ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
বাংলাদেশকে ঘাঁটি করে ভারতে হামলার ছক হাফিজ সইদের, কাশ্মীরের নামে মহিলা আত্মঘাতী বাহিনী গড়ছে জৈশ
রাশিয়ার গচ্ছিত সম্পদ জব্দে বেলজিয়ামকে রাজি করাতে ব্যর্থ ইইউ, মস্কোর হুঁশিয়ারি জারি
ক্যাপিটাল হিল থেকে শেখ হাসিনার ফোনালাপ: বিবিসির ‘নিরপেক্ষতা’ নিয়ে প্রশ্ন
ইরানে নজিরবিহীন খরা, তেহরানে তীব্র পানি সংকট
দিল্লি হামলায় শেখ হাসিনার নিন্দাঃ জঙ্গিবাদ ও আঞ্চলিক সন্ত্রাসবাদ এর বিরুদ্ধে দৃঢ় অবস্থানের ঘোষণা
ইসলামাবাদে জেলা আদালতের বাইরে আত্মঘাতী হামলা: ১২ জন নিহত, ২৭ জন আহত
ভারতে একের পর এক বিস্ফোরণ, বাংলাদেশ ও পাকিস্তান সীমান্তে উচ্চ সতর্কতা জারি
নির্বাচনী জনসভায় ভাষণ দিতে পশ্চিমবঙ্গে মোদি
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আজ (শুক্রবার) পশ্চিমবঙ্গে আসছেন। রাজ্যের আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনকে কেন্দ্র করেই তার এই সফর বলে ধারণা করা হচ্ছে।
বিকেলে বিহারে একটি নির্বাচনী জনসভায় অংশ নেওয়ার পর মোদি দুর্গাপুরে পৌঁছাবেন। সেখানে নেহরু স্টেডিয়ামে বিজেপির আয়োজিত একটি বড় জনসভায় ভাষণ দেবেন তিনি।
এর আগে গত ২৯ মে মোদি পশ্চিমবঙ্গ সফরে এসে আলিপুরদুয়ারে এক জনসভায় অংশ নেন। সে সময় তিনি রাজ্যের শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেসের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ তুলেছিলেন।
বিহার ও পশ্চিমবঙ্গ—উভয় রাজ্যেই বিধানসভা নির্বাচন আগামী বছরের শুরুতে হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তাই মোদির এই সফরকে নির্বাচনী প্রস্তুতির অংশ হিসেবেই দেখা হচ্ছে।
বিহারে ভাষণ শেষ করে মোদি পাটনা থেকে বিমানে দুর্গাপুরের অন্ডাল বিমানবন্দরে আসবেন। সেখান
থেকে তিনি সড়কপথে জনসভাস্থলে যাবেন। শেষ তিন কিলোমিটার পথে তিনি গাড়ির জানালা থেকে জনগণকে শুভেচ্ছা জানাবেন বলে জানা গেছে। দুর্গাপুরের নেহরু স্টেডিয়ামে মোদির জন্য দুটি মঞ্চ তৈরি করা হয়েছে। একটি রাজনৈতিক ভাষণের জন্য, আরেকটি প্রশাসনিক বৈঠকের জন্য। ওই বৈঠক থেকে তিনি বেশ কিছু উন্নয়ন প্রকল্পের ঘোষণা দেবেন। বৃহস্পতিবার রাতে মোদি তার এক্স অ্যাকাউন্টে দেওয়া এক বার্তায় জনসভায় যোগ দিতে মানুষকে আহ্বান জানান। তিনি বলেন, তৃণমূলের কারণে পশ্চিমবঙ্গ পিছিয়ে পড়েছে। রাজ্যের উন্নয়ন সম্ভব শুধু বিজেপির হাতেই। রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, এবার তৃণমূল তাদের নির্বাচনী প্রচারে তুলে ধরতে পারে বাঙালিদের হেনস্তার অভিযোগ, বিশেষ করে দেশের বিভিন্ন স্থানে বাংলাদেশি তকমা দিয়ে যেভাবে বাংলাভাষীদের হেনস্তা করা হচ্ছে, তা
নিয়েই তারা মুখর হতে পারে। অন্যদিকে, বিজেপি এবার তৃণমূলের দুর্নীতিকে বড় ইস্যু বানাতে চাইছে। তাদের ঘোষণা, ২০২৬ সালের বিধানসভা নির্বাচনে তৃণমূলকে দুর্নীতির দায়ে বিদায় নিতে হবে, আর বিজেপি রাজ্যে ক্ষমতায় আসবে। উল্লেখ্য, সর্বশেষ বিধানসভা নির্বাচন হয়েছিল ২০২১ সালে। তৃণমূল পেয়েছিল ২৯৪টি আসনের মধ্যে ২১৩টি, বিজেপি ৭৭টি, আর নতুন দল আইএসএফ জিতেছিল ১টি আসনে। কংগ্রেস ও বাম দল কোনো আসন পায়নি।
থেকে তিনি সড়কপথে জনসভাস্থলে যাবেন। শেষ তিন কিলোমিটার পথে তিনি গাড়ির জানালা থেকে জনগণকে শুভেচ্ছা জানাবেন বলে জানা গেছে। দুর্গাপুরের নেহরু স্টেডিয়ামে মোদির জন্য দুটি মঞ্চ তৈরি করা হয়েছে। একটি রাজনৈতিক ভাষণের জন্য, আরেকটি প্রশাসনিক বৈঠকের জন্য। ওই বৈঠক থেকে তিনি বেশ কিছু উন্নয়ন প্রকল্পের ঘোষণা দেবেন। বৃহস্পতিবার রাতে মোদি তার এক্স অ্যাকাউন্টে দেওয়া এক বার্তায় জনসভায় যোগ দিতে মানুষকে আহ্বান জানান। তিনি বলেন, তৃণমূলের কারণে পশ্চিমবঙ্গ পিছিয়ে পড়েছে। রাজ্যের উন্নয়ন সম্ভব শুধু বিজেপির হাতেই। রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, এবার তৃণমূল তাদের নির্বাচনী প্রচারে তুলে ধরতে পারে বাঙালিদের হেনস্তার অভিযোগ, বিশেষ করে দেশের বিভিন্ন স্থানে বাংলাদেশি তকমা দিয়ে যেভাবে বাংলাভাষীদের হেনস্তা করা হচ্ছে, তা
নিয়েই তারা মুখর হতে পারে। অন্যদিকে, বিজেপি এবার তৃণমূলের দুর্নীতিকে বড় ইস্যু বানাতে চাইছে। তাদের ঘোষণা, ২০২৬ সালের বিধানসভা নির্বাচনে তৃণমূলকে দুর্নীতির দায়ে বিদায় নিতে হবে, আর বিজেপি রাজ্যে ক্ষমতায় আসবে। উল্লেখ্য, সর্বশেষ বিধানসভা নির্বাচন হয়েছিল ২০২১ সালে। তৃণমূল পেয়েছিল ২৯৪টি আসনের মধ্যে ২১৩টি, বিজেপি ৭৭টি, আর নতুন দল আইএসএফ জিতেছিল ১টি আসনে। কংগ্রেস ও বাম দল কোনো আসন পায়নি।



