ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ইউনুস সরকারের কাউন্টডাউন শুরু, পদত্যাগ না করা পর্যন্ত আন্দোলন চলবে
লকডাউন সফল করায় শেখ হাসিনার বিবৃতি “১৬ ও ১৭ নভেম্বর সারাদেশে আওয়ামী লীগের কমপ্লিট শাটডাউন”
বাংলাদেশি এমপিদের ‘অধিকার লঙ্ঘন হওয়ায়’ আইপিইউয়ের উদ্বেগ
উগ্রবাদী স্লোগানে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন দিল শিবির-ইনকিলাব মঞ্চ
ঢাকা লকডাউন: গণপরিবহন সংকটে যাত্রীদের ভোগান্তি
ইউনুসের শাসনামলে গণতন্ত্রের নামে সহিংসতা! আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে আগুন, রাষ্ট্রের নীরবতা নিয়ে প্রশ্ন
আটক স্কুলছাত্রের বিজয় চিহ্ন: ‘দাবায়া রাখতে পারবা না’
জায়গা থাকলে ১০০ তলা ভবনও করতে দেওয়া হবে
পর্যাপ্ত জায়গা থাকলে ১০০ তলা পর্যন্ত উঁচু ভবন করার অনুমতি দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল সিদ্দিকুর রহমান সরকার (অব.)।
বৃহস্পতিবার রাজউক সভাকক্ষে নগর উন্নয়ন সাংবাদিক ফোরাম বাংলাদেশ (ইউডিজেএফবি) এর সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
সভায় রাজউকের সদস্য (প্রশাসন ও অর্থ) ড. মো. আলম মোস্তফা, সদস্য (পরিকল্পনা) মোহাম্মদ আব্দুল আহাদ, সদস্য (উন্নয় নিয়ন্ত্রণ) মোহা. হারুন-অর-রশিদ, সদস্য (এস্টেট ও ভূমি) ইঞ্জিনিয়ার রিয়াজুল ইসলাম, প্রধান প্রকৌশলী নুরুল ইসলাম, প্রধান স্থপতি মোস্তাক আহমেদ, ইউডিজেএফবির সভাপতি মতিন আব্দুল্লাহ, সহ-সভাপতি রাশেদ আহমেদ, সাধারণ সম্পাদক ফয়সাল খান ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাসান ইমন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
রাজউক
চেয়ারম্যান বলেন, বিশদ অঞ্চল পরিকল্পনা (ড্যাপ) সংশোধন করা হচ্ছে। এফএআর (ফ্লোর এরিয়া রেশিও বা ভবনের উচ্চতা) বাড়ানো হয়েছে। এখন যত বড় প্লট হবে ততবড় ভবন হবে। জায়গা থাকলে ১০০ তলা করার অনুমতি দেওয়া হবে। তিনি বলেন, ড্যাপ রিভিউ কমিটি করা হয়েছে। সংশোধিত প্রস্তাবনা মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। আগামী এক মাসের মধ্যে প্রজ্ঞাপন হয়ে যাবে। রাজউক চেয়ারম্যান বলেন, বিধিমালা সংশোধন করা হচ্ছে। এই বিধিমালায় জলাশয়ে ভবন করার সুযোগ নেই। ভবনের অনুমতি নিতে হলে কমপক্ষে ২০ ফুট রাস্তা থাকতে হবে। এর নিচে হলে ভবনের অনুমোদন দেওয়া হবে না। (বিদ্যমান ড্যাপে ৮ ফুট রাস্তার পাশে ভবন নির্মাণের বিধান ছিল।) তিনি আরও বলেন, ঢাকা
শহর অপরিকল্পিতভাবে গড়ে উঠেছে। রাজউক এলাকায় ৯৬ শতাংশ ভবন নিয়ম বহির্ভূতভাবে নির্মাণ হয়েছে। এরমধ্যে অধিকাংশ ভবনই পুরনো। এছাড়া যেসব ভবন অনুমোদন নিয়ে নির্মাণ করা হয়েছে, এগুলোর ৯০ ভাগ ভবনে কোনো না কোনো ত্রুটি-বিচ্যুতি রয়েছে। যারা আইন ভঙ্গ করেছে সেগুলোর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। সিদ্দিকুর রহমান সরকার বলেন, অনিয়ম ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে রাজউকের অবস্থান জিরো টলারেন্স। ইতোমধ্যে একজন পরিচালকসহ কয়েকজন কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করা হয়েছে। আরও কিছু কর্মকর্তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা করা হয়েছে।
চেয়ারম্যান বলেন, বিশদ অঞ্চল পরিকল্পনা (ড্যাপ) সংশোধন করা হচ্ছে। এফএআর (ফ্লোর এরিয়া রেশিও বা ভবনের উচ্চতা) বাড়ানো হয়েছে। এখন যত বড় প্লট হবে ততবড় ভবন হবে। জায়গা থাকলে ১০০ তলা করার অনুমতি দেওয়া হবে। তিনি বলেন, ড্যাপ রিভিউ কমিটি করা হয়েছে। সংশোধিত প্রস্তাবনা মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। আগামী এক মাসের মধ্যে প্রজ্ঞাপন হয়ে যাবে। রাজউক চেয়ারম্যান বলেন, বিধিমালা সংশোধন করা হচ্ছে। এই বিধিমালায় জলাশয়ে ভবন করার সুযোগ নেই। ভবনের অনুমতি নিতে হলে কমপক্ষে ২০ ফুট রাস্তা থাকতে হবে। এর নিচে হলে ভবনের অনুমোদন দেওয়া হবে না। (বিদ্যমান ড্যাপে ৮ ফুট রাস্তার পাশে ভবন নির্মাণের বিধান ছিল।) তিনি আরও বলেন, ঢাকা
শহর অপরিকল্পিতভাবে গড়ে উঠেছে। রাজউক এলাকায় ৯৬ শতাংশ ভবন নিয়ম বহির্ভূতভাবে নির্মাণ হয়েছে। এরমধ্যে অধিকাংশ ভবনই পুরনো। এছাড়া যেসব ভবন অনুমোদন নিয়ে নির্মাণ করা হয়েছে, এগুলোর ৯০ ভাগ ভবনে কোনো না কোনো ত্রুটি-বিচ্যুতি রয়েছে। যারা আইন ভঙ্গ করেছে সেগুলোর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। সিদ্দিকুর রহমান সরকার বলেন, অনিয়ম ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে রাজউকের অবস্থান জিরো টলারেন্স। ইতোমধ্যে একজন পরিচালকসহ কয়েকজন কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করা হয়েছে। আরও কিছু কর্মকর্তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা করা হয়েছে।



