ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন ৩১০ বাংলাদেশি
কর্মবিরতিতে থাকা কর্মচারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের হুঁশিয়ারি
‘বাঁধের মাটি বড় বড় খণ্ড হয়ে ঝুপঝাপ শব্দে ভেঙে পড়ে’
ডিএমপির সব থানার ওসি বদলি, পরিবর্তন ১৩ ডিসি পদেও
বিএনপি সন্ত্রাসীর হাজার কোটির চাঁদা ও দখল মিশন
ওয়াশিংটনে গোপন দলিলে ২৬ মার্চ: ‘শেখ মুজিব স্বাধীন বাংলাদেশ ঘোষণা করেছেন’
বিডিআর বিদ্রোহের ‘দাবার ঘুঁটি’ ও খুনিদের মুক্তি: ইতিহাসের এক কালো অধ্যায়ের পুনরাবৃত্তি- রুদ্র মুহম্মদ জাফর
দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, একজন গুলিবিদ্ধসহ আহত ১০
মুন্সীগঞ্জের গজারিয়ায় কামরুজ্জামান রতন গ্রুপ ও মহিউদ্দিন আহমেদ গ্রুপের মধ্যে তীব্র সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে একজন গুলিবিদ্ধসহ অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন।
শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) বিকেল ৫টার দিকে উপজেলার জামালদী বাসস্ট্যান্ড এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
আহতরা হলেন— স্বাধীন (২৮), আসিফ মীর (১৯), শিরিনা বেগম (৪৬), সাইদুল (২৫), মোস্তফা (৪৮), দেলোয়ার (৪৯), নয়নসহ (২৬) মোট ১০ জন আহত হন। এর মধ্যে স্বাধীন ও সাইদুলের অবস্থা গুরুতর হওয়ায় ঢাকায় স্থানান্তর করা হয়েছে।
হামদর্দ জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ডা. আশরাফ হোসেন রাজু জানান, আমাদের হাসপাতালে দুজন রোগী এসেছে। প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে তাদের ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। স্বাধীন নামে একজনের অবস্থা গুরুতর। তার দুই হাত ও মাথায়
আঘাত রয়েছে। জামালদী বাসস্ট্যান্ড এলাকার প্রত্যক্ষদর্শী নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন জানান, বিকেল ৫টার দিকে মহিউদ্দিন গ্রুপ মশাল মিছিলের প্রস্তুতি নিচ্ছিল। অপরদিকে রতন গ্রুপের নেতাকর্মীরা আনন্দ মিছিলের প্রস্তুতিতে ছিলেন। হঠাৎ দুই পক্ষ মুখোমুখি হলে গুলি, ককটেল বিস্ফোরণ ও ইটপাটকেল নিক্ষেপের মাধ্যমে সংঘর্ষ শুরু হয়। এক পর্যায়ে গাড়ি ও অফিস ভাঙচুরের ঘটনাও ঘটে। উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক আলী হোসেন বলেন, আমরা শান্তিপূর্ণভাবে মশাল মিছিলের প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম। হঠাৎ তারা আমাদের ওপর হামলা চালিয়ে গাড়ি-অফিস ভাঙচুর এবং ৬-৭ জনকে মারধর করে। এতে আমাদের ১ কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি করে। হোসেন্দী ইউনিয়ন বিএনপি নেতা মমিন মৃধা এবং মাসুম মিয়া (রতন গ্রুপ) বলেন, রতন ভাই মনোনয়ন পাওয়ায় গজারিয়াবাসী আনন্দিত ছিল।
আনন্দ মিছিলের প্রস্তুতির সময় আলী হোসেনের অফিস থেকে গুলি ও ককটেল বিস্ফোরণ শুরু হলে আমরা প্রতিহত করি। মনোনীত প্রার্থী কামরুজ্জামান রতন বলেন, হাসপাতালে থাকা অবস্থায় ঘটনাটি শুনেছি। অত্যন্ত দুঃখজনক। যারা জড়িত তাদের বিচার চাই। নেতাকর্মীদের বলবো, দলীয় সিদ্ধান্ত মেনে ঐক্যবদ্ধ থাকতে। বিষয়টি নিশ্চিত করে গজারিয়া থানার ওসি আনোয়ার আলম আজাদ বলেন, ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা হয়। এখন পর্যন্ত আমরা তিনজন আহতের তথ্য নিশ্চিত হয়েছি। সেনাবাহিনীকে সঙ্গে নিয়ে এলাকায় টহল চলছে, পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখার চেষ্টা করা হচ্ছে। গজারিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ মাহমুদুল হাসান বলেন, আমি ঘটনাস্থলে থেকে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছি। বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে। পরবর্তী সহিংসতা এড়াতে তৎপর রয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।
আঘাত রয়েছে। জামালদী বাসস্ট্যান্ড এলাকার প্রত্যক্ষদর্শী নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন জানান, বিকেল ৫টার দিকে মহিউদ্দিন গ্রুপ মশাল মিছিলের প্রস্তুতি নিচ্ছিল। অপরদিকে রতন গ্রুপের নেতাকর্মীরা আনন্দ মিছিলের প্রস্তুতিতে ছিলেন। হঠাৎ দুই পক্ষ মুখোমুখি হলে গুলি, ককটেল বিস্ফোরণ ও ইটপাটকেল নিক্ষেপের মাধ্যমে সংঘর্ষ শুরু হয়। এক পর্যায়ে গাড়ি ও অফিস ভাঙচুরের ঘটনাও ঘটে। উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক আলী হোসেন বলেন, আমরা শান্তিপূর্ণভাবে মশাল মিছিলের প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম। হঠাৎ তারা আমাদের ওপর হামলা চালিয়ে গাড়ি-অফিস ভাঙচুর এবং ৬-৭ জনকে মারধর করে। এতে আমাদের ১ কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি করে। হোসেন্দী ইউনিয়ন বিএনপি নেতা মমিন মৃধা এবং মাসুম মিয়া (রতন গ্রুপ) বলেন, রতন ভাই মনোনয়ন পাওয়ায় গজারিয়াবাসী আনন্দিত ছিল।
আনন্দ মিছিলের প্রস্তুতির সময় আলী হোসেনের অফিস থেকে গুলি ও ককটেল বিস্ফোরণ শুরু হলে আমরা প্রতিহত করি। মনোনীত প্রার্থী কামরুজ্জামান রতন বলেন, হাসপাতালে থাকা অবস্থায় ঘটনাটি শুনেছি। অত্যন্ত দুঃখজনক। যারা জড়িত তাদের বিচার চাই। নেতাকর্মীদের বলবো, দলীয় সিদ্ধান্ত মেনে ঐক্যবদ্ধ থাকতে। বিষয়টি নিশ্চিত করে গজারিয়া থানার ওসি আনোয়ার আলম আজাদ বলেন, ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা হয়। এখন পর্যন্ত আমরা তিনজন আহতের তথ্য নিশ্চিত হয়েছি। সেনাবাহিনীকে সঙ্গে নিয়ে এলাকায় টহল চলছে, পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখার চেষ্টা করা হচ্ছে। গজারিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ মাহমুদুল হাসান বলেন, আমি ঘটনাস্থলে থেকে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছি। বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে। পরবর্তী সহিংসতা এড়াতে তৎপর রয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।



