ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
৪৩ শিক্ষককে বদলির পর প্রাথমিক শিক্ষকদের শাটডাউন স্থগিত
বাংলাদেশের শিক্ষার্থী ভর্তিতে না ব্রিটেনের অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ের
দেশের সব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ঘোষণা শিক্ষকদের
সরকারি মাধ্যমিক শিক্ষকদের কর্মবিরতি স্থগিত, বুধবার থেকে বার্ষিক পরীক্ষা
ব্রাকসু নির্বাচন স্থগিতে ক্যাম্পাসে উত্তেজনা, ভিসি কার্যালয় ঘেরাও
‘মিনিস্ট্রি অডিটে’ ঘুষের রেট এক মাসের বেতন
দুই হত্যা, দুই বিশ্ববিদ্যালয়, এক নিস্ক্রিয় সরকার : বিচার পাবে কবে?
পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের ৬ দফা, চট্টগ্রামে আমরণ অনশন কর্মসূচির হুঁ
জুনিয়র ইন্সট্রাক্টর পদে ক্রাফট ইন্সট্রাক্টরদের জন্য বরাদ্দ ৩০ শতাংশ প্রমোশন কোটা বাতিলসহ ছয় দফা দাবিতে চট্টগ্রামেও সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীরা।
সোমবার সকাল থেকেই ক্লাশ ও পরীক্ষা বর্জন করে বিক্ষোভ শুরু করেন শিক্ষার্থীরা। পরে দুপুরে নগরীর জামাল খানের চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের সামনে অবস্থান নিয়ে দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আমরণ অনশন কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তারা। তবে বিকাল ৫টার দিকে আন্দোলনরতরা সড়ক থেকে উঠে যান।
সরেজমিন দেখা যায়, দুপুরে ছয় দফা দাবি সম্বলিত প্ল্যাকার্ডসহ মিছিল নিয়ে চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের সামনে জড়ো হন পলিটেকনিক শিক্ষার্থীরা। এ সময় জামালখান এলাকার দ্বিমুখী সড়কের একপাশজুড়ে অবস্থান নিয়ে স্লোগান দিতে
থাকে তারা। তাদের অবস্থানের কারণে সড়কের একপাশ দিয়ে যানবাহণ চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, ক্রাফট ইন্সট্রাক্টররা কারিগরি ব্যাকগ্রাউন্ডের নন। অধিকাংশই অষ্টম শ্রেণি কিংবা এসএসসি পাশ, যাদের মূল দায়িত্ব ল্যাব সহকারী হিসেবে কাজ করা। তাদের শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হলে শিক্ষার্থীরা প্রকৃত কারিগরি শিক্ষা থেকে বঞ্চিত হবেন। শিক্ষার্থীরা বলেন, আমরা যারা পলিটেকনিক ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার, আমাদের সঙ্গে বৈষম্যমূলক আচরণ করা হচ্ছে। আমরা বারবার দাবি জানিয়ে যাচ্ছি, আমাদের কথায় কর্তৃপক্ষ কর্ণপাত করছে না। অথচ আমাদের দাবিগুলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারিগরি শিক্ষাকে যদি বাঁচাতে হয়, তাহলে দাবিগুলো অবিলম্বে মেনে নিতে হবে।
থাকে তারা। তাদের অবস্থানের কারণে সড়কের একপাশ দিয়ে যানবাহণ চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, ক্রাফট ইন্সট্রাক্টররা কারিগরি ব্যাকগ্রাউন্ডের নন। অধিকাংশই অষ্টম শ্রেণি কিংবা এসএসসি পাশ, যাদের মূল দায়িত্ব ল্যাব সহকারী হিসেবে কাজ করা। তাদের শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হলে শিক্ষার্থীরা প্রকৃত কারিগরি শিক্ষা থেকে বঞ্চিত হবেন। শিক্ষার্থীরা বলেন, আমরা যারা পলিটেকনিক ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার, আমাদের সঙ্গে বৈষম্যমূলক আচরণ করা হচ্ছে। আমরা বারবার দাবি জানিয়ে যাচ্ছি, আমাদের কথায় কর্তৃপক্ষ কর্ণপাত করছে না। অথচ আমাদের দাবিগুলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারিগরি শিক্ষাকে যদি বাঁচাতে হয়, তাহলে দাবিগুলো অবিলম্বে মেনে নিতে হবে।



