
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

জাপান পার হয়ে যুক্তরাষ্ট্রে সুনামির আঘাত

ভারতের পণ্যে ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের

ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতির আহ্বানে ১৫ দেশের যৌথ বিবৃতি

ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিচ্ছে মাল্টা

ফুকুশিমা পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে কর্মীদের সরিয়ে নিল জাপান

ইসরাইলের দুই মন্ত্রীর নেদারল্যান্ডসে প্রবেশ নিষিদ্ধ করা হলো

আমেরিকার উপকূলেও সুনামি শুরু!
ট্রাম্পের এক সিদ্ধান্তে প্রায় দেড় কোটি মানুষ মৃত্যু ঝুঁকিতে

বিদেশে মানবিক সহায়তার জন্য মার্কিন তহবিলের বেশিরভাগ অংশ কমাতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের পদক্ষেপের ফলে ২০৩০ সালের মধ্যে ১ কোটি ৪০ লক্ষেরও বেশি মানুষের মৃত্যু হতে পারে। সোমবার (৩০ জুন) দ্য ল্যানসেট মেডিকেল জার্নালে প্রকাশিত গবেষণায় এমন তথ্য বেরিয়ে এসেছে। খবর বিবিসির।
গবেষণায় দেখা গেছে, এই পদক্ষেপের ফলে অকাল মৃত্যুর ঝুঁকিতে থাকাদের মধ্যে এক তৃতীয়াংশই শিশু।
এর আগে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও মার্চ মাসে জানিয়েছিলেন, আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থা, ইউএসএআইডি’র ৮০ শতাংশেরও বেশি কর্মসূচি বাতিল করেছে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের প্রশাসন।
ল্যানসেট প্রতিবেদনের সহ-লেখক ডেভিড রাসেলা এক বিবৃতিতে বলেছেন, অনেক নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশের জন্য, এর ফলে যে ধাক্কা আসবে তা বিশ্বব্যাপী মহামারী বা একটি
বড় সশস্ত্র সংঘাতের সাথে তুলনা করা যেতে পারে। ট্রাম্প প্রশাসন, এর আগে ইলন মাস্কের নেতৃত্বে খরচ কমানোর উদ্যোগ হিসেবে, ফেডারেল কর্মী সংখ্যা কমাতে কাজ করেছিল। এখন পর্যন্ত বিশ্বের বৃহত্তম মানবিক সহায়তা প্রদানকারী দেশ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। বিশ্বের ৬০টিরও বেশি দেশে কাজ করেছে, যার বেশিরভাগই বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তির মাধ্যমে। রুবিও বলছেন, মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের অধীনে এখনও হাজারটা কর্মসূচি রয়েছে। যা কংগ্রেসের পরামর্শক্রমে "আরও কার্যকরভাবে" পরিচালিত হবে। গত মাসে, জাতিসংঘের একজন কর্মকর্তা বিবিসিকে বলেছিলেন, মার্কিন তহবিল কমানোর ফলে খাদ্য সহায়তা সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমে এসেছে। যাতে কেবল কেনিয়ার শরণার্থী শিবিরেই লাখো মানুষ "অনাহারে" ভুগতে শুরু করেছে।
বড় সশস্ত্র সংঘাতের সাথে তুলনা করা যেতে পারে। ট্রাম্প প্রশাসন, এর আগে ইলন মাস্কের নেতৃত্বে খরচ কমানোর উদ্যোগ হিসেবে, ফেডারেল কর্মী সংখ্যা কমাতে কাজ করেছিল। এখন পর্যন্ত বিশ্বের বৃহত্তম মানবিক সহায়তা প্রদানকারী দেশ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। বিশ্বের ৬০টিরও বেশি দেশে কাজ করেছে, যার বেশিরভাগই বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তির মাধ্যমে। রুবিও বলছেন, মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের অধীনে এখনও হাজারটা কর্মসূচি রয়েছে। যা কংগ্রেসের পরামর্শক্রমে "আরও কার্যকরভাবে" পরিচালিত হবে। গত মাসে, জাতিসংঘের একজন কর্মকর্তা বিবিসিকে বলেছিলেন, মার্কিন তহবিল কমানোর ফলে খাদ্য সহায়তা সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমে এসেছে। যাতে কেবল কেনিয়ার শরণার্থী শিবিরেই লাখো মানুষ "অনাহারে" ভুগতে শুরু করেছে।