গাড়িচালকরা পান ১২তম গ্রেডে বেতন, অথচ শিক্ষকেরা ১৩তম গ্রেডে। দেশে শিক্ষকদের এই অবমূল্যায়ন অগ্রহণযোগ্য। বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির (শাহিন–লিপি) সাধারণ সম্পাদক খায়রুন নাহার লিপি বলেন, আলোচনা বহুবার হয়েছে, কিন্তু কোনো ফল নেই। এবার দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত রাজপথেই থাকব। সহকারী শিক্ষকদের তিন দফা দাবিগুলো হলো- ১০ম গ্রেডে বেতন নির্ধারণ, ১০ ও ১৬ বছর পূর্তিতে উচ্চতর গ্রেড সমস্যার সমাধান এবং শতভাগ বিভাগীয় পদোন্নতি বাস্তবায়ন।



