
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হঠাৎ টর্নেডোর আঘাত

নারায়ণগঞ্জে বাস উল্টে খাদে, নারী-শিশুসহ আহত ১০

গাজীপুরে পৃথক দুই মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ৩

রাঙামাটিতে নৌকাডুবির ঘটনায় আরেক কলেজছাত্রের মরদেহ উদ্ধার

গাজীপুরে ট্রাকচাপায় অটোরিকশার ২ যাত্রী নিহত

টঙ্গীতে বিস্ফোরণ : আরও একজনের মৃত্যু

চট্টগ্রামে ত্রিমুখী সংঘর্ষে নিহত ৩
তেলের ডিপোতে আগুন, পুড়ল ৪শ ব্যারেল

রাজশাহীর বাগমারা উপজেলার তাহেরপুরে তেলের ডিপোতে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় তেলের ট্রাকে বিস্ফোরণ ঘটে। পরে আগুন ছড়িয়ে পড়লে ডিপোসহ আটটি দোকান পুড়ে ছাই হয়ে যায়।
আজ রোববার সন্ধ্যায় তাহেরপুর বাজারে এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। ফায়ার সার্ভিসের চারটি ইউনিট প্রায় দেড় ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে এনেছে। তবে তাৎক্ষণিকভাবে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণ করা যায়নি।
স্থানীয়রা জানান, তাহেরপুর বাজারে আলিফ নামের এক ব্যবসায়ীর তেলের দোকান আছে। তিনি ব্যারেলে জ্বালানি তেল রেখে বিক্রি করেন। বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে এই দোকানে তেল দিচ্ছিল পদ্মা অয়েলের একটি ট্যাংকার ট্রাক। এ সময় ট্রাকটিতে আগুন লেগে যায়। একপর্যায়ে ট্রাকে বিস্ফোরণ ঘটে। এরপর তেলের ডিপোসহ আরও সাতটি দোকানে আগুন
ছড়িয়ে পড়ে। ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের বাগমারা ফায়ার স্টেশনের ইনচার্জ মো. ইব্রাহিম জানান, খবর পেয়ে বাগমারা ও দুর্গাপুর ফায়ার স্টেশনের চারটি ইউনিট প্রায় দেড় ঘণ্টার চেষ্টার পর সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে এনেছে। তবে তার আগেই ট্যাংকার ট্রাকটি আগুনে ধ্বংস হয়েছে। এছাড়া আগুনে তেলের ডিপোসহ মোট আটটি দোকান পুড়ে গেছে। তিনি আরও জানান, পুড়ে যাওয়া দোকানগুলোর মধ্যে খাবারের হোটেল, মুদি দোকান ও ওয়ার্কশপ ছিল। তাৎক্ষণিকভাবে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নিরূপণ করা যায়নি। তবে শুধু তেলের দোকানেরই প্রায় ৪০০ ব্যারেল তেল পুড়ে গেছে। তারা ধারণা করছেন যে, ট্যাংকার থেকে ব্যারেলে তেল দেওয়ার সময় সিগারেটের আগুন থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়।
ছড়িয়ে পড়ে। ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের বাগমারা ফায়ার স্টেশনের ইনচার্জ মো. ইব্রাহিম জানান, খবর পেয়ে বাগমারা ও দুর্গাপুর ফায়ার স্টেশনের চারটি ইউনিট প্রায় দেড় ঘণ্টার চেষ্টার পর সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে এনেছে। তবে তার আগেই ট্যাংকার ট্রাকটি আগুনে ধ্বংস হয়েছে। এছাড়া আগুনে তেলের ডিপোসহ মোট আটটি দোকান পুড়ে গেছে। তিনি আরও জানান, পুড়ে যাওয়া দোকানগুলোর মধ্যে খাবারের হোটেল, মুদি দোকান ও ওয়ার্কশপ ছিল। তাৎক্ষণিকভাবে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নিরূপণ করা যায়নি। তবে শুধু তেলের দোকানেরই প্রায় ৪০০ ব্যারেল তেল পুড়ে গেছে। তারা ধারণা করছেন যে, ট্যাংকার থেকে ব্যারেলে তেল দেওয়ার সময় সিগারেটের আগুন থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়।