ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
নিজ বাড়িতেই দুর্বৃত্তদের হামলার শিকার সাইফ আলি খান, হাসপাতালে ভর্তি
কতটা অসুর এসকে সুর
সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান সাতটি সুপারিশ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান শক্তিশালী নিরাপত্তা জোট, শঙ্কায় ভারত!
নতুন করে ১৪ সাংবাদিকের ব্যাংক হিসাব তলব
শিক্ষাঙ্গনে নীতিমালা প্রণয়নে এক ধরনের ডানপন্থার প্রভাব লক্ষ করছি
কী আছে পুলিশ সংস্কার কমিশনের সুপারিশে?
ডি-এইট সম্মেলনে ড. ইউনূসকে আমন্ত্রণ জানাল মিশর
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে আসন্ন ডি-এইট সম্মেলনে অংশগ্রহণের জন্য আমন্ত্রণ জানিয়েছে মিশর। যা এই বছর দেরিতে অনুষ্ঠিত হবে।
মিশরের বাংলাদেশে নিযুক্ত রাষ্ট্রদূত ওমর মোহি এলদিন আহমেদ ফাহমি বুধবার পররাষ্ট্রমন্ত্রী মো. তৌহিদ হোসেনের সঙ্গে এক বৈঠকে এই আমন্ত্রণ জানান, বলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একটি বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়েছে।
এই সম্মেলন, যা মিশরে অনুষ্ঠিত হবে, ডি-এইট অর্থনৈতিক সহযোগিতা সংস্থার সদস্য দেশগুলোর নেতা ও প্রতিনিধিদের একত্রিত করবে। ডি-এইট গঠিত হয়েছে ১৯৯৭ সালের ১৫ জুন ইস্তাম্বুল ঘোষণার মাধ্যমে, যার উদ্দেশ্যে সদস্য দেশের মধ্যে উন্নয়ন সহযোগিতা বাড়ানো।
ডি-এইটের মূল লক্ষ্য হলো— সদস্য দেশগুলোর বৈশ্বিক অর্থনীতিতে অবস্থান শক্তিশালী করা, বাণিজ্যে নতুন সুযোগ সৃষ্টি করা, আন্তর্জাতিক সিদ্ধান্ত
গ্রহণ প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ বাড়ানো এবং সদস্য দেশগুলোর জীবনযাত্রার মান উন্নত করা। রাষ্ট্রদূত ফাহমি বাংলাদেশের উন্নয়ন যাত্রার প্রতি মিশরের অব্যাহত সমর্থন প্রকাশ করেছেন এবং দেশের ভবিষ্যত উন্নতির বিষয়ে আস্থা প্রকাশ করেছেন। ডি-এইট সম্মেলনটি অর্থনৈতিক সহযোগিতা, বাণিজ্যের বৈচিত্র্য এবং উদ্ভাবনের মতো প্রধান বিষয়গুলোর উপর গুরুত্বারোপ করবে, যেখানে সদস্য দেশগুলো একত্রিত হয়ে বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা এবং পারস্পরিক উন্নয়ন বাড়ানোর লক্ষ্যে কাজ করবে।
গ্রহণ প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ বাড়ানো এবং সদস্য দেশগুলোর জীবনযাত্রার মান উন্নত করা। রাষ্ট্রদূত ফাহমি বাংলাদেশের উন্নয়ন যাত্রার প্রতি মিশরের অব্যাহত সমর্থন প্রকাশ করেছেন এবং দেশের ভবিষ্যত উন্নতির বিষয়ে আস্থা প্রকাশ করেছেন। ডি-এইট সম্মেলনটি অর্থনৈতিক সহযোগিতা, বাণিজ্যের বৈচিত্র্য এবং উদ্ভাবনের মতো প্রধান বিষয়গুলোর উপর গুরুত্বারোপ করবে, যেখানে সদস্য দেশগুলো একত্রিত হয়ে বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা এবং পারস্পরিক উন্নয়ন বাড়ানোর লক্ষ্যে কাজ করবে।