ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনে নিরাপত্তাবেষ্টনী ভাঙার চেষ্টা হয়নি: জয়সওয়াল
৪০০ বছর পর চিঠি বিলি বন্ধ করছে ড্যানিশ পোস্ট অফিস
দক্ষিণ আফ্রিকায় বন্দুক হামলা, নিহত ১০
নজিরবিহীন অস্ত্র বিক্রি করেছে ইসরায়েল, শীর্ষ ক্রেতা কারা
দীর্ঘ নীরোগ জীবনের রহস্যভেদ
ইসরায়েলের প্রশ্রয়ে গাজায় সশস্ত্র গোষ্ঠীর দৌরাত্ম্য
বিশ্ব গণমাধ্যমে ওসমান হাদির মৃত্যু পরবর্তী ঘটনাপ্রবাহ
পাকিস্তান সেনাপ্রধানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানালো হোয়াইট হাউস
সম্প্রতি মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে নোবেল পুরস্কারের জন্য মনোনীত করে সুপারিশ করেন পাকিস্তানের সেনাপ্রধান ফিল্ড মার্শাল আসিম মুনির।
তার এই সুপারিশকে স্বাগত জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্টের সরকারি বাসভবন ও দপ্তর হোয়াইট হাউসের প্রেস সচিব ক্যারোলিন লিভিট। এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে জিও নিউজ।
সম্প্রতি মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে নোবেল পুরস্কারের জন্য মনোনীত করে সুপারিশ করেন পাকিস্তানের সেনাপ্রধান ফিল্ড মার্শাল আসিম মুনির। তার এই সুপারিশকে স্বাগত জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্টের সরকারি বাসভবন ও দপ্তর হোয়াইট হাউসের প্রেস সচিব ক্যারোলিন লিভিট। এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে জিও নিউজ।
মঙ্গলবার (৮ জুলাই) হোয়াইট হাউসে এক সংবাদ সম্মেলনে ক্যারোলিন লিভিট বলেন, ‘প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের এই মনোনয়ন ভারত ও পাকিস্তানের সম্ভাব্য
পারমাণবিক যুদ্ধ ঠেকাতে তার কূটনৈতিক জয় প্রমাণ করেছে।’ গত এপ্রিলের শেষ দিকে ভারতের জম্মু ও কাশ্মির রাজ্যের পেহেলগামে হামলা এবং ২৬ পর্যটক নিহত হওয়ার ঘটনায় ৭ মে পাকিস্তান ভূখণ্ডে ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামে বিমান অভিযান চালায় ভারত। এই অভিযানের দু’দিন পর ভারতের সামরিক স্থাপনা লক্ষ্য করে পাল্টা ‘অপারেশন বুনিয়ান উল মারসুস’ পরিচালনা করে পাকিস্তান। দু’পক্ষের এই পাল্টাপাল্টি সংঘাত আরও গুরুতর হয়ে ওঠার আগেই কূটনৈতিক হস্তক্ষেপ করেন ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং তার প্রচেষ্টাতেই যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয় দিল্লি-ইসলামাবাদ। এরপর গত জুন মাসের ২১ তারিখ ট্রাম্পের আমন্ত্রণে হোয়াইট হাউসে যান পাকিস্তানের সেনাপ্রধান ফিল্ড মার্শাল আসিম মুনির। তিনি ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠক ও মধ্যাহ্নভোজ করেন। পরে দেশে ফিরে তিনি বলেন, বৈশ্বিক শান্তিতে
অবদান রাখার জন্য ট্রাম্পকে নোবেল পুরস্কার দেয়া উচিত। ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেলের জন্য নরওয়ের নোবেল কমিটির কাছে লিখিতভাবে সুপারিশও পাঠায় ইসলামাবাদ।
পারমাণবিক যুদ্ধ ঠেকাতে তার কূটনৈতিক জয় প্রমাণ করেছে।’ গত এপ্রিলের শেষ দিকে ভারতের জম্মু ও কাশ্মির রাজ্যের পেহেলগামে হামলা এবং ২৬ পর্যটক নিহত হওয়ার ঘটনায় ৭ মে পাকিস্তান ভূখণ্ডে ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামে বিমান অভিযান চালায় ভারত। এই অভিযানের দু’দিন পর ভারতের সামরিক স্থাপনা লক্ষ্য করে পাল্টা ‘অপারেশন বুনিয়ান উল মারসুস’ পরিচালনা করে পাকিস্তান। দু’পক্ষের এই পাল্টাপাল্টি সংঘাত আরও গুরুতর হয়ে ওঠার আগেই কূটনৈতিক হস্তক্ষেপ করেন ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং তার প্রচেষ্টাতেই যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয় দিল্লি-ইসলামাবাদ। এরপর গত জুন মাসের ২১ তারিখ ট্রাম্পের আমন্ত্রণে হোয়াইট হাউসে যান পাকিস্তানের সেনাপ্রধান ফিল্ড মার্শাল আসিম মুনির। তিনি ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠক ও মধ্যাহ্নভোজ করেন। পরে দেশে ফিরে তিনি বলেন, বৈশ্বিক শান্তিতে
অবদান রাখার জন্য ট্রাম্পকে নোবেল পুরস্কার দেয়া উচিত। ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেলের জন্য নরওয়ের নোবেল কমিটির কাছে লিখিতভাবে সুপারিশও পাঠায় ইসলামাবাদ।



