
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

দেশের ৫৭ কলেজের নাম পরিবর্তন

সহপাঠীকে ধর্ষণের পর ভিডিও : শাবিপ্রবির সেই ২ ছাত্রকে আজীবন বহিষ্কার

‘বিশেষ সুবিধা’ পাবেন এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা

গায়ে কাপনের কাপড় জড়িয়ে শিক্ষকদের বিক্ষোভ মিছিল

ধর্ষণের দায়ে অভিযুক্ত শাবির দুই শিক্ষার্থী ৪ দিনের রিমান্ডে

রোববারের কর্মসূচি প্রত্যাহার করেছে ইউআইইউয়ের আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা

রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডে এবার পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ১ লাখ ৩৩ হাজার ৬১৩ জন
‘দেশের সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো অচিরেই মুখ থুবড়ে পড়বে’

পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো যেভাবে চলছে, তাতে ব্যাপক অর্থবহ সংস্কার না হলে এগুলো অচিরেই মুখ থুবড়ে পড়বে। কার্যকর ও টেকসই নীতিমালা না থাকায় পাবলিক ফান্ডে চলা এই বিশ্ববিদ্যালয়গুলো ভাগাড়ে পরিণত হতে চলেছে। দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর পড়াশোনার মানের দুর্দশার কথা এভাবেই তুলে ধরলেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মিজানুর রহমান।
মঙ্গলবার (১৩ মে) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে শেয়ার করা এক পোস্টে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, এর বিপরীতে দেশের প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়গুলো ভালো করছে। পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের দুরবস্থা এই পর্যায়ে গেছে যে, এখানে শিক্ষকতা করেন কিন্তু কেউ কেউ সন্তানদের পড়াচ্ছেন প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে।
পোস্টে তিনি বলেন, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর এই দুর্দশার নানা কারণ আছে যেমন- ক্লাস-পরীক্ষার ঠিক নেই,
সেশন জ্যাম, পড়ালেখার চেয়ে অন্যান্য বিষয়ে অধিক অগ্রাধিকার, এছাড়া লেখাপড়ার মানও কিছুটা নিম্নগামী। এই অবস্থা আজকে কিংবা একদিনে তৈরি হয়নি, স্বাধীনতার পর থেকেই চলছে। কার্যকর ও টেকসই নীতিমালা না থাকায় পাবলিক ফান্ডে চলা এই বিশ্ববিদ্যালয়গুলো ভাগাড়ে পরিণত হতে চলেছে। তিনি উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন, অর্থবহ সংস্কার ছাড়া কেবল র্যাংকিংয়ের পিছনে দৌড়ানো হবে আরেকটি আত্মঘাতী পদক্ষেপ, যা ইতোমধ্যে প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয় শুরু করে দিয়েছে। পোস্টে তিনি আরও বলেন, এই পরিস্থিতি কি যারা দায়িত্বশীল পদে আছেন তাঁরা জানেন না? বিলক্ষণ জানেন, মন্ত্রী থেকে ছাত্র সবাই জানেন। কিন্তু ব্যবস্থা নেন না। কেন নেননি, আর কেন নিচ্ছেন না কিংবা ভবিষ্যতে কেন নিতে পারবেন না এর সবচেয়ে সম্ভাব্য
কারণ হলো ‘রাজনীতি’, যেটা গোষ্ঠী স্বার্থে পরিচালিত হচ্ছে। তিনি আক্ষেপ প্রকাশ করে বলেন, এই ইন্টেরিম সরকারের সুযোগ ছিল দেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এই খাতটির টেকসই সংস্কার করার। জাতির চরম দুর্ভাগ্য যে, তারা এ বিষয়ে কোনো নজরই দিল না! স্যাড!!
সেশন জ্যাম, পড়ালেখার চেয়ে অন্যান্য বিষয়ে অধিক অগ্রাধিকার, এছাড়া লেখাপড়ার মানও কিছুটা নিম্নগামী। এই অবস্থা আজকে কিংবা একদিনে তৈরি হয়নি, স্বাধীনতার পর থেকেই চলছে। কার্যকর ও টেকসই নীতিমালা না থাকায় পাবলিক ফান্ডে চলা এই বিশ্ববিদ্যালয়গুলো ভাগাড়ে পরিণত হতে চলেছে। তিনি উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন, অর্থবহ সংস্কার ছাড়া কেবল র্যাংকিংয়ের পিছনে দৌড়ানো হবে আরেকটি আত্মঘাতী পদক্ষেপ, যা ইতোমধ্যে প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয় শুরু করে দিয়েছে। পোস্টে তিনি আরও বলেন, এই পরিস্থিতি কি যারা দায়িত্বশীল পদে আছেন তাঁরা জানেন না? বিলক্ষণ জানেন, মন্ত্রী থেকে ছাত্র সবাই জানেন। কিন্তু ব্যবস্থা নেন না। কেন নেননি, আর কেন নিচ্ছেন না কিংবা ভবিষ্যতে কেন নিতে পারবেন না এর সবচেয়ে সম্ভাব্য
কারণ হলো ‘রাজনীতি’, যেটা গোষ্ঠী স্বার্থে পরিচালিত হচ্ছে। তিনি আক্ষেপ প্রকাশ করে বলেন, এই ইন্টেরিম সরকারের সুযোগ ছিল দেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এই খাতটির টেকসই সংস্কার করার। জাতির চরম দুর্ভাগ্য যে, তারা এ বিষয়ে কোনো নজরই দিল না! স্যাড!!