
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ছুরিকাঘাতে স্কুলছাত্রকে হত্যা, অভিযুক্তের বাড়িতে আগুন

শাশুড়ির অত্যাচারে পুত্রবধূর আত্মহত্যা চেষ্টা, সইতে না পেরে নিজেকেই শেষ করেন পলাশ

বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুর রহমান খানকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন

সহকারী ভূমি কর্মকর্তাসহ বরখাস্ত ২

সীমান্তে পরিচয়পত্রহীন ৯৬ জনকে পুশইন

সীমান্তের জেলার এসপিদের সতর্ক থাকার নির্দেশ আইজিপির

বিজেজিইএ’র নতুন চেয়ারম্যান বাবুল, সি. ভাইস চেয়ারম্যান রেজাউল
‘জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশন’র সেক্রেটারি মুগ্ধর ভাই স্নিগ্ধ

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শহিদদের স্মরণে ‘জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশন’ গঠন করা হবে। এতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস সভাপতি হবেন।
আর সেক্রেটারি হবেন আন্দোলনে শহিদ মীর মাহফুজুর রহমান মুগ্ধর ভাই মীর মাহবুবুর রহমান স্নিগ্ধ।
বৃহস্পতিবার বিকেলে সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে এ তথ্য জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম।
তথ্য উপদেষ্টা বলেন, এই ফাউন্ডেশনের সাত সদস্যবিশিষ্ট কার্যনির্বাহী পরিষদ গঠন করা হয়েছে। আনুষ্ঠানিকভাবে এটার নিবন্ধন করা হয়েছে। আর অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এই ফাউন্ডেশনের সভাপতি। সেক্রেটারি হচ্ছেন মীর মাহবুবুর রহমান স্নিগ্ধ, তিনি শহীদ মুগ্ধর জমজ ভাই।
উপদেষ্টা জানান, ফাউন্ডেশনে কাজী ওয়াকার আহমেদ হচ্ছেন কোষাধ্যক্ষ। দক্ষতার জন্য তাকে এই পেশায় রাখা হয়েছে। উপদেষ্টাদের
মধ্যে আছেন নাহিদ ইসলাম, আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া, নূরজাহান বেগম ও শারমিন মুর্শিদ। এতে আরও ১৪ জন সাধারণ সদস্য যোগ হবেন। গত ১৮ জুলাই রাজধানীর উত্তরায় পুলিশের গুলিতে নিহত হন মীর মাহফুজুর রহমান মুগ্ধ। খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) ১৯ ব্যাচের শিক্ষার্থী ছিলেন তিনি। ছড়িয়ে পড়া এক ভিডিওতে দেখা যায়, সেদিন অকুতোভয় মুগ্ধ সেবা দিয়ে চলেছেন অন্য শিক্ষার্থীদের। ‘পানি লাগবে কারও, পানি’ বলে ক্লান্ত শিক্ষার্থীদের মাঝে পানির বোতল বিতরণ করছিলেন তিনি। আজমপুর এলাকায় মুগ্ধ যখন পানির কেস হাতে নিয়ে ঘুরছিলেন, তখন তিনি ঠিকমতো তাকাতেও পারছিলেন না। কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ছত্রভঙ্গ করতে পুলিশের ছোড়া টিয়ার শেলের গ্যাসে তার চোখ জ্বালা করছিল।
মধ্যে আছেন নাহিদ ইসলাম, আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া, নূরজাহান বেগম ও শারমিন মুর্শিদ। এতে আরও ১৪ জন সাধারণ সদস্য যোগ হবেন। গত ১৮ জুলাই রাজধানীর উত্তরায় পুলিশের গুলিতে নিহত হন মীর মাহফুজুর রহমান মুগ্ধ। খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) ১৯ ব্যাচের শিক্ষার্থী ছিলেন তিনি। ছড়িয়ে পড়া এক ভিডিওতে দেখা যায়, সেদিন অকুতোভয় মুগ্ধ সেবা দিয়ে চলেছেন অন্য শিক্ষার্থীদের। ‘পানি লাগবে কারও, পানি’ বলে ক্লান্ত শিক্ষার্থীদের মাঝে পানির বোতল বিতরণ করছিলেন তিনি। আজমপুর এলাকায় মুগ্ধ যখন পানির কেস হাতে নিয়ে ঘুরছিলেন, তখন তিনি ঠিকমতো তাকাতেও পারছিলেন না। কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ছত্রভঙ্গ করতে পুলিশের ছোড়া টিয়ার শেলের গ্যাসে তার চোখ জ্বালা করছিল।