ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
রাজপথে নেই আওয়ামী লীগ, তবুও ‘ঢাকা লকডাউন’ কর্মসূচিতে অভূতপূর্ব সমর্থন
ঢাকা লকডাউন: গণপরিবহন সংকটে যাত্রীদের ভোগান্তি
এবার হংকং ভিত্তিক সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টকে সাক্ষাৎকার দিলেন শেখ হাসিনা
দিল্লীতে বিস্ফোরণ: তদন্তে বাংলাদেশি সংযোগের ইঙ্গিত ভারতের
রাজধানীর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পরপর দুটি ককটেল বিস্ফোরণ ঘটেছে
সরকার উৎখাতের ‘এলজিবিটি ষড়যন্ত্র
ইউনুস সরকারের কাউন্টডাউন শুরু, পদত্যাগ না করা পর্যন্ত আন্দোলন চলবে
ট্রাম্পের ফোনে ২০ দিন পর মোদী ফিরল হুঁশ
২৭ দিন পর বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টাকে নববর্ষের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। সবচেয়ে নিকট প্রতিবেশী বাংলাদেশকে ভারতের শুভেচ্ছা জানাতে এত সময় লাগার পেছনে কারণ কী? পলাতক শেখ হাসিনা নাকি ট্রাম্পের ফোনালাপের পর হুশ ফিরে পেলেন নরেন্দ্র মোদী? তড়িঘড়ি করে পাঠিয়ে দিলেন শুভেচ্ছাবার্তা।
প্রশ্ন উঠেছে, এটা কি নেহাতই নববর্ষের শুভেচ্ছা? নাকি এর পেছনে রয়েছে অন্য কোনো ইঙ্গিত? ভারতীয় গণমাধ্যম জানিয়েছে, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প দ্বিতীয় মেয়াদে হোয়াইট হাউসে যাওয়ার পর সাত জানুয়ারি ভারতীয় প্রধানমন্ত্রীর সাথে ফোনালাপ হয়। ফোনে নরেন্দ্র মোদী প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে বলেছেন, আমার প্রিয় বন্ধু দুই বন্ধুর কথোপকথনে শুধু অর্থনৈতিক সহযোগিতা বৃদ্ধি, অবৈধ ভারতীয়দের দেশে ফেরত আনা এবং এই অঞ্চলের
নিরাপত্তা নিয়ে কথা হয়েছে। এ অঞ্চল মানে অবধারিতভাবে বাংলাদেশ প্রসঙ্গ। এদিকে ২৩ জানুয়ারি রয়টার্সের সাথে সাক্ষাৎকারে প্রধান উপদেষ্টা ডক্টর মোহাম্মদ ইউনুস বলেছেন, নয়াদিল্লির সাথে টানাপোড়েনের সম্পর্ক ব্যক্তিগতভাবে অনেক কষ্ট দেয়। বাংলাদেশ ভারত সম্পর্ক সবচেয়ে শক্তিশালী হওয়া উচিত। একদিকে ট্রাম্পের ফোন, আরেকদিকে ইউনুসের আহবান। এর পরপরই এল মোদির শুভেচ্ছা। আর তাই প্রশ্ন উঠছে এটা কি শুধুই কাকতালীয়? নাকি এই সাধারণ শুভেচ্ছা বার্তার পেছনে রয়েছে বিশেষ কোনো ইঙ্গিত? ইঙ্গিত? যাই থাকুক, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি যে ভালো নেই তা তো সহজেই অনুমেয়। ট্রাম্পের শপথে জায়গা হয়নি তার। এ নিয়ে নিজের দলের ভেতরে রয়েছে নানা অস্বস্তি। তারওপর ছাত্র আন্দোলনে ক্ষমতাচ্যুত শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দিয়ে
বাংলাদেশের সাথে সম্পর্ক তলানিতে। সোনার ডিম পাড়া হাঁস বাংলাদেশের সাথে সম্পর্ক খারাপ করে ভারতের অর্থনীতি এখন তলানিতে। এদিকে বন্ধু ট্রাম্প বলছেন, ভারতের পণ্যের ওপর একশ ভাগ শুল্ক আরোপ করা হবে। কয়েক লক্ষ ভারতীয়কে আমেরিকা থেকে ভারতে পাঠানো হবে। এ চাপ ভারত কীভাবে মোকাবেলা করবে? চাপ মোকাবেলায় ভারত এখন বাংলাদেশের সাথে সম্পর্ক ভালো করার কৌশল নিতে চাইছে কি না, এ নিয়েই এখন আলোচনা বিশ্লেষক মহলে।
নিরাপত্তা নিয়ে কথা হয়েছে। এ অঞ্চল মানে অবধারিতভাবে বাংলাদেশ প্রসঙ্গ। এদিকে ২৩ জানুয়ারি রয়টার্সের সাথে সাক্ষাৎকারে প্রধান উপদেষ্টা ডক্টর মোহাম্মদ ইউনুস বলেছেন, নয়াদিল্লির সাথে টানাপোড়েনের সম্পর্ক ব্যক্তিগতভাবে অনেক কষ্ট দেয়। বাংলাদেশ ভারত সম্পর্ক সবচেয়ে শক্তিশালী হওয়া উচিত। একদিকে ট্রাম্পের ফোন, আরেকদিকে ইউনুসের আহবান। এর পরপরই এল মোদির শুভেচ্ছা। আর তাই প্রশ্ন উঠছে এটা কি শুধুই কাকতালীয়? নাকি এই সাধারণ শুভেচ্ছা বার্তার পেছনে রয়েছে বিশেষ কোনো ইঙ্গিত? ইঙ্গিত? যাই থাকুক, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি যে ভালো নেই তা তো সহজেই অনুমেয়। ট্রাম্পের শপথে জায়গা হয়নি তার। এ নিয়ে নিজের দলের ভেতরে রয়েছে নানা অস্বস্তি। তারওপর ছাত্র আন্দোলনে ক্ষমতাচ্যুত শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দিয়ে
বাংলাদেশের সাথে সম্পর্ক তলানিতে। সোনার ডিম পাড়া হাঁস বাংলাদেশের সাথে সম্পর্ক খারাপ করে ভারতের অর্থনীতি এখন তলানিতে। এদিকে বন্ধু ট্রাম্প বলছেন, ভারতের পণ্যের ওপর একশ ভাগ শুল্ক আরোপ করা হবে। কয়েক লক্ষ ভারতীয়কে আমেরিকা থেকে ভারতে পাঠানো হবে। এ চাপ ভারত কীভাবে মোকাবেলা করবে? চাপ মোকাবেলায় ভারত এখন বাংলাদেশের সাথে সম্পর্ক ভালো করার কৌশল নিতে চাইছে কি না, এ নিয়েই এখন আলোচনা বিশ্লেষক মহলে।



