
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

দুদিনের রাষ্ট্রীয় সফরে যুক্তরাজ্যে ট্রাম্প, ‘বিশেষ সম্পর্ক’ জোরদারের আশা

বিশ্ব রেকর্ড করতে গিয়ে ভেঙে পড়ল নাইজেরিয়ান শেফের বিশাল হাঁড়ি

মুসলিম দেশগুলো কি ন্যাটোর আদলে যৌথ বাহিনী গঠন করছে?

কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে সুশীলা কার্কি

লিবিয়ার উপকূলে শরণার্থী বহনকারী নৌকায় আগুন, নিহত অন্তত ৫০

মেঘভাঙা বৃষ্টিতে বিধ্বস্ত উত্তরাখণ্ড, মৃত্যু ১৩

মুসলিম দেশগুলোর যৌথবাহিনী গঠনের ইঙ্গিত, থাকবে পাকিস্তানও
দুই বছর প্রতিদিন ইসরায়েলে হামলার সক্ষমতা আছে ইরানের : আইআরজিসি

ইরান প্রতিদিন ইসরায়েলে হামলা চালানোর মতো সামরিক সক্ষমতা ধরে রেখেছে বলে জানিয়েছেন ইসলামি বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর (আইআরজিসি) উপদেষ্টা মেজর জেনারেল ইব্রাহিম জাব্বারি।
সোমবার ইরানের আধাসরকারি মেহর নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ‘আমাদের সশস্ত্র বাহিনী পূর্ণ প্রস্তুত। আমাদের অস্ত্রাগার, ভূগর্ভস্থ ক্ষেপণাস্ত্র ঘাঁটি এবং সামরিক সুবিধাগুলো এত বিশাল যে, আমাদের প্রতিরক্ষা সক্ষমতার বড় অংশ এখনো প্রদর্শন করা হয়নি।’
তিনি আরও বলেন, ‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে যুদ্ধে আমাদের সামরিক সরঞ্জাম শেষ হবে না, এমনকি প্রতিদিন দুই বছর ধরে ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও।’
ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনির শীর্ষ সামরিক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল ইয়াহিয়া রহিম সাফাভিও একই ধরনের মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, ‘জায়োনিস্টরা জানে আমাদের নৌবাহিনী,
কুদস ফোর্স এমনকি সেনাবাহিনীর বড় অংশ এখনো যুদ্ধে নামেনি।’ সাফাভি আরও জানান, ‘আমরা কয়েক হাজার ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন উৎপাদন করেছি এবং সেগুলোর অবস্থান নিরাপদ।’ গত ১৩ জুন ইসরায়েল ইরানের সামরিক, পারমাণবিক ও বেসামরিক স্থাপনায় বিমান হামলা চালায়। এতে অন্তত ৯৩৫ জন নিহত হয় এবং আহত হয় ৫ হাজার ৩৩২ জন। প্রতিশোধে তেহরান ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায়, যাতে ২৯ জন নিহত ও ৩ হাজার ৪০০ জনের বেশি আহত হয়। ২৪ জুন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সংঘটিত এক যুদ্ধবিরতিতে এ সংঘাত শেষ হয়। তথ্যসূত্র : আনাদোলু এজেন্সি
কুদস ফোর্স এমনকি সেনাবাহিনীর বড় অংশ এখনো যুদ্ধে নামেনি।’ সাফাভি আরও জানান, ‘আমরা কয়েক হাজার ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন উৎপাদন করেছি এবং সেগুলোর অবস্থান নিরাপদ।’ গত ১৩ জুন ইসরায়েল ইরানের সামরিক, পারমাণবিক ও বেসামরিক স্থাপনায় বিমান হামলা চালায়। এতে অন্তত ৯৩৫ জন নিহত হয় এবং আহত হয় ৫ হাজার ৩৩২ জন। প্রতিশোধে তেহরান ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায়, যাতে ২৯ জন নিহত ও ৩ হাজার ৪০০ জনের বেশি আহত হয়। ২৪ জুন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সংঘটিত এক যুদ্ধবিরতিতে এ সংঘাত শেষ হয়। তথ্যসূত্র : আনাদোলু এজেন্সি