ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ড. ইউনূসের পদত্যাগ ও নির্বাচনে অংশগ্রহণের দাবিতে আওয়ামী লীগের ৩ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা, শনিবার দেশজুড়ে ‘লকডাউন’
পে-স্কেলের গেজেট প্রকাশ নিয়ে যা বললেন অর্থ উপদেষ্টা
ইইউ রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে এনসিপির গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
৬ ঘণ্টার বেশি অবরুদ্ধ থেকে সচিবালয় ছাড়লেন অর্থ উপদেষ্টা
এনইআইআর চালু হচ্ছে ১৬ ডিসেম্বর, ফোন নিবন্ধন চলবে মার্চ পর্যন্ত
প্রাকৃতিক দুর্যোগে বাংলাদেশে বাস্তুচ্যুত প্রায় ৫০ লাখ মানুষ : আইওএম
ড. ইউনুসের নেতৃত্বে বিএনপি, জামায়াত ,এনসিপির দখলদার শাসন চলছে দেশের নিরাপত্তা অর্থনীতি আজ বিপন্ন
ডিএমপির ডিসি সামীর বিরুদ্ধে মামলা-বাণিজ্য ও অর্থ আত্মসাৎ এবং লন্ডনে টাকা পাচারের গুরুতর অভিযোগ
১০ ডিসেম্বর: ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) ওয়ারী বিভাগের ডিসি ও সাবেক লালবাগ বিভাগের ডিসি মল্লিক আহসান উদ্দিন সামীর বিরুদ্ধে মামলা-বাণিজ্য, গ্রেপ্তার হুমকি, জমি দখল ও বিপুল অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগকারীরা জানাচ্ছেন, ৫ আগস্টের পর এসব কর্মকাণ্ড আরও বেড়েছে অভিযোগের সত্যতা পাওয়ার পরেও আনুষ্ঠানিক তদন্ত প্রতিবেদন এখনও প্রকাশ করেনি কর্তৃপক্ষ ।
মামলা-বাণিজ্য ও আর্থিক অভিযোগ
২৮তম বিসিএস (পুলিশ) ব্যাচের কর্মকর্তা মল্লিক সামীর বাড়ি সুনামগঞ্জ সদর উপজেলায়। অভিযোগকারীরা বলছেন, তার পিতা দীর্ঘদিন সুনামগঞ্জ জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি ছিলেন এবং ৫ আগস্টের পর পিপি পদে নিয়োগ পান। অভিযোগ অনুযায়ী, পিতা–পুত্র মিলিতভাবে সুনামগঞ্জে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষদের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা দায়ের এবং হয়রানিমূলক কর্মকাণ্ড চালাচ্ছেন।
৫ আগস্টের পর
মামলা ও গ্রেপ্তার অভিযোগে বলা হয়েছে, তিনি ওয়ারী ও লালবাগসহ ঢাকার বিভিন্ন থানায় “আওয়ামী ট্যাগ” ব্যবহার করে শত শত মানুষের নামে মিথ্যা মামলা দায়ের করেন। গ্রেপ্তারের হুমকি দেখিয়ে লাখ লাখ টাকা আদায় এবং রাজনৈতিক নেতা-কর্মীদের জমি দখলের ঘটনাও ঘটেছে এমন অভিযোগ রয়েছে ভুক্তভোগীদের নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ দিতে অস্বীকৃতি জানালে জমি সীমার নিকট আত্মীয় স্বজনদের নামে জমি দখল করে নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে গুরুত্বপূর্ণ পোস্টিং ও প্রভাব খাটিয়ে গত ১৫ বছরে তিনি এসএমপি, সিএমপি, ডিএমপি, পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স, পুলিশ হাসপাতাল ও এসবিতে গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেছেন। পুলিশ হাসপাতালে কাজের সময় তৎকালীন পরিচালক ডিআইজি সালেহ মোহাম্মাদ তানভীরের ঘনিষ্ঠ সহযোগী হিসেবে বড় অঙ্কের অর্থ আত্মসাতের
অভিযোগ রয়েছে। এনএসআই-এর প্রতিবেদন জনিত কারণে একসময় তার পদোন্নতি স্থগিত হয়েছিল। রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা ও সহিংস কর্মকাণ্ডে যুক্ত থাকার প্রমাণ মিলেছে পুরান ঢাকার বিএনপি প্রার্থী ইশরাক হোসেন, অনলাইন অ্যাক্টিভিস্ট পিনাকী ভট্টাচার্য ও ইলিয়াস হোসেনের সঙ্গে তার ঘনিষ্ঠতার অভিযোগ রয়েছে। ধানমন্ডি ৩২ নম্বর এলাকায় ভাঙচুরের সময় বুলডোজার সরবরাহ এবং মব সংগঠনে অংশগ্রহণের কথাও বলা হয়েছে। এছাড়া ঢাকার বিভিন্ন থানায় পুলিশের নিহতের ঘটনায় তার প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ সম্পৃক্ততার অভিযোগও উঠেছে। অর্থ পাচারের অভিযোগে বলা হয়েছে, তিনি কোটি কোটি টাকা লন্ডনে পাঠিয়েছেন নিকটবর্তী আত্মীয়দের মাধ্যমে। বর্তমানে তিনি পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের দপ্তর সম্পাদক এবং বাংলাদেশ পুলিশ ফুটবল দলের ম্যানেজার। অভিযোগকারীরা বলছেন, পুলিশের উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতার কারণে
তিনি দীর্ঘদিন প্রভাবশালী অবস্থানে ছিলেন। অভিযুক্ত মল্লিক সামীর সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি। ডিএমপি বা পুলিশ সদর দপ্তরের পক্ষ থেকেও আনুষ্ঠানিক কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
মামলা ও গ্রেপ্তার অভিযোগে বলা হয়েছে, তিনি ওয়ারী ও লালবাগসহ ঢাকার বিভিন্ন থানায় “আওয়ামী ট্যাগ” ব্যবহার করে শত শত মানুষের নামে মিথ্যা মামলা দায়ের করেন। গ্রেপ্তারের হুমকি দেখিয়ে লাখ লাখ টাকা আদায় এবং রাজনৈতিক নেতা-কর্মীদের জমি দখলের ঘটনাও ঘটেছে এমন অভিযোগ রয়েছে ভুক্তভোগীদের নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ দিতে অস্বীকৃতি জানালে জমি সীমার নিকট আত্মীয় স্বজনদের নামে জমি দখল করে নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে গুরুত্বপূর্ণ পোস্টিং ও প্রভাব খাটিয়ে গত ১৫ বছরে তিনি এসএমপি, সিএমপি, ডিএমপি, পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স, পুলিশ হাসপাতাল ও এসবিতে গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেছেন। পুলিশ হাসপাতালে কাজের সময় তৎকালীন পরিচালক ডিআইজি সালেহ মোহাম্মাদ তানভীরের ঘনিষ্ঠ সহযোগী হিসেবে বড় অঙ্কের অর্থ আত্মসাতের
অভিযোগ রয়েছে। এনএসআই-এর প্রতিবেদন জনিত কারণে একসময় তার পদোন্নতি স্থগিত হয়েছিল। রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা ও সহিংস কর্মকাণ্ডে যুক্ত থাকার প্রমাণ মিলেছে পুরান ঢাকার বিএনপি প্রার্থী ইশরাক হোসেন, অনলাইন অ্যাক্টিভিস্ট পিনাকী ভট্টাচার্য ও ইলিয়াস হোসেনের সঙ্গে তার ঘনিষ্ঠতার অভিযোগ রয়েছে। ধানমন্ডি ৩২ নম্বর এলাকায় ভাঙচুরের সময় বুলডোজার সরবরাহ এবং মব সংগঠনে অংশগ্রহণের কথাও বলা হয়েছে। এছাড়া ঢাকার বিভিন্ন থানায় পুলিশের নিহতের ঘটনায় তার প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ সম্পৃক্ততার অভিযোগও উঠেছে। অর্থ পাচারের অভিযোগে বলা হয়েছে, তিনি কোটি কোটি টাকা লন্ডনে পাঠিয়েছেন নিকটবর্তী আত্মীয়দের মাধ্যমে। বর্তমানে তিনি পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের দপ্তর সম্পাদক এবং বাংলাদেশ পুলিশ ফুটবল দলের ম্যানেজার। অভিযোগকারীরা বলছেন, পুলিশের উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতার কারণে
তিনি দীর্ঘদিন প্রভাবশালী অবস্থানে ছিলেন। অভিযুক্ত মল্লিক সামীর সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি। ডিএমপি বা পুলিশ সদর দপ্তরের পক্ষ থেকেও আনুষ্ঠানিক কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।



