ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
এনরিখের সঙ্গে ‘আজীবন’ চুক্তি পিএসজির!
বার্সার লড়াকুকন্যা আইতানা বোনমাতি
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের জন্য বিপিএলের সময়সূচিতে পরিবর্তন
ফুটবল ম্যাচে ভয়াবহ দাঙ্গা, পুলিশসহ আহত ৫৯
বিশ্বকাপের ২ মাস আগে শ্রীলঙ্কার নেতৃত্বে শানাকা
মেসিকে ফেরানোর প্রতিশ্রুতি বার্সার নতুন প্রেসিডেন্ট প্রার্থীর
তাসকিনকে নিয়ে আগ্রহ দেখায়নি কেউ, ডাক পায়নি বাকিরা
দেশে পূর্ণাঙ্গ সিরিজ খেলে অবসর নেবেন সাকিব, কাজ করতে চান মানুষের জন্য
ঘরের মাঠে টেস্ট, ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টির পূর্ণাঙ্গ একটি সিরিজ খেলে অবসর নেওয়ার ইচ্ছার কথা জানিয়েছেন বাংলাদেশের সর্বকালের সেরা ক্রিকেটার সাকিব আল হাসান। সাকিব ঘোষণা দিয়েছেন, আনুষ্ঠানিকভাবে তিনি এখনও কোনো ফরম্যাট থেকে অবসর নেননি।
২০২৪ সালের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর থেকেই দেশের বাইরে থাকতে বাধ্য হয়েছেন বাংলাদেশের সাবেক এই অধিনায়ক। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেট খেলে আনুষ্ঠানিকভাবে বিদায় নেওয়ার কথা বলেছিলেন তিনি। দেশে ফিরে আবার দেশের বাইরে যাওয়ার শর্ত দিয়েছিলেন সাকিব। কিন্তু নীতিনির্ধারকদের থেকে সাড়া পাননি। ‘হুমকি’ থাকায় তাকে নিয়ে ঝুঁকিও নেননি তারা।
কানপুরে সাকিব টি-টোয়েন্টি থেকে সরে যাওয়ার এবং ভবিষ্যতে প্রয়োজন হলে ফেরার কথা বলেছিলেন। ২০২৫ সালে চ্যাম্পিয়নস ট্রফি খেলে ওয়ানডে ছাড়ার ইচ্ছা
ছিল তার। সেটাও হয়নি। আর টেস্টেও সুযোগ হয়নি। ফলে মাঠ থেকে অবসর নেওয়ার বাসনা পূরণ হয়নি বিশ্বের অন্যতম সেরা অলরাউন্ডার সাকিবের। তবে এখনও সেই ইচ্ছাটা পুষে রেখেছেন তিনি। । রোববার প্রকাশিত ‘বিয়ার্ড বিফোর উইকেট’ পডকাস্ট-এ নিজের ইচ্ছা কথা বলেছেন বাঁহাতি অলরাউন্ডার, “আনুষ্ঠানিকভাবে সব সংস্করণ থেকে অবসর নেইনি আমি। এই প্রথম এটি প্রকাশ করছি। আমার পরিকল্পনা হলো বাংলাদেশে ফিরে গিয়ে ওয়ানডে, টেস্ট ও টি-টোয়েন্টির একটি পূর্ণাঙ্গ সিরিজ খেলে অবসর নেওয়া।” “আমি বলতে চাই, একটি সিরিজে সব সংস্করণ থেকে অবসর নিতে পারি। এটি টি-টোয়েন্টি দিয়ে শুরু করে ওয়ানডে ও টেস্ট, অথবা টেস্ট, ওয়ানডে, টি-টোয়েন্টি-এভাবে হতে পারে। এর যেভাবেই হোক, আমি খুশি; কিন্তু আমি একটি
পূর্ণাঙ্গ সিরিজ খেলে অবসর নিতে চাই। এটাই আমি চাই।” - যোগ করেন তিনি। ২০২৪ সালে ভারত সফরের পর থেকেই জাতীয় দলের বাইরে সাকিব। তবে বিভিন্ন দেশের ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটে নিয়মিতই খেলে বেড়াচ্ছেন সাকিব। এখন যেমন খেলছেন সংযুক্ত আরব আমিরাতের ইন্টারন্যাশনাল লিগ টি-টোয়েন্টিতে (আইএল টি-টোয়েন্টি)। দেশের হয়ে একটি সিরিজ খেলার অপেক্ষাতেই নিজেকে প্রস্তুত রাখছেন সাকিব, এমনটাই বুঝিয়েছেন, ‘‘আমি আশাবাদী। এজন্যই আমি (টি-টোয়েন্টি লিগ) খেলছি। আমার মনে হয় এটা হবে। আমার মনে হয়, যখন একজন খেলোয়াড় কিছু বলে, তার কথায় অটল থাকার চেষ্টা করে। তারা সাধারণত হঠাৎ করে তা পরিবর্তন করে না। আমি ভালো খেলি কি-না, তা বিবেচ্য নয়। এরপর, আমি একটা খারাপ
সিরিজও খেলতে পারি।” ঘরের মাঠে ভক্ত-সমর্থকদের সামনে বিদায় নিতে চান সাকিব,“আমার মনে হয় এটাই যথেষ্ট। এটা ভক্তদের বিদায় জানানোর একটা ভালো উপায় যে, তারা সবসময় আমাকে সমর্থন করেছে, ঘরের মাঠে সিরিজ খেলে তাদের কিছু ফিরিয়ে দেওয়া।” মাগুরা থেকে ২০২৪ সালে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়া সাকিব জানান, ক্রিকেটের পর রাজনৈতিক ক্যারিয়ার চালিয়ে যেতে চান তিনি। ‘আমার ক্রিকেটের অংশটা শেষ। রাজনীতির দিকটা বাকি। মানুষের জন্য কাজ করতে চাই। আল্লাহ যেখানে নিয়ে যাবেন, দেখাই যাক।’ সাকিবের এই সিদ্ধান্ত বাংলাদেশের ক্রিকেটকে নতুন আলোচনায় আনবে নিশ্চিত। সব ফরম্যাটে আবার দেশের জার্সি গায়ে তাকে দেখা যাবে কি না, এখন সেটিই বড় প্রশ্ন।
ছিল তার। সেটাও হয়নি। আর টেস্টেও সুযোগ হয়নি। ফলে মাঠ থেকে অবসর নেওয়ার বাসনা পূরণ হয়নি বিশ্বের অন্যতম সেরা অলরাউন্ডার সাকিবের। তবে এখনও সেই ইচ্ছাটা পুষে রেখেছেন তিনি। । রোববার প্রকাশিত ‘বিয়ার্ড বিফোর উইকেট’ পডকাস্ট-এ নিজের ইচ্ছা কথা বলেছেন বাঁহাতি অলরাউন্ডার, “আনুষ্ঠানিকভাবে সব সংস্করণ থেকে অবসর নেইনি আমি। এই প্রথম এটি প্রকাশ করছি। আমার পরিকল্পনা হলো বাংলাদেশে ফিরে গিয়ে ওয়ানডে, টেস্ট ও টি-টোয়েন্টির একটি পূর্ণাঙ্গ সিরিজ খেলে অবসর নেওয়া।” “আমি বলতে চাই, একটি সিরিজে সব সংস্করণ থেকে অবসর নিতে পারি। এটি টি-টোয়েন্টি দিয়ে শুরু করে ওয়ানডে ও টেস্ট, অথবা টেস্ট, ওয়ানডে, টি-টোয়েন্টি-এভাবে হতে পারে। এর যেভাবেই হোক, আমি খুশি; কিন্তু আমি একটি
পূর্ণাঙ্গ সিরিজ খেলে অবসর নিতে চাই। এটাই আমি চাই।” - যোগ করেন তিনি। ২০২৪ সালে ভারত সফরের পর থেকেই জাতীয় দলের বাইরে সাকিব। তবে বিভিন্ন দেশের ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটে নিয়মিতই খেলে বেড়াচ্ছেন সাকিব। এখন যেমন খেলছেন সংযুক্ত আরব আমিরাতের ইন্টারন্যাশনাল লিগ টি-টোয়েন্টিতে (আইএল টি-টোয়েন্টি)। দেশের হয়ে একটি সিরিজ খেলার অপেক্ষাতেই নিজেকে প্রস্তুত রাখছেন সাকিব, এমনটাই বুঝিয়েছেন, ‘‘আমি আশাবাদী। এজন্যই আমি (টি-টোয়েন্টি লিগ) খেলছি। আমার মনে হয় এটা হবে। আমার মনে হয়, যখন একজন খেলোয়াড় কিছু বলে, তার কথায় অটল থাকার চেষ্টা করে। তারা সাধারণত হঠাৎ করে তা পরিবর্তন করে না। আমি ভালো খেলি কি-না, তা বিবেচ্য নয়। এরপর, আমি একটা খারাপ
সিরিজও খেলতে পারি।” ঘরের মাঠে ভক্ত-সমর্থকদের সামনে বিদায় নিতে চান সাকিব,“আমার মনে হয় এটাই যথেষ্ট। এটা ভক্তদের বিদায় জানানোর একটা ভালো উপায় যে, তারা সবসময় আমাকে সমর্থন করেছে, ঘরের মাঠে সিরিজ খেলে তাদের কিছু ফিরিয়ে দেওয়া।” মাগুরা থেকে ২০২৪ সালে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়া সাকিব জানান, ক্রিকেটের পর রাজনৈতিক ক্যারিয়ার চালিয়ে যেতে চান তিনি। ‘আমার ক্রিকেটের অংশটা শেষ। রাজনীতির দিকটা বাকি। মানুষের জন্য কাজ করতে চাই। আল্লাহ যেখানে নিয়ে যাবেন, দেখাই যাক।’ সাকিবের এই সিদ্ধান্ত বাংলাদেশের ক্রিকেটকে নতুন আলোচনায় আনবে নিশ্চিত। সব ফরম্যাটে আবার দেশের জার্সি গায়ে তাকে দেখা যাবে কি না, এখন সেটিই বড় প্রশ্ন।



