
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

সুদসহ অক্ষয়ের টাকা ফেরত দিলেন পরেশ রাওয়াল

কানে রানির মতো পা রাখলেন আলিয়া ভাট

ঐশ্বরিয়ার গলায় থাকা চুনির মালার মূল্য কত?

২৫ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ চেয়ে পরেশকে আইনি নোটিশ, যা বললেন অক্ষয়ের আইনজীবী

স্বজনদের সাথে বাড়ি ফিরলেন ‘পর্দার শেখ হাসিনা’ নুসরাত ফারিয়া

বলিউড নিয়ে এ কেমন মন্তব্য নওয়াজউদ্দিনের

চঞ্চলকে চিনতেন না বলে দাবি করলেন ইশরাক
পানি পান করে ক্ষুধা মেটাতাম, বলছেন অভিনেত্রী

অভিনয়ে দক্ষতার প্রমাণ দিয়ে বলিউডে নিজের স্থান করে নিয়েছেন নুসরাত ভারুচা। সম্প্রতি তিনি তার পরিবারের দুঃসময়ের স্মৃতি চারণ করেছেন।
অভিনেত্রী জানিয়েছেন, তিনি তার পরিবারের একমাত্র আয়রোজগারের সদস্য ছিলেন। টাকা, পয়সা অত্যন্ত মেপে বুঝে খরচ করতেন। বিশেষ করে কলেজে পড়ার সময় অর্থনৈতিক সমস্যার কারণে মাঝে মধ্যে পানি পান করে দিন কাটিয়েছেন।
এক সাক্ষাৎকারে নুসরত ভারুচা জানিয়েছেন, ‘খুব আগে থেকেই আমি ঠিক করে নিয়েছিলাম যে প্রতি মাসে আমি কত টাকা খরচ করব। আমার বেসিক চাহিদাগুলো কী কী সেটাও ঠিক কর নিয়েছিলাম। আর আয়ের যে টাকা বেঁচে থাকে সেটা স্বাভাবিকভাবেই বিনিয়োগ করি না হয় জমাই। টাকা কখনও আমার অ্যাকাউন্টে আসে না। আমার অ্যাকাউন্টেন্টদের নির্দেশ
দেওয়া আছে তারা যেন সেটা সোজা আমার ওয়েলথ ম্যানেজারের কাছে পাঠিয়ে দেন বিনিয়োগ করার জন্য।’ তিনি আরও জানান, ‘আমার বাবার বয়স প্রায় ৭০ বছর, মায়ের ৬২। আমার দাদির বয়স ৯২ বছর। ওনারা সবাই আমার আয়ের উপর নির্ভরশীল। আমার ব্যাকআপ থাকা খুব জরুরি। ওনাদের যাতে কোনো সমস্যা না হয় সেজন্য আমাকে হিসেব করে চলতে হয়।’ কলেজে পড়ার সময়ে আর্থিক অনটনের স্মৃতি চারণ করে নুসরত বলেন, ‘আমি কলেজে পড়ার সময় আমাদের খুব আর্থিক অনটন ছিল। বাবার ব্যবসায় তেমন আয় হতো না। তাই আমি খুব বুঝে ভেবে টাকা খরচ করতাম। কলেজ লাইফে আমি ৫ বছর দিনে ৮ টাকার বেশি খরচ করতাম না, আর সেটাও
যাতায়াতের জন্য। ট্রেন বাসে করে কলেজ যেতাম আর ফিরে আসতাম। কলেজে ফ্রি ছিল শুধু খাবার পানি। আমার ক্ষুধা পেলে আমি পানি খেতাম। বাবা যে আমায় টাকা দিতে চাইত না সেটা নয়। কিন্তু আমি সচেতন ভাবেই সেটা নিতাম না।’
দেওয়া আছে তারা যেন সেটা সোজা আমার ওয়েলথ ম্যানেজারের কাছে পাঠিয়ে দেন বিনিয়োগ করার জন্য।’ তিনি আরও জানান, ‘আমার বাবার বয়স প্রায় ৭০ বছর, মায়ের ৬২। আমার দাদির বয়স ৯২ বছর। ওনারা সবাই আমার আয়ের উপর নির্ভরশীল। আমার ব্যাকআপ থাকা খুব জরুরি। ওনাদের যাতে কোনো সমস্যা না হয় সেজন্য আমাকে হিসেব করে চলতে হয়।’ কলেজে পড়ার সময়ে আর্থিক অনটনের স্মৃতি চারণ করে নুসরত বলেন, ‘আমি কলেজে পড়ার সময় আমাদের খুব আর্থিক অনটন ছিল। বাবার ব্যবসায় তেমন আয় হতো না। তাই আমি খুব বুঝে ভেবে টাকা খরচ করতাম। কলেজ লাইফে আমি ৫ বছর দিনে ৮ টাকার বেশি খরচ করতাম না, আর সেটাও
যাতায়াতের জন্য। ট্রেন বাসে করে কলেজ যেতাম আর ফিরে আসতাম। কলেজে ফ্রি ছিল শুধু খাবার পানি। আমার ক্ষুধা পেলে আমি পানি খেতাম। বাবা যে আমায় টাকা দিতে চাইত না সেটা নয়। কিন্তু আমি সচেতন ভাবেই সেটা নিতাম না।’