
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ট্রাম্পের মধ্যপ্রাচ্য সফরের আগে মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

যুদ্ধবিরতির পরও ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে আতঙ্ক

তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ কি শুরু হয়ে গেছে?

গাজা যুদ্ধ হয়ে উঠেছে ফিলিস্তিনিদের জাগরণের প্রতীক

যুক্তরাষ্ট্র-চীন সম্পর্ক খুবই ভালো: ট্রাম্প

যুদ্ধবিরতির পরও ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে আতঙ্ক

জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি
নাম ‘করাচি’, তাই ভেঙে দেওয়া হলো দোকান

শুধু করাচি নাম হওয়ায় ভাঙা হলো বেকারি। ভারত ও পাকিস্তানের উত্তেজনার মধ্যে তেলেঙ্গানার হায়দরাবাদে ভাঙচুর চালিয়েছেন ক্ষমতাসীন উগ্র হিন্দুত্ববাদী দল ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) কর্মীরা। শনিবার দুই দেশ যুদ্ধবিরতি ঘোষণার কয়েক ঘণ্টা আগে এ ঘটনা ঘটে। আরজিআই বিমানবন্দর থানা এলাকার শামশাবাদ শাখায় বিকাল ৩টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। সেখানে ভাঙচুরকারীরা পাকিস্তানি পতাকা পদদলিত করে এবং দেশটির বিরুদ্ধে স্লোগান দেয়। সোমবার ডনের প্রতিবেদনে উঠে আসে এ তথ্য।
ভিডিও ফুটেজে দেখা যায়, তারা লাঠি দিয়ে সাইনবোর্ডে আঘাত করছে, বিশেষ করে ‘করাচি’ শব্দটি লক্ষ্য করে। আরজিআই বিমানবন্দর থানার পরিদর্শক কে. বালারাজু বলেন, বিকাল ৩টার দিকে আরজিআই বিমানবন্দর থানা এলাকার শামশাবাদ করাচি বেকারির বাইরে কয়েকজন
বিজেপি কর্মী হাজির হন। তারা স্লোগান তোলেন এবং বেকারির নাম নিয়ে আপত্তি জানান। তারা সাইনবোর্ডটি ক্ষতিগ্রস্ত করার চেষ্টা করেন। ব্যাপক ক্ষতি করার আগেই আমরা তাদের আটক করি। তবে পরবর্তী সময়ে পুলিশ আটক ভাঙচুরকারীদের ছেড়ে দেয়। পরিদর্শক বালারাজু বলেন, করাচি বেকারি তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ দিতে চায়নি। উল্লেখ্য, ১৯৫৩ সাল থেকে হায়দরাবাদের একটি সুপরিচিত প্রতিষ্ঠান এই বেকারি। ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনার সময় প্রায়ই আক্রমণের শিকার হয় এই প্রতিষ্ঠান। নামটি ভারতের স্বাধীনতার আগে প্রতিষ্ঠাতার নিজ শহরকে নির্দেশ করে। বছরের পর বছর ধরে বারবার আক্রান্ত হওয়ার পরও বেকারিটি তার প্রতিষ্ঠাতার শিকড়ের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে নাম পরিবর্তন করেনি। এ ঘটনায় বিজেপির তেলেঙ্গানা মুখপাত্র নাচারাজু ভেঙ্কটা সুভাষ নিন্দা
জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘আমি জানি না কোনো বিজেপি কর্মী এই ধরনের ভাঙচুরে অংশ নিয়েছের কি না।’ তিনি বলেন, ‘আমি মনে করি না, এটি করা সঠিক কাজ ছিল। শুধু এর নামে করাচি আছে মানে এই নয় যে, এটি করাচির। বেকারির অনেক আউটলেট দোকানের সামনে গর্বের সঙ্গে ভারতীয় পতাকা প্রদর্শন করে।
বিজেপি কর্মী হাজির হন। তারা স্লোগান তোলেন এবং বেকারির নাম নিয়ে আপত্তি জানান। তারা সাইনবোর্ডটি ক্ষতিগ্রস্ত করার চেষ্টা করেন। ব্যাপক ক্ষতি করার আগেই আমরা তাদের আটক করি। তবে পরবর্তী সময়ে পুলিশ আটক ভাঙচুরকারীদের ছেড়ে দেয়। পরিদর্শক বালারাজু বলেন, করাচি বেকারি তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ দিতে চায়নি। উল্লেখ্য, ১৯৫৩ সাল থেকে হায়দরাবাদের একটি সুপরিচিত প্রতিষ্ঠান এই বেকারি। ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনার সময় প্রায়ই আক্রমণের শিকার হয় এই প্রতিষ্ঠান। নামটি ভারতের স্বাধীনতার আগে প্রতিষ্ঠাতার নিজ শহরকে নির্দেশ করে। বছরের পর বছর ধরে বারবার আক্রান্ত হওয়ার পরও বেকারিটি তার প্রতিষ্ঠাতার শিকড়ের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে নাম পরিবর্তন করেনি। এ ঘটনায় বিজেপির তেলেঙ্গানা মুখপাত্র নাচারাজু ভেঙ্কটা সুভাষ নিন্দা
জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘আমি জানি না কোনো বিজেপি কর্মী এই ধরনের ভাঙচুরে অংশ নিয়েছের কি না।’ তিনি বলেন, ‘আমি মনে করি না, এটি করা সঠিক কাজ ছিল। শুধু এর নামে করাচি আছে মানে এই নয় যে, এটি করাচির। বেকারির অনেক আউটলেট দোকানের সামনে গর্বের সঙ্গে ভারতীয় পতাকা প্রদর্শন করে।