ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
মেসির কাছে ক্ষমা চাইলেন মমতা
বাংলাদেশি নাবিকসহ তেলবাহী জাহাজ জব্দ করল ইরান
ট্রাম্পের ‘যুদ্ধবিরতি’ বললেও থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া সংঘাত চলছে
যুক্তরাজ্যে নাগরিকত্ব হারানোর ঝুঁকিতে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূতসহ ৯০ লাখ মানুষ
যুক্তরাজ্যে জাদুঘর থেকে ৬০০-র বেশি নিদর্শন চুরি
ভারতসহ এশীয় দেশগুলোর ওপর ৫০% শুল্ক আরোপ করল মেক্সিকো
নিউ ইয়র্কে উৎসবের ঝলমল প্রস্তুতি, রকেফেলারে ক্রিসমাস ট্রি
‘চিকেন নেক’র কাছে সামরিক মহড়া ভারতের
ভারতের সামরিক বাহিনী তাদের ‘যুদ্ধকালীন প্রস্তুতির অংশ’ হিসেবে পশ্চিমবঙ্গে তিস্তা নদীর অববাহিকায় ‘তিস্তা ফিল্ড ফায়ারিং রেঞ্জে’ সম্প্রতি একটি পূর্ণাঙ্গ সামরিক মহড়া সম্পন্ন করেছে, যার নামকরণ করা হয়েছিল ‘তিস্তা প্রহার’।
গত সপ্তাহে বৃহস্পতিবার (৮ মে) থেকে শনিবার (১০ মে) অর্থাৎ তিনদিন ধরে যে জায়গায় মহড়াটি সম্পন্ন হয়েছে, সেটি ভারতের তথাকথিত ‘চিকেনস নেক’ বা শিলিগুড়ি করিডরের খুব কাছেই। অর্থাৎ ভারতের মানচিত্রে মাত্র ১৭ কিলোমিটার চওড়া যে সরু অংশটি উত্তর-পূর্ব ভারতকে বাকি দেশের সঙ্গে সংযুক্ত করেছে।
বৃহস্পতিবার (১৫ মে) গুয়াহাটিতে ভারতীয় সেনাবাহিনীর মুখপাত্র জানিয়েছেন, তিস্তা প্রহার এক্সারসাইজে নদীবিধৌত অঞ্চলের চ্যালেঞ্জিং পরিবেশে বাহিনীর ‘যৌথ কম্ব্যাট স্ট্র্যাটেজি’ এবং (যুদ্ধের) প্রস্তুতি কতটা, সেটাই প্রদর্শিত হয়েছে।
সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি পোস্টে
তিনি দাবি করেন, এই মহড়ায় ভারতীয় সেনাবাহিনী তাদের আধুনিক অস্ত্রশস্ত্র, ট্যাকটিক্যাল ড্রিল ও খুব দ্রুত অভিযান চালানোর ক্ষমতাই আরও একবার ‘ভ্যালিডেট’ (বৈধতা দেওয়া) করেছে – যা তাদের উৎকর্ষ ও আধুনিকায়নের প্রমাণ। সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে ‘তিস্তা প্রহারে’র যে সব ভিডিও ও ছবি প্রকাশ করা হয়েছে তাতে এই মহড়ায় আর্টিলারি ট্যাংক, হেলিকপ্টার, সারফেস-টু-এয়ার মিসাইল ও অত্যাধুনিক ড্রোন ব্যবহার করা হয়েছে বলে দেখা যাচ্ছে। দিল্লিতে সেনাবাহিনীর একটি সূত্র বিবিসি বাংলাকে বলেছেন, এই মহড়াকে ঠিক ‘রুটিন এক্সারসাইজ’ বলা যাবে না। কারণ, তিস্তার অববাহিকায় এই মাপের সামরিক মহড়া কিন্তু সাম্প্রতিক কালের মধ্যে কখনোই হয়নি। লন্ডনভিত্তিক জিওপলিটিক্যাল বিশ্লেষক প্রিয়জিৎ দেব সরকার মনে করছেন, এই সামরিক মহড়ার মধ্যে দিয়ে ওই
অঞ্চলের প্রতিবেশী দেশগুলোকে ভারত একটা বার্তা দিতে চেয়েছে। এই বিশ্লেষক বলেন, ‘এর মধ্যে একটা সূক্ষ্ম প্ররোচনার উপাদানও হয়তো আছে, যেটা অবশ্যই বাংলাদেশের মুহাম্মদ ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকারকে খুশি করবে না।’
তিনি দাবি করেন, এই মহড়ায় ভারতীয় সেনাবাহিনী তাদের আধুনিক অস্ত্রশস্ত্র, ট্যাকটিক্যাল ড্রিল ও খুব দ্রুত অভিযান চালানোর ক্ষমতাই আরও একবার ‘ভ্যালিডেট’ (বৈধতা দেওয়া) করেছে – যা তাদের উৎকর্ষ ও আধুনিকায়নের প্রমাণ। সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে ‘তিস্তা প্রহারে’র যে সব ভিডিও ও ছবি প্রকাশ করা হয়েছে তাতে এই মহড়ায় আর্টিলারি ট্যাংক, হেলিকপ্টার, সারফেস-টু-এয়ার মিসাইল ও অত্যাধুনিক ড্রোন ব্যবহার করা হয়েছে বলে দেখা যাচ্ছে। দিল্লিতে সেনাবাহিনীর একটি সূত্র বিবিসি বাংলাকে বলেছেন, এই মহড়াকে ঠিক ‘রুটিন এক্সারসাইজ’ বলা যাবে না। কারণ, তিস্তার অববাহিকায় এই মাপের সামরিক মহড়া কিন্তু সাম্প্রতিক কালের মধ্যে কখনোই হয়নি। লন্ডনভিত্তিক জিওপলিটিক্যাল বিশ্লেষক প্রিয়জিৎ দেব সরকার মনে করছেন, এই সামরিক মহড়ার মধ্যে দিয়ে ওই
অঞ্চলের প্রতিবেশী দেশগুলোকে ভারত একটা বার্তা দিতে চেয়েছে। এই বিশ্লেষক বলেন, ‘এর মধ্যে একটা সূক্ষ্ম প্ররোচনার উপাদানও হয়তো আছে, যেটা অবশ্যই বাংলাদেশের মুহাম্মদ ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকারকে খুশি করবে না।’



